বেনাপোল প্রতিনিধি: যশোরের বেনাপোলে পরিত্যক্ত বোমা বিস্ফোরণে মুরাদ হোসেন (১৬) নামে এক কিশোর আহত হয়েছে। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নাভারণ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) দুপুরে বেনাপোল বড়আঁচড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। আহত মুরাদ বেনাপোল পোর্ট থানার বড় আঁচড়া গ্রামের আরিফের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মুরাদ দুপুরে বাড়ির পাশে বেগুন-কচু ক্ষেতে কাজ করছিল। এসময় সে বোমাটি চিনতে না পারায় তাতে আঘাত করে। ফলে বিকট শব্দে বোমাটি বিস্ফোরিত হয়। এসময় বোমার শব্দ শুনে সেখানে আমরা গিয়ে দেখি মুরাদ মারাত্মক ভাবে আহত হয়েছে। বোমার আঘাতে মুরাদের চোখ মুখ ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে। তাকে আমরা দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
বেনাপোল বড়আঁচড়া ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কামাল হোসেন বলেন, মুরাদ কচু ক্ষেত্রে কাজ করার সময়, সেখানে পড়ে থাকা পরিত্যক্ত বোমার বিস্ফোরণে মারাত্মক ভাবে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে। কে বা কারা সেখানে বোমাটি ফেলে রেখে গেছে।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভুঁইয়া বলেন, বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা শুনে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়। তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আর এঘটনায় বোমার আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। কি কারণে সেখানে বোমা রাখা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মুরাদ দুপুরে বাড়ির পাশে বেগুন-কচু ক্ষেতে কাজ করছিল। এসময় সে বোমাটি চিনতে না পারায় তাতে আঘাত করে। ফলে বিকট শব্দে বোমাটি বিস্ফোরিত হয়। এসময় বোমার শব্দ শুনে সেখানে আমরা গিয়ে দেখি মুরাদ মারাত্মক ভাবে আহত হয়েছে। বোমার আঘাতে মুরাদের চোখ মুখ ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে। তাকে আমরা দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
বেনাপোল বড়আঁচড়া ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কামাল হোসেন বলেন, মুরাদ কচু ক্ষেত্রে কাজ করার সময়, সেখানে পড়ে থাকা পরিত্যক্ত বোমার বিস্ফোরণে মারাত্মক ভাবে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে। কে বা কারা সেখানে বোমাটি ফেলে রেখে গেছে।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভুঁইয়া বলেন, বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা শুনে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়। তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আর এঘটনায় বোমার আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। কি কারণে সেখানে বোমা রাখা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে।