সৌদি আরবের কার্যত: শাসক এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে চলমান যুদ্ধ নিয়ে টেলিফোনে কথা বলেছেন। গত মার্চ মাসে এই দুই নেতার মধ্যে আকস্মিক আলোচনার পর এটি ছিল তাদের মধ্যে প্রথম ফোনালাপ। সৌদি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বৃহস্পতিবার সকালে এই কথা জানিয়েছে। খবর এএফপি’র।
সরকারি সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) পরিবেশিত খবরে বলা হয়, ইরানের নেতা ইব্রাহিম রাইসি বুধবার সৌদি যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমানকে টেলিফোন করেন। এই সময় তারা গাজার বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন।
এসপিএ জানায়, যুবরাজ মোহাম্মাদ রাইসিকে বলেছেন যে, রিয়াদ গাজার চলমান উত্তেজনা বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক সকল পক্ষের সাথে যোগাযোগ করছে।
এসপিএ পরিবেশিত খবরে বলা হয়, তিনি ‘ফিলিস্তিনকে সমর্থন করার ক্ষেত্রে সৌদি আরব দৃঢ় অবস্থানের উপর জোর দিয়েছেন।’ এদিকে এই ফোনালাপের ব্যাপারে ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা আইআরএনএ জানায়, দুই নেতা ‘ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ বন্ধ করার প্রয়োজনীয়তা’ নিয়ে আলোচনা করেছেন।
শনিবার হামাস ইসরাইলে আকস্মিক হামলা শুরু করে। ইসরাইলি বাহিনী বলেছে, এতে ছড়িয়ে পড়া সংঘর্ষে ১,২০০ জন নিহত হয়েছে। এদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক।
এদিকে গাজার কর্মকর্তারা ইসরাইলের প্রতিশোধমূলক বিমান ও কামান হামলায় এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হওয়ার কথা জানিয়েছে। যুদ্ধে গাজায় হামাসের হাতে বন্দি কমপক্ষে ১৫০ জিম্মির পরিণতি নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। জিম্মিদের বেশিরভাগই ইসরাইলি নাগরিক। তাদের মধ্যে বিদেশি ও দ্বৈত নাগরিক ও রয়েছে।
এদিকে ইরান দীর্ঘদিন ধরে হামাসকে আর্থিক ও সামরিকভাবে সমর্থন দিয়ে আসলেও শনিবারের হামলায় তাদের কোন সম্পৃক্ততা ছিল না বলে দাবি করেছে।
যুবরাজ মোহাম্মাদ বুধবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়িপ এরদোয়ানের সাথে ফোনে কথা বলেছেন। এই সময় ৩৮ বছর বয়সী সৌদি নেতা বলেন, তিনি গাজার বর্তমান উত্তেজনা বন্ধে সমন্বয় সাধনে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক যোগাযোগের মাধ্যমে অবিরাম প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।সূত্র-বাসস।
সরকারি সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) পরিবেশিত খবরে বলা হয়, ইরানের নেতা ইব্রাহিম রাইসি বুধবার সৌদি যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমানকে টেলিফোন করেন। এই সময় তারা গাজার বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন।
এসপিএ জানায়, যুবরাজ মোহাম্মাদ রাইসিকে বলেছেন যে, রিয়াদ গাজার চলমান উত্তেজনা বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক সকল পক্ষের সাথে যোগাযোগ করছে।
এসপিএ পরিবেশিত খবরে বলা হয়, তিনি ‘ফিলিস্তিনকে সমর্থন করার ক্ষেত্রে সৌদি আরব দৃঢ় অবস্থানের উপর জোর দিয়েছেন।’ এদিকে এই ফোনালাপের ব্যাপারে ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা আইআরএনএ জানায়, দুই নেতা ‘ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ বন্ধ করার প্রয়োজনীয়তা’ নিয়ে আলোচনা করেছেন।
শনিবার হামাস ইসরাইলে আকস্মিক হামলা শুরু করে। ইসরাইলি বাহিনী বলেছে, এতে ছড়িয়ে পড়া সংঘর্ষে ১,২০০ জন নিহত হয়েছে। এদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক।
এদিকে গাজার কর্মকর্তারা ইসরাইলের প্রতিশোধমূলক বিমান ও কামান হামলায় এক হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হওয়ার কথা জানিয়েছে। যুদ্ধে গাজায় হামাসের হাতে বন্দি কমপক্ষে ১৫০ জিম্মির পরিণতি নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। জিম্মিদের বেশিরভাগই ইসরাইলি নাগরিক। তাদের মধ্যে বিদেশি ও দ্বৈত নাগরিক ও রয়েছে।
এদিকে ইরান দীর্ঘদিন ধরে হামাসকে আর্থিক ও সামরিকভাবে সমর্থন দিয়ে আসলেও শনিবারের হামলায় তাদের কোন সম্পৃক্ততা ছিল না বলে দাবি করেছে।
যুবরাজ মোহাম্মাদ বুধবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়িপ এরদোয়ানের সাথে ফোনে কথা বলেছেন। এই সময় ৩৮ বছর বয়সী সৌদি নেতা বলেন, তিনি গাজার বর্তমান উত্তেজনা বন্ধে সমন্বয় সাধনে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক যোগাযোগের মাধ্যমে অবিরাম প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।সূত্র-বাসস।