এস এম মোজতাহীদ প্লাবন, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়: জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের গবেষণার নিমিত্তে ভাবনা-চিন্তাকে সুদূরপ্রসারী ও ফলপ্রসূ করার আহ্বান জানিয়ে ভাবনাটিকে ‘ইউনিক’ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর। তিনি বলেন, গবেষণা ভাবনাটা ছোট হতে পারে কিন্তু সেটি যেন ইউনিক হয়। যেটি আগে কেউ ভাবে নি। যা আগে কখনো আবিষ্কার হয় নি। মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) বিকেলে প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত প্রকল্প মেলা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে।
ট্রিপল-ই বিভাগের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে উপাচার্য বলেন, আমাদের এখানে রাডার বানাতে হবে কিংবা বিশ্বযুদ্ধে কাজে লাগে এমন কিছু আবিষ্কার করতে হবে তার প্রয়োজন নেই। আপাতত আমাদের চাহিদা, প্রয়োজনীয়তা আছে সেগুলোর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে শিক্ষার্থীদের ছোট ছোট চিন্তা করতে হবে। আর সেই চিন্তার ফলগুলো যদি আমরা পেয়ে যাই তাহলে আমাদের চাহিদাগুলো পূর্ণ হয়ে যাবে। তাই শিক্ষার্থীদের হতে হবে ইনভেনশনাল। ডিপার্টমেন্টকে ইনভেনশনাল ডিপার্টমেন্টে পরিণত হতে হবে।
প্রকল্প মেলার আয়োজনের জন্য ট্রিপল ই বিভাগের সংশ্লিষ্ট সকলকে সাধুবাদ জানান উপাচার্য। তিনি আরও বলেন, এ ধরনের প্রদর্শনীর মধ্যদিয়ে শিক্ষার্থীরা অনুপ্রেরণা পাবে। এ ধরনের আয়োজনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো কমতি নেই। অর্থনৈতিকসহ সার্বিক সহযোগিতা সাধ্যমত প্রশাসন থেকে করা হবে।
বিভাগীয় প্রধান কাজী মো. সাহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান ও রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। স্বাগত বক্তব্য দেন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান। অনুষ্ঠান শেষে প্রকল্প মেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হয়।
ট্রিপল-ই বিভাগের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে উপাচার্য বলেন, আমাদের এখানে রাডার বানাতে হবে কিংবা বিশ্বযুদ্ধে কাজে লাগে এমন কিছু আবিষ্কার করতে হবে তার প্রয়োজন নেই। আপাতত আমাদের চাহিদা, প্রয়োজনীয়তা আছে সেগুলোর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে শিক্ষার্থীদের ছোট ছোট চিন্তা করতে হবে। আর সেই চিন্তার ফলগুলো যদি আমরা পেয়ে যাই তাহলে আমাদের চাহিদাগুলো পূর্ণ হয়ে যাবে। তাই শিক্ষার্থীদের হতে হবে ইনভেনশনাল। ডিপার্টমেন্টকে ইনভেনশনাল ডিপার্টমেন্টে পরিণত হতে হবে।
প্রকল্প মেলার আয়োজনের জন্য ট্রিপল ই বিভাগের সংশ্লিষ্ট সকলকে সাধুবাদ জানান উপাচার্য। তিনি আরও বলেন, এ ধরনের প্রদর্শনীর মধ্যদিয়ে শিক্ষার্থীরা অনুপ্রেরণা পাবে। এ ধরনের আয়োজনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো কমতি নেই। অর্থনৈতিকসহ সার্বিক সহযোগিতা সাধ্যমত প্রশাসন থেকে করা হবে।
বিভাগীয় প্রধান কাজী মো. সাহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান ও রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। স্বাগত বক্তব্য দেন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান। অনুষ্ঠান শেষে প্রকল্প মেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হয়।