ভারতের বিহারের ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে। বুধবার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ৯টার রাজ্যে রঘুনাথপুর রেল স্টেশনের কাছে নর্থ-ইস্ট সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হয়। এতে এখন পর্যন্ত ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ১০০ জন।
জানা গেছে, ট্রেনটির ২১টি কামরা লাইনচ্যুত হয়। ট্রেনের তিনটি এসি কামরার মধ্যে দু’টি ছিটকে পড়ে যায় লাইনে। ট্রেনটি নির্ধারিত সময়ের থেকে এক ঘণ্টা ৪০ মিনিট দেরিতে চলছিল। দুর্ঘটনার জেরে ওই লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বৈদ্যুতিক খুঁটি, সিগন্যাল পোস্ট। রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান রেলের শীর্ষ কর্মকর্তারা।
দুর্ঘটনা কারণ এখনো স্পষ্ট নয়, একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে উদ্ধারকাজ ও পরিষেবা স্বাভাবিক করার ওপর জোর দিচ্ছে রেল কর্তৃপক্ষ।
দুর্ঘটনার পরই মেডিক্যাল টিম নিয়ে বিশেষ ট্রেন রওনা হয় রঘুনাথপুরের দুর্ঘটনাস্থলে। গভীর রাতেই ট্রেনের বাকি যাত্রীদের নিরাপদে গন্তব্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিশেষ ট্রেনও গিয়ে পৌঁছায় সেখানে।
আনন্দ বিহার টার্মিনাল-কামাখ্যা জংশনের মধ্যে চলাচল করে ১২৫০৬ নর্থ-ইস্ট সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস। যাত্রাপথের একটা অংশ পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়েও যায়। ট্রেনটি পশ্চিমবঙ্গের নিউ আলিপুরদুয়ার, নিউ কোচবিহার, জলপাইগুড়ি রোড এবং নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে দাঁড়ায়।
জানা গেছে, ট্রেনটির ২১টি কামরা লাইনচ্যুত হয়। ট্রেনের তিনটি এসি কামরার মধ্যে দু’টি ছিটকে পড়ে যায় লাইনে। ট্রেনটি নির্ধারিত সময়ের থেকে এক ঘণ্টা ৪০ মিনিট দেরিতে চলছিল। দুর্ঘটনার জেরে ওই লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বৈদ্যুতিক খুঁটি, সিগন্যাল পোস্ট। রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান রেলের শীর্ষ কর্মকর্তারা।
দুর্ঘটনা কারণ এখনো স্পষ্ট নয়, একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে উদ্ধারকাজ ও পরিষেবা স্বাভাবিক করার ওপর জোর দিচ্ছে রেল কর্তৃপক্ষ।
দুর্ঘটনার পরই মেডিক্যাল টিম নিয়ে বিশেষ ট্রেন রওনা হয় রঘুনাথপুরের দুর্ঘটনাস্থলে। গভীর রাতেই ট্রেনের বাকি যাত্রীদের নিরাপদে গন্তব্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিশেষ ট্রেনও গিয়ে পৌঁছায় সেখানে।
আনন্দ বিহার টার্মিনাল-কামাখ্যা জংশনের মধ্যে চলাচল করে ১২৫০৬ নর্থ-ইস্ট সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস। যাত্রাপথের একটা অংশ পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়েও যায়। ট্রেনটি পশ্চিমবঙ্গের নিউ আলিপুরদুয়ার, নিউ কোচবিহার, জলপাইগুড়ি রোড এবং নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে দাঁড়ায়।