ইসরায়েলের পাশাপাশি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যে কোনও ধরনের শান্তি সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন ওই অঞ্চলের দেশ জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আব্দুল্লাহ বিন আল-হুসাইন। বুধবার দেশটির সংসদের নতুন অধিবেশনের উদ্বোধনী ভাষণে এই মন্তব্য করেছেন তিনি।
তিনি বলেছেন, চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে হামাসের হামলার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতা দেখিয়েছে যে, ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েল যে ভূমি দখল করেছিল সেখানে একটি সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া এই অঞ্চলে ‘স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা বা শান্তি’ আসবে না।
সংসদে দেওয়া ভাষণে জর্ডানের বাদশাহ বলেন, এই সংকটের একমাত্র বিকল্প দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান। তিনি বলেন, দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের ভিত্তিতে ন্যায় এবং ব্যাপক শান্তি নিশ্চিত না করা পর্যন্ত আমাদের অঞ্চল কখনই নিরাপদ বা স্থিতিশীল হবে না।
দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের বিকল্পটি দীর্ঘকাল ধরে আন্তর্জাতিক শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টার ভিত্তি হলেও প্রক্রিয়াটি বছরের পর বছর ধরে স্থবির হয়ে পড়েছে এবং নতুন করে রক্তপাতের আগেই এর বাস্তবায়নের সম্ভাবনা ম্লান হয়ে গেছে।
দেশটির কর্মকর্তারা বলেছেন, সর্বশেষ সংঘাত শুরুর পর থেকে পশ্চিমা ও আঞ্চলিক নেতাদের সাথে কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় নিয়োজিত আছেন বাদশাহ আব্দুল্লাহ। চলমান এই সংকটের সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
জর্ডানের রাজধানী আম্মান সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেনের। আম্মানে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে জর্ডানের উদ্বেগের কথা জানাবেন বাদশাহ আব্দুল্লাহ।
হামাসের সাথে যুদ্ধ শুরু হওয়ায় আজ (বুধবার) আরও পরের দিকে ইসরায়েল সফরে যাবেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেন। জর্ডানের জনসংখ্যার বিশাল একটি অংশ ফিলিস্তিনের নাগরিকরা। পশ্চিম তীরের সাথে জর্ডানের সীমান্তও রয়েছে।
বাদশাহ আব্দুল্লাহ বলেছেন, ১৯৬৭ সালের ৪ জুনের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এর রাজধানী হবে পূর্ব জেরুজালেম। আর এর মধ্য দিয়ে ফিলিস্তিনিদের হত্যার চক্র শেষ হবে; যার চূড়ান্ত শিকার হচ্ছেন নিরীহ বেসামরিক নাগরিকরা।
১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েলের কাছে পূর্ব জেরুজালেমসহ পশ্চিম তীরের নিয়ন্ত্রণ হারায় জর্ডান। ইসরায়েলের সাথে জর্ডানের শান্তি চুক্তিকে অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। এই শান্তিচুক্তির মাধ্যমে ফিলিস্তিনি ভাইদের অধিকার ইসরায়েলের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন জর্ডানের অনেক নাগরিক।
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্ষোভের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার আম্মানের কেন্দ্রস্থলে বিশাল সমাবেশ করেছেন বিশালসংখ্যক মানুষ। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া হাজার হাজার মানুষ হামাসের সমর্থনে স্লোগান দিয়েছেন। এ সময় আম্মানে ইসরায়েলি দূতাবাস বন্ধ এবং শান্তিচুক্তি বাতিলে জর্ডানের সরকারের প্রতি দাবি জানান তারা।
তিনি বলেছেন, চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে হামাসের হামলার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতা দেখিয়েছে যে, ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েল যে ভূমি দখল করেছিল সেখানে একটি সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া এই অঞ্চলে ‘স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা বা শান্তি’ আসবে না।
সংসদে দেওয়া ভাষণে জর্ডানের বাদশাহ বলেন, এই সংকটের একমাত্র বিকল্প দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান। তিনি বলেন, দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের ভিত্তিতে ন্যায় এবং ব্যাপক শান্তি নিশ্চিত না করা পর্যন্ত আমাদের অঞ্চল কখনই নিরাপদ বা স্থিতিশীল হবে না।
দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের বিকল্পটি দীর্ঘকাল ধরে আন্তর্জাতিক শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টার ভিত্তি হলেও প্রক্রিয়াটি বছরের পর বছর ধরে স্থবির হয়ে পড়েছে এবং নতুন করে রক্তপাতের আগেই এর বাস্তবায়নের সম্ভাবনা ম্লান হয়ে গেছে।
দেশটির কর্মকর্তারা বলেছেন, সর্বশেষ সংঘাত শুরুর পর থেকে পশ্চিমা ও আঞ্চলিক নেতাদের সাথে কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় নিয়োজিত আছেন বাদশাহ আব্দুল্লাহ। চলমান এই সংকটের সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
জর্ডানের রাজধানী আম্মান সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেনের। আম্মানে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে জর্ডানের উদ্বেগের কথা জানাবেন বাদশাহ আব্দুল্লাহ।
হামাসের সাথে যুদ্ধ শুরু হওয়ায় আজ (বুধবার) আরও পরের দিকে ইসরায়েল সফরে যাবেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেন। জর্ডানের জনসংখ্যার বিশাল একটি অংশ ফিলিস্তিনের নাগরিকরা। পশ্চিম তীরের সাথে জর্ডানের সীমান্তও রয়েছে।
বাদশাহ আব্দুল্লাহ বলেছেন, ১৯৬৭ সালের ৪ জুনের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এর রাজধানী হবে পূর্ব জেরুজালেম। আর এর মধ্য দিয়ে ফিলিস্তিনিদের হত্যার চক্র শেষ হবে; যার চূড়ান্ত শিকার হচ্ছেন নিরীহ বেসামরিক নাগরিকরা।
১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েলের কাছে পূর্ব জেরুজালেমসহ পশ্চিম তীরের নিয়ন্ত্রণ হারায় জর্ডান। ইসরায়েলের সাথে জর্ডানের শান্তি চুক্তিকে অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। এই শান্তিচুক্তির মাধ্যমে ফিলিস্তিনি ভাইদের অধিকার ইসরায়েলের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন জর্ডানের অনেক নাগরিক।
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্ষোভের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার আম্মানের কেন্দ্রস্থলে বিশাল সমাবেশ করেছেন বিশালসংখ্যক মানুষ। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া হাজার হাজার মানুষ হামাসের সমর্থনে স্লোগান দিয়েছেন। এ সময় আম্মানে ইসরায়েলি দূতাবাস বন্ধ এবং শান্তিচুক্তি বাতিলে জর্ডানের সরকারের প্রতি দাবি জানান তারা।