এবার অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ক্ষমতাসীন সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সাবেক প্রধান খালেদ মেশাল ফিলিস্তিনিদের যুদ্ধের প্রতি সমর্থন জানাতে আগামী শুক্রবার বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের বিক্ষোভ-সমাবেশ করার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে ফিলিস্তিনের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে যোগ দেওয়ার ডাক দিয়েছেন হামাসের বিদেশি শাখার বর্তমান এই প্রধান।
আজ বুধবার ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের কাছে পাঠানো এক বিবৃৃতিতে খালেদ মেশাল বলেছেন, (আমাদেরকে অবশ্যই) শুক্রবার আরব ও ইসলামী বিশ্বের বিভিন্ন চত্বর ও রাস্তায় বিক্ষোভ করতে হবে।
এদিকে বর্তমানে কাতারে অবস্থানরত মেশাল বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের প্রতি জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন এবং মিসরের সরকার ও জনগণের সমর্থনের বড় দায়িত্ব রয়েছে। তিনি বলেন, জর্ডানের উপজাতিরা, জর্ডানের ছেলেরা, জর্ডানের ভাই ও বোনেরা... এটি সত্যের এক মুহূর্ত এবং সীমান্তগুলো আপনার কাছাকাছি, আপনারা সকলেই নিজেদের দায়িত্ব সম্পর্কে জানেন।
প্রতিবেশী জর্ডান ও লেবাননে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ফিলিস্তিনি শরণার্থী রয়েছে। মঙ্গলবার রাতভর গাজা উপত্যকায় ২০০টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান।
এদিকে দীর্ঘদিন ধরে গাজা উপত্যকার ক্ষমতায় থাকা হামাস শনিবার (৭ অক্টোবর) ভোরের দিকে আচমকা রকেট নিক্ষেপ শুরু করে ইসরায়েলে। পরে গাজা উপত্যকায় স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে পাল্টা হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। পঞ্চম দিনে পৌঁছানো উভয়পক্ষের চলমান লড়াইয়ে প্রাণহানির সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
আজ বুধবার ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের কাছে পাঠানো এক বিবৃৃতিতে খালেদ মেশাল বলেছেন, (আমাদেরকে অবশ্যই) শুক্রবার আরব ও ইসলামী বিশ্বের বিভিন্ন চত্বর ও রাস্তায় বিক্ষোভ করতে হবে।
এদিকে বর্তমানে কাতারে অবস্থানরত মেশাল বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের প্রতি জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন এবং মিসরের সরকার ও জনগণের সমর্থনের বড় দায়িত্ব রয়েছে। তিনি বলেন, জর্ডানের উপজাতিরা, জর্ডানের ছেলেরা, জর্ডানের ভাই ও বোনেরা... এটি সত্যের এক মুহূর্ত এবং সীমান্তগুলো আপনার কাছাকাছি, আপনারা সকলেই নিজেদের দায়িত্ব সম্পর্কে জানেন।
প্রতিবেশী জর্ডান ও লেবাননে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ফিলিস্তিনি শরণার্থী রয়েছে। মঙ্গলবার রাতভর গাজা উপত্যকায় ২০০টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান।
এদিকে দীর্ঘদিন ধরে গাজা উপত্যকার ক্ষমতায় থাকা হামাস শনিবার (৭ অক্টোবর) ভোরের দিকে আচমকা রকেট নিক্ষেপ শুরু করে ইসরায়েলে। পরে গাজা উপত্যকায় স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে পাল্টা হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। পঞ্চম দিনে পৌঁছানো উভয়পক্ষের চলমান লড়াইয়ে প্রাণহানির সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।