তুহিন ভূইয়া, স্টাফ রিপোর্টার: নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশনে আন্ত:নগর ট্রেন যাত্রা বিরতী থাকলেও মিলছে না পর্যাপ্ত টিকিট। ফলে জরুরি প্রয়োজনে ট্রেনে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক অনেক যাত্রীকে বাধ্য হয়ে টিকিট ছাড়াই উঠতে হয় ট্রেনে। পরতে হয় জরিমানার মুখে। এতে করে যাত্রীদের মধ্যে এক ধরনের চাপা ক্ষুভ সৃষ্টি হয়েছে।
নরসিংদীর চরাঞ্চল আলোকবালী থেকে আসা যাত্রী হোসেন মিয়া অভিযোগ করে বলেন, আমরা সরকারকে টাকা দিতে চাই। সরকারের লোক (স্টেশনে কর্মরতরা) নিতে চায় না। আমি সাড়ে ১০ টার দিকে এসে কাউন্টারের সামনে দাড়াই কালনী ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য। প্রায় ১ ঘন্টা দাড়িয়ে থাকার পর ট্রেনের টিকিট ছাড়ে। সামনের কয়েক জনকে টিকিট দেওয়ার পর, কাউন্টার থেকে জানানো হয় টিকিট শেষ। তাহলে ১ ঘন্টা দাড়িয়ে থেকে কি লাভ হলো।
তিনি বলেন, এতক্ষণ দাড়িয়ে থাকার পরেও টিকিট পেলাম না। গাড়িতে উঠলে টিটি জরিমানা করবে। গুণতে হবে বাড়তি টাকা। আবার অনেকের কাছে শুনেছি বেশি টাকায় কে বা কারা টিকটি বিক্রি করছে। আমার এই অবস্থা থেকে মুক্তি চাই। সিট লাগবে না স্ট্যান্ডিং টিকিট বাড়িয়ে দিলেই হবে।
আমিরগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী যাত্রী শামীম মিয়া বলেন, কাউন্টারের লোকেরা আমাদের সাথে তামাসা করে। তারা ১ ঘন্টা দাড় করিয়ে রাখার পর বলে টিকিট নাই। তারা টিকেট কি করে, এই টিকেট কোথায় যায়। আমরা টিকেট কাটতে চাই, হোক তা স্ট্যান্ড টিকেট। এটা যদি না মিলে, তাহলে রেল ভ্রমণ করে আমাদের গুনতে হয় ডাবল জরিমানা।
তিনি আরও বলেন, নরসিংদীতে যে সকল আন্ত:নগর ট্রেনের যাত্রা বিরতি আছে, সেই সকল ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকেট বাড়ানো হোক। এত করে সরকার বেশী রাজস্ব পাবে। নরসিংদী থেকে প্রতি দিন প্রায় কয়েক শতাধিক লোক টিকিট ছাড়া বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করে থাকে। তাদেরকে স্ট্যান্ডিং টিকিট দিলে সরকারের ঘরে রাজস্ব বাড়তো। এত আমাদের উপকার হতো।
স্ট্যান্ডিং টিকিট না পাওয়ার কারণ জানতে চাইলে কর্তব্যরত নরসিংদী স্টেশন মাস্টার সনিয়া আকতার বলেন, নরসিংদীতে ট্রেনের আসনের বরাদ্দের বিপরীতে ২৫% স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া হয়। যদি ১০০ আসন বরাদ্ধ থাকে তাহলে ২৫টি স্ট্যাডিং টিকিট পাওয়া যায়। এই স্টেশনে টিকিট সংখ্যা বৃদ্ধি করতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
টিকিট কালো বাজারে বিক্রি সর্ম্পকে বলেন, আমার জানাতে এমন অভিযোগ আমরা পাইনি। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি না।
নরসিংদীর চরাঞ্চল আলোকবালী থেকে আসা যাত্রী হোসেন মিয়া অভিযোগ করে বলেন, আমরা সরকারকে টাকা দিতে চাই। সরকারের লোক (স্টেশনে কর্মরতরা) নিতে চায় না। আমি সাড়ে ১০ টার দিকে এসে কাউন্টারের সামনে দাড়াই কালনী ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য। প্রায় ১ ঘন্টা দাড়িয়ে থাকার পর ট্রেনের টিকিট ছাড়ে। সামনের কয়েক জনকে টিকিট দেওয়ার পর, কাউন্টার থেকে জানানো হয় টিকিট শেষ। তাহলে ১ ঘন্টা দাড়িয়ে থেকে কি লাভ হলো।
তিনি বলেন, এতক্ষণ দাড়িয়ে থাকার পরেও টিকিট পেলাম না। গাড়িতে উঠলে টিটি জরিমানা করবে। গুণতে হবে বাড়তি টাকা। আবার অনেকের কাছে শুনেছি বেশি টাকায় কে বা কারা টিকটি বিক্রি করছে। আমার এই অবস্থা থেকে মুক্তি চাই। সিট লাগবে না স্ট্যান্ডিং টিকিট বাড়িয়ে দিলেই হবে।
আমিরগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী যাত্রী শামীম মিয়া বলেন, কাউন্টারের লোকেরা আমাদের সাথে তামাসা করে। তারা ১ ঘন্টা দাড় করিয়ে রাখার পর বলে টিকিট নাই। তারা টিকেট কি করে, এই টিকেট কোথায় যায়। আমরা টিকেট কাটতে চাই, হোক তা স্ট্যান্ড টিকেট। এটা যদি না মিলে, তাহলে রেল ভ্রমণ করে আমাদের গুনতে হয় ডাবল জরিমানা।
তিনি আরও বলেন, নরসিংদীতে যে সকল আন্ত:নগর ট্রেনের যাত্রা বিরতি আছে, সেই সকল ট্রেনের স্ট্যান্ডিং টিকেট বাড়ানো হোক। এত করে সরকার বেশী রাজস্ব পাবে। নরসিংদী থেকে প্রতি দিন প্রায় কয়েক শতাধিক লোক টিকিট ছাড়া বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করে থাকে। তাদেরকে স্ট্যান্ডিং টিকিট দিলে সরকারের ঘরে রাজস্ব বাড়তো। এত আমাদের উপকার হতো।
স্ট্যান্ডিং টিকিট না পাওয়ার কারণ জানতে চাইলে কর্তব্যরত নরসিংদী স্টেশন মাস্টার সনিয়া আকতার বলেন, নরসিংদীতে ট্রেনের আসনের বরাদ্দের বিপরীতে ২৫% স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া হয়। যদি ১০০ আসন বরাদ্ধ থাকে তাহলে ২৫টি স্ট্যাডিং টিকিট পাওয়া যায়। এই স্টেশনে টিকিট সংখ্যা বৃদ্ধি করতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
টিকিট কালো বাজারে বিক্রি সর্ম্পকে বলেন, আমার জানাতে এমন অভিযোগ আমরা পাইনি। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি না।