এবার মাত্র ১০৬ দিনে সম্পূর্ণ কোরআন শরীফ মুখস্থ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার ১৪ বছর বয়সী মাদরাসা ছাত্র হাসানুর রহমান হিমেল। আজ বুধবার ১১ অক্টোবর দুপুরে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। হিমেল উপজেলার দাশুড়িয়া ইউনিয়নের হাবিবুর রহমান হাবিবের ছেলে। তিনি জয়নগর দারুল উলুম কওমিয়া হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানার হিফজ বিভাগের ছাত্র।
এদিকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন- পাবনা জেলা ওলামা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শরিফুল ইসলাম। এ সময় অন্যদের মধ্যে ঈশ্বরদী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বাতেন, মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি মজিবুর রহমান মোল্লা, হিমেলের বাবা হাবিবুর রহমান হাবিবসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবর্ধনা শেষে কোরআনের এবতেদায়ী আরও ১৪ জন শিক্ষার্থীকে সবক প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জয়নগর দারুল উলুম কওমিয়া হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা মিজানুর রহমান।
এদিকে হিমেল জানায়, একদিনে তিনি সর্বনিন্ম ৩ পৃষ্ঠা থেকে সর্বোচ্চ ২০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত মুখস্থ করেছে। এছাড়া মাত্র দুই-তিনবার পড়লেই তার কোরআন শরীফের ১৬ লাইন বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা মুখস্থ হয়ে যায়।
হিমেলের বাবা হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, আমার ছেলেকে একজন হাফেজ হিসেবে দেখতেই মাদরাসায় ভর্তি করেছি। আল্লাহ আমার দোয়া খুব দ্রুত কবুল করেছেন। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। সবাই দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার ছেলেকে যেন একজন বড় আলেম হিসেবে কবুল করেন।
এদিকে মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মিজানুর রহমান বলেন, ১৪ বছর বয়সী হিমেল মাত্র ১০৬ দিন অর্থাৎ ৩ মাস ১৬ দিনে পুরো কোরআন হিফজ করে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। এটি আমাদের জন্য গর্বের। আমরা তার জন্য দোয়া করি। সে অনেকদূর এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
এদিকে পাবনা জেলা ওলামা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শরিফুল ইসলাম বলেন, পবিত্র কোরআনের পাখির সংখ্যা দেশে দিন দিন বেড়েই চলেছে। ৩০ পারা কোরআন পুরোটা বুকে ধারণ করা সহজ কাজ নয়। আল্লাহ যাকে চান তাকে কোরআনের হাফেজ হিসেবে কবুল করেন। হিমেলও তেমনি একজন। আল্লাহ খুব তাড়াতাড়ি তাকে হাফেজ হিসেবে কবুল করেছেন। আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা ও শুকরিয়া আদায় করছি।
এদিকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন- পাবনা জেলা ওলামা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শরিফুল ইসলাম। এ সময় অন্যদের মধ্যে ঈশ্বরদী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বাতেন, মাদরাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি মজিবুর রহমান মোল্লা, হিমেলের বাবা হাবিবুর রহমান হাবিবসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবর্ধনা শেষে কোরআনের এবতেদায়ী আরও ১৪ জন শিক্ষার্থীকে সবক প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জয়নগর দারুল উলুম কওমিয়া হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা মিজানুর রহমান।
এদিকে হিমেল জানায়, একদিনে তিনি সর্বনিন্ম ৩ পৃষ্ঠা থেকে সর্বোচ্চ ২০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত মুখস্থ করেছে। এছাড়া মাত্র দুই-তিনবার পড়লেই তার কোরআন শরীফের ১৬ লাইন বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা মুখস্থ হয়ে যায়।
হিমেলের বাবা হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, আমার ছেলেকে একজন হাফেজ হিসেবে দেখতেই মাদরাসায় ভর্তি করেছি। আল্লাহ আমার দোয়া খুব দ্রুত কবুল করেছেন। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। সবাই দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার ছেলেকে যেন একজন বড় আলেম হিসেবে কবুল করেন।
এদিকে মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মিজানুর রহমান বলেন, ১৪ বছর বয়সী হিমেল মাত্র ১০৬ দিন অর্থাৎ ৩ মাস ১৬ দিনে পুরো কোরআন হিফজ করে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। এটি আমাদের জন্য গর্বের। আমরা তার জন্য দোয়া করি। সে অনেকদূর এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
এদিকে পাবনা জেলা ওলামা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা শরিফুল ইসলাম বলেন, পবিত্র কোরআনের পাখির সংখ্যা দেশে দিন দিন বেড়েই চলেছে। ৩০ পারা কোরআন পুরোটা বুকে ধারণ করা সহজ কাজ নয়। আল্লাহ যাকে চান তাকে কোরআনের হাফেজ হিসেবে কবুল করেন। হিমেলও তেমনি একজন। আল্লাহ খুব তাড়াতাড়ি তাকে হাফেজ হিসেবে কবুল করেছেন। আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা ও শুকরিয়া আদায় করছি।