দেশের জনপ্রিয় খল-অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল বলেছেন, আমি কোনো অশ্লীল সিনেমা করিনি। যেগুলো করা হয়েছে সেসব ক্যামেরার মারপ্যাঁচ। ক্যামেরায় সবকিছু করা হয়েছে। অবশ্যই ভালো দেখে কাজ করেছি।
সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে বাংলাদেশে ‘পাঠান’ সিনেমা মুক্তি নিয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন ডিপজল। তিনি বলেন, আমার যেসব সিনেমায় অশ্লীলতা রয়েছে, সেসব হয়তো পরে ক্যামেরার মাধ্যমে কোনো শর্ট লাগাতে পারে।
ডিপজল বলেন, পাঠান সিনেমা আমদানি করে বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি ধ্বংস করে ফেলছে। আমাদের সিনেমা প্রেক্ষাগৃহে চলে না, কে বলেছে? এই রোজার ঈদেই তো আটটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। এসব তো বেশ ভালো চলছে। পাঠান কী প্রয়োজন?
তিনি বলেন, এ দেশে কেন হিন্দি কথা চলবে? আমরা বাংলাদেশি, বাংলা আমাদের ভাষা, এটা আমাদের পছন্দ, এই বাংলা নিয়েই আমরা থাকতে চাই। আমরা হিন্দি পছন্দ করি না। হিন্দি যেন আমাদের দেশে না চলে।
তবে ভারত থেকে বাংলা ভাষার সিনেমা এলে কোনো আপত্তি নেই। এর আগেও বাংলা সিনেমা এসেছে। তা চলে গেছে। কিন্তু হিন্দি সিনেমা এনে বাংলাদেশি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে ধ্বংস করার জন্য কিছু কিছু লোক এসব করছে। তারা একটি বাটাবাটিতে পড়েছে। এসব বন্ধ করে দেশের কথা কেউ ভাবে না বলেও জানান ঢাকাই চলচ্চিত্রের মুভি লর্ড খ্যাত অভিনেতা ডিপজল।
সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে বাংলাদেশে ‘পাঠান’ সিনেমা মুক্তি নিয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন ডিপজল। তিনি বলেন, আমার যেসব সিনেমায় অশ্লীলতা রয়েছে, সেসব হয়তো পরে ক্যামেরার মাধ্যমে কোনো শর্ট লাগাতে পারে।
ডিপজল বলেন, পাঠান সিনেমা আমদানি করে বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি ধ্বংস করে ফেলছে। আমাদের সিনেমা প্রেক্ষাগৃহে চলে না, কে বলেছে? এই রোজার ঈদেই তো আটটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। এসব তো বেশ ভালো চলছে। পাঠান কী প্রয়োজন?
তিনি বলেন, এ দেশে কেন হিন্দি কথা চলবে? আমরা বাংলাদেশি, বাংলা আমাদের ভাষা, এটা আমাদের পছন্দ, এই বাংলা নিয়েই আমরা থাকতে চাই। আমরা হিন্দি পছন্দ করি না। হিন্দি যেন আমাদের দেশে না চলে।
তবে ভারত থেকে বাংলা ভাষার সিনেমা এলে কোনো আপত্তি নেই। এর আগেও বাংলা সিনেমা এসেছে। তা চলে গেছে। কিন্তু হিন্দি সিনেমা এনে বাংলাদেশি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে ধ্বংস করার জন্য কিছু কিছু লোক এসব করছে। তারা একটি বাটাবাটিতে পড়েছে। এসব বন্ধ করে দেশের কথা কেউ ভাবে না বলেও জানান ঢাকাই চলচ্চিত্রের মুভি লর্ড খ্যাত অভিনেতা ডিপজল।