কুবি প্রতিনিধি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ৭ টি বিভাগের ৫১ জন শিক্ষার্থী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (এনএসটি) ফেলোশিপ পেয়েছেন। মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব রতন কুমার মন্ডল স্বাক্ষরিত দুইটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়।
বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (এনএসটি) ফেলোশিপ কর্মসূচির আওতায় ভৌতবিজ্ঞান গ্রুপের মোট ১,২১৪ জন ছাত্র-ছাত্রী/গবেষক (এমএস ১,২০৪ জন ৬,৫০,১৬,০০০/- টাকা, এমফিল (১ম বর্ষ) ০৪ জন = ২,৭৩,৬০০/- টাকা, পিএইচডি ০৬ জন = ১৮,০০,০০০/- টাকা) এর অনুকূলে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের ২০২৩ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৬ জুন পর্যন্ত
১২ মাস সময়ের ফেলোশিপ বাবদ মোট ছয় কোটি সত্তর লক্ষ উননব্বই হাজার ছয়শত টাকা পাবে।
দুই ক্যাটাগরি ফিজিক্যাল সাইন্স ও বায়োকেমিক্যাল এন্ড মেডিক্যাল সায়েন্স থেকে। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৫ জন, ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগ থেকে ১০ জন, গণিত বিভাগ থেকে ৮ জন, ফার্মেসী বিভাগ থেকে ৮ জন, পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে ৭ জন, রসায়ন বিভাগ থেকে ২ জন, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ১ জন মনোনীত হয়েছে। ফেলোশিপ পাওয়া মোট ৫১ জন শিক্ষার্থীদের প্রতি জন এককালীন ৫৪ হাজার টাকা পাবেন এই ফেলোশিপের আওতায়।
এনএসটি ফেলোশিপ-প্রাপ্ত ফার্মেসী বিভাগের শিক্ষার্থী তানভীর আহমেদ রাসেল বলেন, 'শিক্ষার্থীরা অনেক সময় টাকার অভাবে মান সম্পন্ন গবেষণা করতে পারে না। এনএসটি যে ফেলোশিপ দিয়েছে তা আর্থিকভাবে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করবে। নতুন গবেষকদের জন্য এনএসটির এই ফেলোশিপ প্রদান নিঃসন্দেহে চমৎকার উদ্যোগ।'
এনএসটি ফেলোশিপ-প্রাপ্ত রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী আবদুল আউয়াল বলেন, 'আমি আমার থিসিসে মেক্সিন নিয়ে গবেষণা করেছি, যার উপর আমাকে ফেলোশিপ দেয়া হলো। ফেলোশিপ পেয়ে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এ ফেলোশিপ আমার গবেষণার কাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে অনেকাংশে সহায়তা করবে। এক্ষেত্রে আমি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই,আমার সুপারভাইজার মেন্টর ড.আবদুল মাজেদ পাটোয়ারী স্যারের প্রতি। স্যারের গাইডলাইন ও অনুপ্রেরণা ছাড়া এ অর্জন সম্ভব ছিলো না।'
শিক্ষার্থীদের সাফল্যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, 'অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মত আমাদের বিশ্ববিদ্যায়লের শিক্ষার্থীরাও যে জ্ঞান প্রাকটিসের জায়গায় আছে তার উদাহরণ হলো এই এনএসটি ফেলোশিপের আওতায় আসা। আমাদের শিক্ষার্থীদের রিসার্চ ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের এরকম সাফল্য ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকুক।'
প্রসঙ্গত, ১৯৭৭-১৯৭৮ অর্থবছর থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়/গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত/গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও গবেষকদের এই অনুদান দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (এনএসটি) ফেলোশিপ কর্মসূচির আওতায় ভৌতবিজ্ঞান গ্রুপের মোট ১,২১৪ জন ছাত্র-ছাত্রী/গবেষক (এমএস ১,২০৪ জন ৬,৫০,১৬,০০০/- টাকা, এমফিল (১ম বর্ষ) ০৪ জন = ২,৭৩,৬০০/- টাকা, পিএইচডি ০৬ জন = ১৮,০০,০০০/- টাকা) এর অনুকূলে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের ২০২৩ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৪ সালের ৬ জুন পর্যন্ত
১২ মাস সময়ের ফেলোশিপ বাবদ মোট ছয় কোটি সত্তর লক্ষ উননব্বই হাজার ছয়শত টাকা পাবে।
দুই ক্যাটাগরি ফিজিক্যাল সাইন্স ও বায়োকেমিক্যাল এন্ড মেডিক্যাল সায়েন্স থেকে। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৫ জন, ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগ থেকে ১০ জন, গণিত বিভাগ থেকে ৮ জন, ফার্মেসী বিভাগ থেকে ৮ জন, পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে ৭ জন, রসায়ন বিভাগ থেকে ২ জন, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ১ জন মনোনীত হয়েছে। ফেলোশিপ পাওয়া মোট ৫১ জন শিক্ষার্থীদের প্রতি জন এককালীন ৫৪ হাজার টাকা পাবেন এই ফেলোশিপের আওতায়।
এনএসটি ফেলোশিপ-প্রাপ্ত ফার্মেসী বিভাগের শিক্ষার্থী তানভীর আহমেদ রাসেল বলেন, 'শিক্ষার্থীরা অনেক সময় টাকার অভাবে মান সম্পন্ন গবেষণা করতে পারে না। এনএসটি যে ফেলোশিপ দিয়েছে তা আর্থিকভাবে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করবে। নতুন গবেষকদের জন্য এনএসটির এই ফেলোশিপ প্রদান নিঃসন্দেহে চমৎকার উদ্যোগ।'
এনএসটি ফেলোশিপ-প্রাপ্ত রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী আবদুল আউয়াল বলেন, 'আমি আমার থিসিসে মেক্সিন নিয়ে গবেষণা করেছি, যার উপর আমাকে ফেলোশিপ দেয়া হলো। ফেলোশিপ পেয়ে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এ ফেলোশিপ আমার গবেষণার কাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে অনেকাংশে সহায়তা করবে। এক্ষেত্রে আমি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই,আমার সুপারভাইজার মেন্টর ড.আবদুল মাজেদ পাটোয়ারী স্যারের প্রতি। স্যারের গাইডলাইন ও অনুপ্রেরণা ছাড়া এ অর্জন সম্ভব ছিলো না।'
শিক্ষার্থীদের সাফল্যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, 'অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মত আমাদের বিশ্ববিদ্যায়লের শিক্ষার্থীরাও যে জ্ঞান প্রাকটিসের জায়গায় আছে তার উদাহরণ হলো এই এনএসটি ফেলোশিপের আওতায় আসা। আমাদের শিক্ষার্থীদের রিসার্চ ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের এরকম সাফল্য ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকুক।'
প্রসঙ্গত, ১৯৭৭-১৯৭৮ অর্থবছর থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়/গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত/গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও গবেষকদের এই অনুদান দেওয়া হয়।