ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহে নিরাপত্তা ও পবিত্রতা রক্ষা এবং প্রধান ফটক সংলগ্ন মহাসড়কে ফুটওভার ব্রিজ স্থাপনের জন্য কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) সকাল ১০ টায় প্রক্টরিয়াল বডির জরুরী সভায় এই সুপারিশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
প্রক্টর অফিস সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা সমূহ এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসমূহে নিরাপত্তা ও পবিত্রতা রক্ষার্থে কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে সুপারিশ করা হয়েছে। এরমধ্যে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরাল, মুক্ত বাংলা, স্মৃতি সৌধ, শেখ রাসেল ম্যুরাল, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, কেন্দ্রীয় মসজিদ এবং সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রার্থনালয় ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তবে এসব স্থানে খেলাধুলা ও আড্ডা বন্ধেরও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এদিকে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে প্রধান ফটক সংলগ্ন মহাসড়কে ফুটওভার ব্রিজ স্থাপনেরও সুপারিশ করা হয়েছে।
সভায় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন সহকারী প্রক্টর ড. এম আরিফুল ইসলাম, কাজী মওদুদ আহমদ, শরিফুল ইসলাম, শাহাবুব আলম, মিঠুন বৈরাগী, ইয়ামিন মাসুম ও তানিয়া আফরোজ।
এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিধান এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহ রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। এই বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে লিখিত আকারে সুপারিশ দিয়েছি। আশাকরি এ বিষয়ে তারা দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন
প্রক্টর অফিস সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা সমূহ এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসমূহে নিরাপত্তা ও পবিত্রতা রক্ষার্থে কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে সুপারিশ করা হয়েছে। এরমধ্যে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরাল, মুক্ত বাংলা, স্মৃতি সৌধ, শেখ রাসেল ম্যুরাল, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, কেন্দ্রীয় মসজিদ এবং সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রার্থনালয় ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তবে এসব স্থানে খেলাধুলা ও আড্ডা বন্ধেরও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এদিকে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে প্রধান ফটক সংলগ্ন মহাসড়কে ফুটওভার ব্রিজ স্থাপনেরও সুপারিশ করা হয়েছে।
সভায় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন সহকারী প্রক্টর ড. এম আরিফুল ইসলাম, কাজী মওদুদ আহমদ, শরিফুল ইসলাম, শাহাবুব আলম, মিঠুন বৈরাগী, ইয়ামিন মাসুম ও তানিয়া আফরোজ।
এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিধান এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহ রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। এই বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে লিখিত আকারে সুপারিশ দিয়েছি। আশাকরি এ বিষয়ে তারা দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন