ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষার্থে ২২ দিন ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বুধবার (১১ অক্টোবর) মধ্যরাত থেকে ২২ দিনের জন্য নিষিদ্ধ হচ্ছে ইলিশ ধরা। যা অব্যাহত থাকবে আগামী ২ নভেম্বর পর্যন্ত। এসময় মাছ ধরা, পরিবহন, বিপণন ও সংরক্ষণ নিষিদ্ধ থাকবে। এ সময় ইলিশ পরিবহন, ক্রয়, বিক্রয়, মজুদ ও বিনিময়ও নিষিদ্ধ থাকবে এবং একইসঙ্গে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান বাস্তবায়ন করা হবে।
এই ২২ দিন সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকরা উপকূলের জেলাসহ মোট ৩৮টি জেলার জেলে, আড়তদার, বিপণনকারী, গুদামজাতকারী ও বাজারজাতকরণের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্টদের কঠোর নজরদারি করবেন। আর আইন অমান্যকারীকে মৎস্য আইনে সাজা দেয়া হবে। বুধবার (১১ অক্টোবর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান মৎস ও প্রাণীসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
দেশব্যাপী ইলিশ পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়, মজুত-বিনিময়ও নিষিদ্ধ থাকবে এবং একই সঙ্গে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান বাস্তবায়ন করা হবে। ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ থাকাকালে ইলিশ আহরণে বিরত থাকা জেলেদের সরকার ভিজিএফ খাদ্য সহায়তা দেবে বলেও জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, ইলিশ সম্পদ সংরক্ষণে আইন অমান্যকারী কমপক্ষে এক থেকে সর্বোচ্চ দুই বছর সশ্রম কারাদণ্ড অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
ইলিশের দাম আরো কম হওয়া উচিত মন্তব্য করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, এজন্য বাজার ব্যবস্থাপনা জোরদার করা দরকার। তবে বাজার ব্যবস্থাপনার দায় নেবে না মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।
এই ২২ দিন সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকরা উপকূলের জেলাসহ মোট ৩৮টি জেলার জেলে, আড়তদার, বিপণনকারী, গুদামজাতকারী ও বাজারজাতকরণের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্টদের কঠোর নজরদারি করবেন। আর আইন অমান্যকারীকে মৎস্য আইনে সাজা দেয়া হবে। বুধবার (১১ অক্টোবর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান মৎস ও প্রাণীসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
দেশব্যাপী ইলিশ পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়, মজুত-বিনিময়ও নিষিদ্ধ থাকবে এবং একই সঙ্গে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান বাস্তবায়ন করা হবে। ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ থাকাকালে ইলিশ আহরণে বিরত থাকা জেলেদের সরকার ভিজিএফ খাদ্য সহায়তা দেবে বলেও জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, ইলিশ সম্পদ সংরক্ষণে আইন অমান্যকারী কমপক্ষে এক থেকে সর্বোচ্চ দুই বছর সশ্রম কারাদণ্ড অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
ইলিশের দাম আরো কম হওয়া উচিত মন্তব্য করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, এজন্য বাজার ব্যবস্থাপনা জোরদার করা দরকার। তবে বাজার ব্যবস্থাপনার দায় নেবে না মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।