এবার কুশাল মেন্ডিস ও সাদিরা সামারাবিক্রমার জোড়া সেঞ্চুরিতে ভর করে পাকিস্তানের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ৩৪৪ রানের বিশাল সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। এই লক্ষ্য পাড়ি দেয়া হয়তো স্বপ্নের মতো ছিল বাবর আজমের দলের সামনে। যদিও আব্দুল্লাহ শফিক ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের শতরানে ভর করে লঙ্কানদের ৬ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়েছে পাকিস্তান।
লকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিতে বড় অবদান রেখেছেন রিজওয়ান। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিয়ে ১০ বলে ২২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন ইফতিখার আহমেদ। ১২১ বলে ১৩৪ রান করে অপরাজিত ছিলেন রিজওয়ান। যদিও এই লক্ষ্য পাড়ি দিতে নেমে ৩৭ রানের মধ্যে টপ অর্ডারের দুই ব্যাটারকে হারিয়েছিল পাকিস্তান।
ইমাম উল হক ১২ ও বাবর ১০ রান করে ফিরে গেছেন। এরপর রিজওয়ান ও শফিকের তৃতীয় উইকেটে ১৭৬ রানের জুটিই মূলত পাকিস্তানকে ম্যাচে ফিরিয়েছে। এরপর সাউদ শাকিলের সঙ্গে ৯৫ ও পঞ্চম উইকেট জুটিতে ইফতিখারের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্য ৩৭ রানের জুটিতে জয় নিশ্চিত করেন রিজওয়ান।
৩৪৪ রানের বিশাল লক্ষ্য পাড়ি দিয়ে ইতিহাস গড়েছে পাকিস্তান। ওয়ানডে বিশ্বকাপের ইতিহাসে এতো রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড নেই আর কারো। এর আগে বিশ্বকাপের আসরে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডটি ছিল আয়ারল্যান্ডের দখলে।
২০১১ আসরে বেঙ্গালুরুতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩২৮ রানের লক্ষ্য পাড়ি দিয়েছিল আইরিশরা। এক যুগ পর তাদের সেই রেকর্ড নিজেদের করে নিল পাকিস্তান। এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারে কুসাল পেরেরাকে হারায় শ্রীলঙ্কা। এরপর ব্যক্তিগত ১৮ রানে মেন্ডিসকে জীবন দেন ইমাম।
জীবন পেয়ে পাকিস্তানি বোলারদের ওপর রীতিমতো তোপ বইয়ে দেন মেন্ডিস। পাথুম নিশাঙ্কাকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে যোগ করেন ১০২ রান। হাফ সেঞ্চুরির পর (৫১) নিশানগকা ফিরলেও একপ্রান্ত আগলে রেখে শ্রীলঙ্কাকে এগিয়ে নেন মেন্ডিস। ৬৫ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার হয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরির স্বাদ পান মেন্ডিস।
তিনি ভেঙেছেন ৭০ বলে সেঞ্চুরি করা কুমারা সাঙ্গাকারার রেকর্ড। তৃতীয় উইকেটে সাদিরা সামারাবিক্রমার সঙ্গে তার ১১১ রানের জুটিই মূলত লঙ্কানদের বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দেয়। অবশ্য শেষ দিকে পাকিস্তানের বোলারদের তোপে সংগ্রহটা আরও বড় করতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। ৪ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলার হাসান।
লকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিতে বড় অবদান রেখেছেন রিজওয়ান। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিয়ে ১০ বলে ২২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন ইফতিখার আহমেদ। ১২১ বলে ১৩৪ রান করে অপরাজিত ছিলেন রিজওয়ান। যদিও এই লক্ষ্য পাড়ি দিতে নেমে ৩৭ রানের মধ্যে টপ অর্ডারের দুই ব্যাটারকে হারিয়েছিল পাকিস্তান।
ইমাম উল হক ১২ ও বাবর ১০ রান করে ফিরে গেছেন। এরপর রিজওয়ান ও শফিকের তৃতীয় উইকেটে ১৭৬ রানের জুটিই মূলত পাকিস্তানকে ম্যাচে ফিরিয়েছে। এরপর সাউদ শাকিলের সঙ্গে ৯৫ ও পঞ্চম উইকেট জুটিতে ইফতিখারের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্য ৩৭ রানের জুটিতে জয় নিশ্চিত করেন রিজওয়ান।
৩৪৪ রানের বিশাল লক্ষ্য পাড়ি দিয়ে ইতিহাস গড়েছে পাকিস্তান। ওয়ানডে বিশ্বকাপের ইতিহাসে এতো রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড নেই আর কারো। এর আগে বিশ্বকাপের আসরে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডটি ছিল আয়ারল্যান্ডের দখলে।
২০১১ আসরে বেঙ্গালুরুতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩২৮ রানের লক্ষ্য পাড়ি দিয়েছিল আইরিশরা। এক যুগ পর তাদের সেই রেকর্ড নিজেদের করে নিল পাকিস্তান। এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারে কুসাল পেরেরাকে হারায় শ্রীলঙ্কা। এরপর ব্যক্তিগত ১৮ রানে মেন্ডিসকে জীবন দেন ইমাম।
জীবন পেয়ে পাকিস্তানি বোলারদের ওপর রীতিমতো তোপ বইয়ে দেন মেন্ডিস। পাথুম নিশাঙ্কাকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে যোগ করেন ১০২ রান। হাফ সেঞ্চুরির পর (৫১) নিশানগকা ফিরলেও একপ্রান্ত আগলে রেখে শ্রীলঙ্কাকে এগিয়ে নেন মেন্ডিস। ৬৫ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার হয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরির স্বাদ পান মেন্ডিস।
তিনি ভেঙেছেন ৭০ বলে সেঞ্চুরি করা কুমারা সাঙ্গাকারার রেকর্ড। তৃতীয় উইকেটে সাদিরা সামারাবিক্রমার সঙ্গে তার ১১১ রানের জুটিই মূলত লঙ্কানদের বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দেয়। অবশ্য শেষ দিকে পাকিস্তানের বোলারদের তোপে সংগ্রহটা আরও বড় করতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। ৪ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলার হাসান।