এবার ইসরাইলে হামাসের আকস্মিক হামলার পর চলমান সংঘাতের ‘বিস্তার’ রোধে কাজ করছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে ফোনালাপে এ কথা বলেছেন তিনি। পাশাপাশি চলমান সংকটে ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন সৌদি যুবরাজ।
আজ মঙ্গলবার ১০ অক্টোবর সৌদি প্রেস এজেন্সির বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। মোহাম্মদ বিন সালমান ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্টকে বলেন, সৌদি আরব ফিলিস্তিনি জনগণের শান্তিপূর্ণ জীবনের বৈধ অধিকার, তাদের আশা ও আকাঙ্খা এবং ন্যায্য ও স্থায়ী শান্তি অর্জনের জন্য তাদের পাশে থাকবে।
এর আগে, ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সব আলোচনায় ইতি টেনেছে সৌদি আরব। ইসরাইল ও ফিলিস্তিন সংঘাত শুরু হওয়ার পর এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে দেশটির সরকার। এ সিদ্ধান্তের কথা যুক্তরাষ্ট্রকেও জানিয়ে দেয়া হয়েছে বলে উঠে এসেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবরে।
এদিকে ফিলিস্তিন ইস্যুতে গত কয়েক দশক ধরেই ইসরাইলের সঙ্গে আরব দেশগুলোর সম্পর্ক বরফ শীতল। তবে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সম্প্রতি কয়েকটি আরব দেশ ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পথে হাঁটতে শুরু করেছে।
এরপর সৌদিকেও রাজি করাতে কূটনৈতিক দৌড়ঝাঁপ শুরু করে ওয়াশিংটন। এক্ষেত্রে উভয় পক্ষ অনেকদূর এগিয়েছে বলেও বিভিন্ন মাধ্যমে শোনা যাচ্ছিল। তবে সৌদি আরব বরাবরই বলে আসছে, ফিলিস্তিন ইস্যু সমাধানের পরই কেবল ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা সম্ভব।
গত মাসে ফক্স নিউজকে এক সাক্ষাৎকারে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান জানান, উপসাগরের অন্যান্য দেশের উদাহরণ অনুসরণ করে এবং সৌদি-ইসরাইল চুক্তির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ‘বড় ধরনের চাপের’ মধ্যে তার দেশ ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ব্যাপারে আরও কাছাকাছি চলে এসেছে। তবে হঠাৎ করেই সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সেই আলোচনায় ইতি টানার ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব।
আজ মঙ্গলবার ১০ অক্টোবর সৌদি প্রেস এজেন্সির বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি। মোহাম্মদ বিন সালমান ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্টকে বলেন, সৌদি আরব ফিলিস্তিনি জনগণের শান্তিপূর্ণ জীবনের বৈধ অধিকার, তাদের আশা ও আকাঙ্খা এবং ন্যায্য ও স্থায়ী শান্তি অর্জনের জন্য তাদের পাশে থাকবে।
এর আগে, ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সব আলোচনায় ইতি টেনেছে সৌদি আরব। ইসরাইল ও ফিলিস্তিন সংঘাত শুরু হওয়ার পর এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে দেশটির সরকার। এ সিদ্ধান্তের কথা যুক্তরাষ্ট্রকেও জানিয়ে দেয়া হয়েছে বলে উঠে এসেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবরে।
এদিকে ফিলিস্তিন ইস্যুতে গত কয়েক দশক ধরেই ইসরাইলের সঙ্গে আরব দেশগুলোর সম্পর্ক বরফ শীতল। তবে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সম্প্রতি কয়েকটি আরব দেশ ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পথে হাঁটতে শুরু করেছে।
এরপর সৌদিকেও রাজি করাতে কূটনৈতিক দৌড়ঝাঁপ শুরু করে ওয়াশিংটন। এক্ষেত্রে উভয় পক্ষ অনেকদূর এগিয়েছে বলেও বিভিন্ন মাধ্যমে শোনা যাচ্ছিল। তবে সৌদি আরব বরাবরই বলে আসছে, ফিলিস্তিন ইস্যু সমাধানের পরই কেবল ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা সম্ভব।
গত মাসে ফক্স নিউজকে এক সাক্ষাৎকারে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান জানান, উপসাগরের অন্যান্য দেশের উদাহরণ অনুসরণ করে এবং সৌদি-ইসরাইল চুক্তির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ‘বড় ধরনের চাপের’ মধ্যে তার দেশ ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ব্যাপারে আরও কাছাকাছি চলে এসেছে। তবে হঠাৎ করেই সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সেই আলোচনায় ইতি টানার ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব।