রাজধানীর মালিবাগ ফ্লাইওভারের নিচ থেকে শাহিদা ইসলাম মিম (৩২) নামে এক তরুণীর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর আগে রাতে বন্ধুর সঙ্গে কফি খাওয়ার কথা বলে তিনি বাসা থেকে বের হয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
সোমবার (৯ অক্টোবর) ভোরের দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রমনা থানার সুরতহাল প্রতিবেদনকারী উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমেনা খানম বলেন, রাতে আমরা খবর পেয়ে রমনা থানাধীন সোহাগ পরিবহন কাউন্টারের সামনের মালিবাগ মৌচাক ফ্লাইওভারের নিচে যাই। সেখান থেকে ওই তরুণীর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতাল মর্গে পাঠাই।
এসআই আমেনা খানম বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা জানতে পেরেছি রাত আটটার দিকে তার এক বন্ধুর সঙ্গে কফি খাওয়ার কথা বলে হাতিরঝিলের বাসা থেকে বের হন। তিনি বিভিন্ন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টে ড্যান্সার হিসেবে কাজ করতেন। তাকে ফ্লাইওভার থেকে কেউ নিচে ফেলে দিয়েছে কি না সে বিষয়টি এখনো জানতে পারিনি। ফ্লাইওভার থেকে পড়ার আগে সে ধর্ষিত বা নেশা জাতীয় কোনো কিছু খেয়েছিল কি না সেটি ময়নাতদন্তে রিপোর্ট পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।
সোমবার (৯ অক্টোবর) ভোরের দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রমনা থানার সুরতহাল প্রতিবেদনকারী উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমেনা খানম বলেন, রাতে আমরা খবর পেয়ে রমনা থানাধীন সোহাগ পরিবহন কাউন্টারের সামনের মালিবাগ মৌচাক ফ্লাইওভারের নিচে যাই। সেখান থেকে ওই তরুণীর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতাল মর্গে পাঠাই।
এসআই আমেনা খানম বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা জানতে পেরেছি রাত আটটার দিকে তার এক বন্ধুর সঙ্গে কফি খাওয়ার কথা বলে হাতিরঝিলের বাসা থেকে বের হন। তিনি বিভিন্ন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টে ড্যান্সার হিসেবে কাজ করতেন। তাকে ফ্লাইওভার থেকে কেউ নিচে ফেলে দিয়েছে কি না সে বিষয়টি এখনো জানতে পারিনি। ফ্লাইওভার থেকে পড়ার আগে সে ধর্ষিত বা নেশা জাতীয় কোনো কিছু খেয়েছিল কি না সেটি ময়নাতদন্তে রিপোর্ট পেলে বিস্তারিত জানা যাবে।