নাজমুল হাসান নিরব,ফরিদপুর প্রতিনিধি: ফরিদপুরের ভাঙ্গায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভাস্থলে হাজার হাজার মানুষ আসছে। এই জনসমাবেশকে কেন্দ্র করে দলে দলে জনসভাস্থলে আসছেন আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। মঙ্গলবার সকাল থেকেই নেতাকর্মীরা আসছেন জনসভাস্থল ভাঙ্গার ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে।
সেখানে দুপুর দুইটার দিকে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী।
জন সমাবেশে আসা ব্যক্তিরা বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে সরাসরি একনজর দেখার জন্য আগে আগেই চলে এসেছি। সামনে সামনে থাকবো। পরে ভিড় হলে তো প্রধানমন্ত্রীকে দেখার সুযোগ মিস হয়ে যেতে পারে। এজন্য সকাল সকাল চলে এসেছি।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে সকাল ১০ টার দিকে সড়কপথে মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার মাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। বেলা ১১ টা থেকে দুপুর সাড়ে বারোটা পর্যন্ত মাওয়া রেলওয়ে স্টেশনে পদ্মা সেতু সংযোগ প্রকল্পের আওতায় নির্মিত ঢাকা-ভাঙ্গা রেলপথের উদ্বোধন করবেন। পরে সেখান থেকে ট্রেনে করে পদ্মা-সেতু পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছবেন। সেখানে থেকে দুপুর ২ টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ভাঙ্গার ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেবেন। জনসভা শেষে নিজ জন্মভিটা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যাবেন।
এদিকে, শেখ হাসিনাকে বরণ করে নিতে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা সাজিয়ে আলো ঝলমলে করা হয়েছে। এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন ও জংশন সংলগ্ন এলাকায় নির্মাণ করা হয়েছে তোরণ। সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের ফিরিস্তি তুলে ধরে সাঁটানো হয়েছে ব্যানার ফেস্টুন। সব মিলিয়ে সাজ সাজ রব বিরাজ করছে ভাঙ্গায়।
ফরিদপুরের ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়ারুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ফরিদপুর সফর উপলক্ষে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের সঙ্গে সমন্বয় করে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদরে পুরো ভাঙ্গাকে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।
ফরিদপুর জেলা আ'লীগের সভাপতি শামীম হক জানান, প্রধানমন্ত্রীর সফর নির্বিঘ্ন করতে জেলা ও উপজেলা আ'লীগের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। নেতা-কর্মীদের মধ্যেও ব্যাপক আনন্দ বিরাজ করছে। পদ্মা সেতুর রেললাইন উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। যা আমাদের জন্য গর্বের। এ রেললাইন উদ্বোধন হলে দক্ষিণ বঙ্গের ২১ জেলার মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা আরও নির্বিঘ্ন হবে সাথে দৃশ্যমান হবে রেললাইন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে শামীম হক বলেন, ভাঙ্গার ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে এক বিশাল জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য রাখবেন। যেখানে কয়েক লক্ষাধিক মানুষের অংশগ্রহণের টার্গেট রেখে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
সেখানে দুপুর দুইটার দিকে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী।
জন সমাবেশে আসা ব্যক্তিরা বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে সরাসরি একনজর দেখার জন্য আগে আগেই চলে এসেছি। সামনে সামনে থাকবো। পরে ভিড় হলে তো প্রধানমন্ত্রীকে দেখার সুযোগ মিস হয়ে যেতে পারে। এজন্য সকাল সকাল চলে এসেছি।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে সকাল ১০ টার দিকে সড়কপথে মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার মাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। বেলা ১১ টা থেকে দুপুর সাড়ে বারোটা পর্যন্ত মাওয়া রেলওয়ে স্টেশনে পদ্মা সেতু সংযোগ প্রকল্পের আওতায় নির্মিত ঢাকা-ভাঙ্গা রেলপথের উদ্বোধন করবেন। পরে সেখান থেকে ট্রেনে করে পদ্মা-সেতু পাড়ি দিয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছবেন। সেখানে থেকে দুপুর ২ টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ভাঙ্গার ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেবেন। জনসভা শেষে নিজ জন্মভিটা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যাবেন।
এদিকে, শেখ হাসিনাকে বরণ করে নিতে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা সাজিয়ে আলো ঝলমলে করা হয়েছে। এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন ও জংশন সংলগ্ন এলাকায় নির্মাণ করা হয়েছে তোরণ। সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের ফিরিস্তি তুলে ধরে সাঁটানো হয়েছে ব্যানার ফেস্টুন। সব মিলিয়ে সাজ সাজ রব বিরাজ করছে ভাঙ্গায়।
ফরিদপুরের ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়ারুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ফরিদপুর সফর উপলক্ষে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের সঙ্গে সমন্বয় করে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদরে পুরো ভাঙ্গাকে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।
ফরিদপুর জেলা আ'লীগের সভাপতি শামীম হক জানান, প্রধানমন্ত্রীর সফর নির্বিঘ্ন করতে জেলা ও উপজেলা আ'লীগের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। নেতা-কর্মীদের মধ্যেও ব্যাপক আনন্দ বিরাজ করছে। পদ্মা সেতুর রেললাইন উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। যা আমাদের জন্য গর্বের। এ রেললাইন উদ্বোধন হলে দক্ষিণ বঙ্গের ২১ জেলার মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা আরও নির্বিঘ্ন হবে সাথে দৃশ্যমান হবে রেললাইন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে শামীম হক বলেন, ভাঙ্গার ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে এক বিশাল জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য রাখবেন। যেখানে কয়েক লক্ষাধিক মানুষের অংশগ্রহণের টার্গেট রেখে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।