পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে নতুন ট্রেন চলাচলের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটের দিকে স্বপ্নের পদ্মা সেতু রেল সংযোগে ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-ভাঙ্গা অংশের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মাওয়া রেল স্টেশন প্রাঙ্গণ থেকে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন তিনি। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সড়ক পথে গণভবন থেকে মাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে ১০টা ৫৮ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী মাওয়া পৌঁছান।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রয়েছেন ছোট বোন শেখ রেহানা।
মুন্সীগঞ্জের মাওয়া রেলস্টেশন থেকে যাত্রী হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ট্রেনে পদ্মা পাড়ি দেবেন। যাবেন ফরিদপুরের ভাঙ্গা জংশন পর্যন্ত। এর মধ্য দিয়ে এই পথে ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে।
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগের সমাবেশে অংশ নেবেন শেখ হাসিনা। তবে বাণিজ্যিকভাবে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হতে আরো দুই থেকে তিন সপ্তাহ সময় লাগবে। প্রাথমিকভাবে ঢাকা থেকে রাজশাহী, খুলনা ও বেনাপোলের পথে তিনটি ট্রেন চলাচল করবে। মধুমতি এক্সপ্রেস, সুন্দরবন এক্সপ্রেস ও বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।
এর আগে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-ভাঙ্গা অংশের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মাওয়া রেল স্টেশন প্রাঙ্গণ থেকে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন তিনি। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সড়ক পথে গণভবন থেকে মাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে ১০টা ৫৮ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী মাওয়া পৌঁছান।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রয়েছেন ছোট বোন শেখ রেহানা।
মুন্সীগঞ্জের মাওয়া রেলস্টেশন থেকে যাত্রী হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ট্রেনে পদ্মা পাড়ি দেবেন। যাবেন ফরিদপুরের ভাঙ্গা জংশন পর্যন্ত। এর মধ্য দিয়ে এই পথে ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে।
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগের সমাবেশে অংশ নেবেন শেখ হাসিনা। তবে বাণিজ্যিকভাবে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হতে আরো দুই থেকে তিন সপ্তাহ সময় লাগবে। প্রাথমিকভাবে ঢাকা থেকে রাজশাহী, খুলনা ও বেনাপোলের পথে তিনটি ট্রেন চলাচল করবে। মধুমতি এক্সপ্রেস, সুন্দরবন এক্সপ্রেস ও বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।