এবার বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঠিক চিকিৎসা হলে তিনি ৯০ থেকে ১০০ পর্যন্ত বাঁচতে পারেন। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্যে জরুরিভিত্তিতে তাকে বিদেশ নিয়ে লিভার ট্রান্সপ্লান্ট প্রয়োজন। আজ সোমবার ৯ অক্টোবর রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা এ কথা জানান।
এদিকে মেডিকেল বোর্ডের এক চিকিৎসক বলেন, খালেদা জিয়ার বর্তমানে সঠিক পরিচর্যার প্রয়োজন কিন্তু এ পরিচর্যা করতে যে উপযুক্ত চিকিৎসা দরকার সেই চিকিৎসা বাংলাদেশে নেই। ওনাকে (খালেদা জিয়া) সঠিক পরিচর্যা করলে সুস্থ হয়ে উঠবেন সেটা আমাদের আশা। ওনার যদি লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করা হয় তাহলে ৯০ থেকে ১০০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারবেন, এটা আমাদের বিশ্বাস।
এ সময় মেডিকেল বোর্ডের সমন্বয়ক ডা. এস এম সিদ্দিকী বলেন, এখন খালেদা জিয়ার যে অবস্থা তাতে করে তাকে বাসায় নেওয়া যাবে না। এখানকার চিকিৎসকেরা তাদের সাধ্য অনুযায়ী যা করার করেছেন। এখন তাকে বিদেশে নিতেই হবে। এতে তার জীবন রক্ষা হতে পারে। তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়ার এখন যে শারীরিক অবস্থা, তার লিভারে পানি জমেছে। সেই পানি ঝরছে। লিভার জীবাণু আক্রান্ত হয়ে গেছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে তাকে বাইরে নেওয়া দরকার।
অসুস্থ খালেদা জিয়াকে আর বাসায় নেওয়ার মতো অবস্থা নেই বলে জানান ডা. সিদ্দিকী। তিনি বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা এতটাই নাজুক যে তাকে উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হচ্ছিল। এখন সেগুলোও কাজ করছে না। খালেদা জিয়ার জীবন ঝুঁকির মধ্যে আছে। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি আরও দুই বছর আগেই তাকে দেশের বাইরে নেওয়া উচিত ছিল বলে জানান এস এম সিদ্দিকী।
তিনি বলেন, এখানকার মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা তারা তাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করেছেন। চিকিৎসকদের আন্তরিক চিকিৎসায় তিনি এখনো বেঁচে আছেন। কিন্তু আমাদের সীমাবদ্ধতা আছে। খালেদা জিয়ার ভালো চিকিৎসার এখনো সুযোগ আছে। সেটা দেশের বাইরে। খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে নিতেই হবে। তাকে মাল্টি ডিসিপ্লিনারি মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া দরকার। দেশের বাইরে এর ব্যবস্থা আছে।
এদিকে বিএনপি নেত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, আমাদের মেডিকেল বোর্ড সর্বোচ্চটুকু করেছে। তাদের আর কিছু করার নেই। এখন বাইরে চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। খালেদা জিয়াকে বাঁচাতে হলে তাকে বাইরে নিতে হবে। গত ৯ আগস্ট থেকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়া।
এদিকে মেডিকেল বোর্ডের এক চিকিৎসক বলেন, খালেদা জিয়ার বর্তমানে সঠিক পরিচর্যার প্রয়োজন কিন্তু এ পরিচর্যা করতে যে উপযুক্ত চিকিৎসা দরকার সেই চিকিৎসা বাংলাদেশে নেই। ওনাকে (খালেদা জিয়া) সঠিক পরিচর্যা করলে সুস্থ হয়ে উঠবেন সেটা আমাদের আশা। ওনার যদি লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করা হয় তাহলে ৯০ থেকে ১০০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারবেন, এটা আমাদের বিশ্বাস।
এ সময় মেডিকেল বোর্ডের সমন্বয়ক ডা. এস এম সিদ্দিকী বলেন, এখন খালেদা জিয়ার যে অবস্থা তাতে করে তাকে বাসায় নেওয়া যাবে না। এখানকার চিকিৎসকেরা তাদের সাধ্য অনুযায়ী যা করার করেছেন। এখন তাকে বিদেশে নিতেই হবে। এতে তার জীবন রক্ষা হতে পারে। তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়ার এখন যে শারীরিক অবস্থা, তার লিভারে পানি জমেছে। সেই পানি ঝরছে। লিভার জীবাণু আক্রান্ত হয়ে গেছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে তাকে বাইরে নেওয়া দরকার।
অসুস্থ খালেদা জিয়াকে আর বাসায় নেওয়ার মতো অবস্থা নেই বলে জানান ডা. সিদ্দিকী। তিনি বলেছেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা এতটাই নাজুক যে তাকে উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হচ্ছিল। এখন সেগুলোও কাজ করছে না। খালেদা জিয়ার জীবন ঝুঁকির মধ্যে আছে। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার উন্নতি আরও দুই বছর আগেই তাকে দেশের বাইরে নেওয়া উচিত ছিল বলে জানান এস এম সিদ্দিকী।
তিনি বলেন, এখানকার মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা তারা তাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করেছেন। চিকিৎসকদের আন্তরিক চিকিৎসায় তিনি এখনো বেঁচে আছেন। কিন্তু আমাদের সীমাবদ্ধতা আছে। খালেদা জিয়ার ভালো চিকিৎসার এখনো সুযোগ আছে। সেটা দেশের বাইরে। খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে নিতেই হবে। তাকে মাল্টি ডিসিপ্লিনারি মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া দরকার। দেশের বাইরে এর ব্যবস্থা আছে।
এদিকে বিএনপি নেত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, আমাদের মেডিকেল বোর্ড সর্বোচ্চটুকু করেছে। তাদের আর কিছু করার নেই। এখন বাইরে চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। খালেদা জিয়াকে বাঁচাতে হলে তাকে বাইরে নিতে হবে। গত ৯ আগস্ট থেকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়া।