যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘আল্লার দোহাই, এসব নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করে ঘুম নষ্ট করবেন না।’
রোববার (৮ অক্টোবর) বিকেলে সফররত মার্কিন প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
‘আসছে মার্কিন ঝড়’ শিরোনামে সম্প্রতি দেশের একটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম। অথচ, একজন মানুষও বলেননি ঝড় আসবে। পত্রপত্রিকায় একটু বেশি বাড়াইয়া বলে, এগুলা বানায়।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র শুধুমাত্র একটা ভিসানীতি করেছে। তারা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। এমনকি অংশগ্রহণমূলক বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার শব্দটিও তারা উচ্চারণ করেনি।
মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে আব্দুল মোমেন বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বৈঠকে কোনো আলোচনা হয়নি। তাদের জানিয়েছি শাসনতন্ত্র মেনেই নির্বাচন হবে। আমাদের শাসনতন্ত্রে নির্বাচনকালীন সরকার বলতে কিছু নেই।
তিনি আরও বলেন, পর্যবেক্ষক দলকে জানিয়েছি আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করব। আমরা একটা উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাই। যেখানে সংঘাতও হবে না। স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ থাকতে হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সব দলের অংশগ্রহণ নিয়ে তারা কিছু বলেনি। এ সম্পর্কে কোনো আলোচনা করিনি। তবে আমরা চাই, সবাই নির্বাচনে অংশ নিক। আমরা চাই না কেউ জোর করে কাউকে ভোট দিতে বাধ্য করুক।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্র প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল আগামী ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকায় অবস্থান করবেন। এ সময় তারা সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক দলের নেতা, নির্বাচন কর্তৃপক্ষ, সুশীল সমাজসহ বিভিন্ন নির্বাচনী স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
প্রতিনিধি দলের সহসভাপতিত্ব করছেন দক্ষিণ এশীয়বিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ল এফ ইন্ডারফার্থ এবং ইউএসএআইডির সাবেক ডেপুটি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বনি গ্লিক।
রোববার (৮ অক্টোবর) বিকেলে সফররত মার্কিন প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
‘আসছে মার্কিন ঝড়’ শিরোনামে সম্প্রতি দেশের একটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম। অথচ, একজন মানুষও বলেননি ঝড় আসবে। পত্রপত্রিকায় একটু বেশি বাড়াইয়া বলে, এগুলা বানায়।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র শুধুমাত্র একটা ভিসানীতি করেছে। তারা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। এমনকি অংশগ্রহণমূলক বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার শব্দটিও তারা উচ্চারণ করেনি।
মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে আব্দুল মোমেন বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বৈঠকে কোনো আলোচনা হয়নি। তাদের জানিয়েছি শাসনতন্ত্র মেনেই নির্বাচন হবে। আমাদের শাসনতন্ত্রে নির্বাচনকালীন সরকার বলতে কিছু নেই।
তিনি আরও বলেন, পর্যবেক্ষক দলকে জানিয়েছি আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করব। আমরা একটা উদাহরণ সৃষ্টি করতে চাই। যেখানে সংঘাতও হবে না। স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ থাকতে হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সব দলের অংশগ্রহণ নিয়ে তারা কিছু বলেনি। এ সম্পর্কে কোনো আলোচনা করিনি। তবে আমরা চাই, সবাই নির্বাচনে অংশ নিক। আমরা চাই না কেউ জোর করে কাউকে ভোট দিতে বাধ্য করুক।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্র প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল আগামী ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকায় অবস্থান করবেন। এ সময় তারা সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক দলের নেতা, নির্বাচন কর্তৃপক্ষ, সুশীল সমাজসহ বিভিন্ন নির্বাচনী স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
প্রতিনিধি দলের সহসভাপতিত্ব করছেন দক্ষিণ এশীয়বিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ল এফ ইন্ডারফার্থ এবং ইউএসএআইডির সাবেক ডেপুটি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বনি গ্লিক।