বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দুবাই বিমানবন্দরে প্রায় ১৪ ঘণ্টা আটকে রয়েছে। এ দীর্ঘ সময় বিমানবন্দরে অবস্থান করছেন ২৬৮ যাত্রী। জানা গেছে, যাত্রীদের অধিকাংশই সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিক। তাদের অনেকেরই আবার ঢাকা থেকে বিভিন্ন জেলার কানেক্টিং টিকিট কাটা ছিল।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সূত্রে জানা গেছে, বিমানের বিজি-৩৪৮ নম্বর ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় শনিবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা ছিল। বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার এয়ারক্রাফটটিতে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে নির্ধারিত সময়ে ফ্লাইটটি ছাড়তে পারেনি। ফলে যাত্রীদের দীর্ঘক্ষণ বিমানবন্দরে বসে থাকতে হয়েছে। ফ্লাইটে মোট ২৬৮ জন যাত্রী ছিলেন।
আজ রবিবার বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) তাহেরা খন্দকার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, প্রকৌশলীরা বিমান মেরামতের কাজ করছেন। দেশ থেকে পার্টস পাঠানো হয়েছে। তা দুবাইয়ের পথে রয়েছে। মেরামত হলেই নতুন শিডিউল অনুযায়ী তাদের নিয়ে আসা হবে। আপাতত বিমানের ২৬৮ যাত্রী লাউঞ্জে অপেক্ষা করছেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের দুবাইয়ের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক সাকিয়া সুলতানা জানান, যাত্রীদের ভিসার ধরন এক এক ধরনের। ফলে তাদের জন্য হোটেলের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি। কোনো কোনো যাত্রীর ভিসা মেয়াদ না থাকা ও বেশ কয়েকজন যাত্রীর ভ্রমণ ভিসায় থাকায় এ জটিলতা দেখা দিয়েছে। তবে আটকে থাকা যাত্রীদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিষয়টি বিমানের ঢাকা অফিসকেও জানানো হয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সূত্রে জানা গেছে, বিমানের বিজি-৩৪৮ নম্বর ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় শনিবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা ছিল। বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার এয়ারক্রাফটটিতে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে নির্ধারিত সময়ে ফ্লাইটটি ছাড়তে পারেনি। ফলে যাত্রীদের দীর্ঘক্ষণ বিমানবন্দরে বসে থাকতে হয়েছে। ফ্লাইটে মোট ২৬৮ জন যাত্রী ছিলেন।
আজ রবিবার বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) তাহেরা খন্দকার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, প্রকৌশলীরা বিমান মেরামতের কাজ করছেন। দেশ থেকে পার্টস পাঠানো হয়েছে। তা দুবাইয়ের পথে রয়েছে। মেরামত হলেই নতুন শিডিউল অনুযায়ী তাদের নিয়ে আসা হবে। আপাতত বিমানের ২৬৮ যাত্রী লাউঞ্জে অপেক্ষা করছেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের দুবাইয়ের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক সাকিয়া সুলতানা জানান, যাত্রীদের ভিসার ধরন এক এক ধরনের। ফলে তাদের জন্য হোটেলের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি। কোনো কোনো যাত্রীর ভিসা মেয়াদ না থাকা ও বেশ কয়েকজন যাত্রীর ভ্রমণ ভিসায় থাকায় এ জটিলতা দেখা দিয়েছে। তবে আটকে থাকা যাত্রীদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিষয়টি বিমানের ঢাকা অফিসকেও জানানো হয়েছে।