ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কেবল এ দেশের জনগণই নির্ধারণ করবে। যাতে বাংলাদেশ স্থিতিশীলতা রক্ষা ও উন্নয়ন করতে পারে।
রোববার (৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
ইয়াও ওয়েন বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ভালো করবে এবং চীন-বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে। ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের বিষয়গুলো বাংলাদেশই দেখুক। যাতে বাংলাদেশ স্থিতিশীলতা রক্ষা ও উন্নয়ন করতে পারে।
বাংলাদেশ-চায়না সম্পর্ক আরও গভীর হবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল ও মানুষের সমর্থন দুই দেশের সাংস্কৃতিক বন্ধন আরও দৃঢ় হবে।
বাংলাদেশ-চায়না সিল্ক রোড ফোরাম আয়োজিত এই সভায় আরও বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ-চায়না সিল্ক রোড ফোরামের চেয়ারম্যান দিলীপ বড়ুয়া, কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি শাহ আলম, চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সি ফয়েজ আহমেদ প্রমুখ।
রোববার (৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
ইয়াও ওয়েন বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ভালো করবে এবং চীন-বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে। ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের বিষয়গুলো বাংলাদেশই দেখুক। যাতে বাংলাদেশ স্থিতিশীলতা রক্ষা ও উন্নয়ন করতে পারে।
বাংলাদেশ-চায়না সম্পর্ক আরও গভীর হবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল ও মানুষের সমর্থন দুই দেশের সাংস্কৃতিক বন্ধন আরও দৃঢ় হবে।
বাংলাদেশ-চায়না সিল্ক রোড ফোরাম আয়োজিত এই সভায় আরও বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ-চায়না সিল্ক রোড ফোরামের চেয়ারম্যান দিলীপ বড়ুয়া, কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি শাহ আলম, চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সি ফয়েজ আহমেদ প্রমুখ।