উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) থেকে: শনিবার গভীর রাতে উল্লাপাড়ার কয়ড়া দত্তপাড়া গ্রামে ফজর আলীর স্ত্রীর মুখ বেঁধে দুস্কৃতকারীরা তার কোমড় থেকে চাবি নিয়ে তাদের শোবার ঘরের আলমারী খুলে নগদ প্রায় সাত লাখ টাকা ও পাঁচ ভরি সোনার গহনা ছিনিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তবে ঘটনাটি ডাকাতি নাকি ছিনতাই তা এখন পর্যন্ত নিশ্চিত করে বলতে পারেনি পুলিশ কর্মকর্তারা। রোববার উল্লাপাড়া পুলিশ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার অমৃত সুত্রধর ও মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ফজর আলী অভিযোগ করেন, রাত ১ টার দিকে তার স্ত্রী রোজিনা পারভিন ঘর থেকে বাইরে বের হলে সেখানে অপেক্ষমান মুখে কাপড় বাঁধা ৮/১০ জন দৃস্কৃতকারী রোজিনার মুখ কাপড় দিয়ে বেঁধে ফেলে। তারা রোজিনার কোমড়ে থাকা আলমারির চাবি নিয়ে ৪/৫ জন তাদের ঘরে ঢুকে আলমারি খুলে নগদ ৭ লাখ টাকা ও পাঁচ ভরি সোনার গহনা নিয়ে পালিয়ে যায়। অপর দৃস্কৃতকারীরা তার স্ত্রীকে বাইরে আটকে রাখে। এসময় ফজর আলী ঘরে ছিলেন। দৃস্কৃতকারীরা তাকে (ফজর আলী) ভয়ভীতি দেখিয়ে এই অপকর্ম করে। ফজর আলী এদেরকে রাতের অন্ধকারে চিনতে পারেনি। রাতেই তিনি ৯৯৯ এ ফোন করে বিষয়টি জানান। ফজর আলী আরও জানান, এই ঘটনা নিছক ডাকাতি নাকি শত্রæতামূলক ভাবে কেউ ঘটিয়েছে কিনা বিষয়টি তারা প্রাথমিকভাবে নিজেরা খতিয়ে দেখছেন।
এ ব্যপারে উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নজরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে তিনি ও উল্লাপাড়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার অমৃত সরকার পুলিশ ফোর্স নিয়ে শনিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘটনাটি ডাকাতি নাকি শত্রæতামূলক ভাবে মূল্যবান সম্পদ ছিনতাই করা হয়েছে কিনা পুলিশ তা তদন্ত করে দেখছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (বেলা ৪টা) ফজর আলীর পরিবার থেকে থানায় কোনো লিখিত অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি।
ফজর আলী অভিযোগ করেন, রাত ১ টার দিকে তার স্ত্রী রোজিনা পারভিন ঘর থেকে বাইরে বের হলে সেখানে অপেক্ষমান মুখে কাপড় বাঁধা ৮/১০ জন দৃস্কৃতকারী রোজিনার মুখ কাপড় দিয়ে বেঁধে ফেলে। তারা রোজিনার কোমড়ে থাকা আলমারির চাবি নিয়ে ৪/৫ জন তাদের ঘরে ঢুকে আলমারি খুলে নগদ ৭ লাখ টাকা ও পাঁচ ভরি সোনার গহনা নিয়ে পালিয়ে যায়। অপর দৃস্কৃতকারীরা তার স্ত্রীকে বাইরে আটকে রাখে। এসময় ফজর আলী ঘরে ছিলেন। দৃস্কৃতকারীরা তাকে (ফজর আলী) ভয়ভীতি দেখিয়ে এই অপকর্ম করে। ফজর আলী এদেরকে রাতের অন্ধকারে চিনতে পারেনি। রাতেই তিনি ৯৯৯ এ ফোন করে বিষয়টি জানান। ফজর আলী আরও জানান, এই ঘটনা নিছক ডাকাতি নাকি শত্রæতামূলক ভাবে কেউ ঘটিয়েছে কিনা বিষয়টি তারা প্রাথমিকভাবে নিজেরা খতিয়ে দেখছেন।
এ ব্যপারে উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নজরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে তিনি ও উল্লাপাড়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার অমৃত সরকার পুলিশ ফোর্স নিয়ে শনিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘটনাটি ডাকাতি নাকি শত্রæতামূলক ভাবে মূল্যবান সম্পদ ছিনতাই করা হয়েছে কিনা পুলিশ তা তদন্ত করে দেখছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (বেলা ৪টা) ফজর আলীর পরিবার থেকে থানায় কোনো লিখিত অভিযোগপত্র দেওয়া হয়নি।