ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকায় সাগরে নামায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। একই সঙ্গে টাঙানো হয়েছে বিপদ সংকেত লাল পতাকা। সরিয়ে নেয়া হচ্ছে সৈকতের পর্যটকদেরও। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে সৈকতের কলাতলী, লাবনী ও সুগন্ধা পয়েন্ট থেকে পর্যটকদের তুলে দিতে এবং বিপদ সংকেত লাল পতাকা টাঙানো দেখা যায়।
সি-সেইফ লাইফগার্ডের ইনচার্জ ওসমান গণি জানান, দুপুর ১২টার দিকে লাল পতাকা ওড়ানোর পর পর্যটকদের সাগর থেকে তুলে নেয়ার চেষ্টা করা হয়। এদিকে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের সহকারী পুলিশ সুপার শেহরীন আলম জানান, সাগর উত্তাল হতে শুরু করায় পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে দেশের সব উপকূলীয় এলাকা ১০ থেকে ২০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের সম্মুখীন হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন কানাডার সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক পিএইচডি গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ। ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড় মোখা কক্সবাজার ও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ওপর দিয়ে আঘাত হানলেও বাংলাদেশের সব উপকূলীয় এলাকা জলোচ্ছ্বাসের সম্মুখীন হবে। ঘূর্ণিঝড়টি যাত্রাপথ ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার ভৌগলিক অবস্থান ও আকৃতির কারণে এমনটি হবে।
সেই পোস্টে আরও বলা হয়, কক্সবাজার জেলার উপকূলীয় এলাকাগুলোতে ১৫ থেকে ২০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের প্রবল সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। নোয়াখালী ও চট্টগ্রামের উপকূলীয় এলাকাগুলোতে ১০ থেকে ১২ ফুট। বরিশাল বিভাগের জেলাগুলোতে ৮ থেকে ১২ ফুট ও খুলনা বিভাগের জেলাগুলোতে ৭ থেকে ১০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে এলাকা প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতি মোকাবিলায় কক্সবাজারের উপজেলাগুলোতে নিয়ন্ত্রণকক্ষ চালু করা হয়েছে। জেলায় ৫৭৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। মজুত রাখা হয়েছে ১০ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ৪৯০ টন চাল, ৭ টন শুকনো খাবার ও ১৯৪টি ঢেউ টিনের শেড।
সি-সেইফ লাইফগার্ডের ইনচার্জ ওসমান গণি জানান, দুপুর ১২টার দিকে লাল পতাকা ওড়ানোর পর পর্যটকদের সাগর থেকে তুলে নেয়ার চেষ্টা করা হয়। এদিকে ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের সহকারী পুলিশ সুপার শেহরীন আলম জানান, সাগর উত্তাল হতে শুরু করায় পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে দেশের সব উপকূলীয় এলাকা ১০ থেকে ২০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের সম্মুখীন হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন কানাডার সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক পিএইচডি গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ। ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড় মোখা কক্সবাজার ও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ওপর দিয়ে আঘাত হানলেও বাংলাদেশের সব উপকূলীয় এলাকা জলোচ্ছ্বাসের সম্মুখীন হবে। ঘূর্ণিঝড়টি যাত্রাপথ ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার ভৌগলিক অবস্থান ও আকৃতির কারণে এমনটি হবে।
সেই পোস্টে আরও বলা হয়, কক্সবাজার জেলার উপকূলীয় এলাকাগুলোতে ১৫ থেকে ২০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের প্রবল সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। নোয়াখালী ও চট্টগ্রামের উপকূলীয় এলাকাগুলোতে ১০ থেকে ১২ ফুট। বরিশাল বিভাগের জেলাগুলোতে ৮ থেকে ১২ ফুট ও খুলনা বিভাগের জেলাগুলোতে ৭ থেকে ১০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে এলাকা প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতি মোকাবিলায় কক্সবাজারের উপজেলাগুলোতে নিয়ন্ত্রণকক্ষ চালু করা হয়েছে। জেলায় ৫৭৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। মজুত রাখা হয়েছে ১০ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ৪৯০ টন চাল, ৭ টন শুকনো খাবার ও ১৯৪টি ঢেউ টিনের শেড।