বিএনপি এতদিনে বুঝতে পেরেছে কেউ তাদের মুখে ফিডার দিয়ে ক্ষমতায় বসাবে না বলে মন্তব্য করছেনে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। আজ রবিবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে তথ্য মন্ত্রণালয়রে সভাকক্ষে ১৯৭১ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার প্রকাশিত ‘পূর্বপাকিস্তান সংকট শ্বেতপত্র’ পুনর্মুদ্রণের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
বিএনপি বলছে ভিসানীতি নিয়ে তাদের ভাবনার কিছু নেই, আন্দোলন করেই সরকারের পতন ঘটানো হবে এ বিষয়ে মন্ত্রীর মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আরও একটি কথা বলেছেন, ‘আমাদের কোলে করে কেউ ক্ষমতায় বসাবে না’। এতদিন পর তার সেই উপলব্ধি হয়েছে। তারা বুঝতে পেরেছে কেউ তাদের মুখে ফিডার দিয়ে ক্ষমতায় বসাবে না।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, যারা নির্বাচনে বাধা দেবে, তাদের সবার ওপর ভিসানীতি প্রয়োগ করা হবে। সেটিও অনুধাবন করতে পেরেছে বিএনপি। এ জন্য কর্মীদের আন্দোলন করতে বলছে তারা। তাদের অনুরোধ করবো, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার পথ পরিহার করে নির্বাচনে আসার জন্য। তিনি বলেন, বিএনপি ভেবেছিল তাদের কেউ ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। ফখরুলের সেই উপলব্ধি ছিল হয়ত। এ জন্য তার খুব উৎফুল্ল ভাব ছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে তার চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে যাচ্ছে। তারা বুঝতে পেরেছে, যথা সময়ে নির্বাচন হবে এবং অনেক রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। বিএনপিরও অনেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। ইতোমধ্যে তৃণমূল বিএনপিতে কয়েকজন বিএনপি নেতা জয়েন করেছে। তাদেরকে অনুরোধ জানাবো বাস্তবতা বিবর্জিত না হওয়ার জন্য। বাস্তবতা মেনে নিয়ে নির্বাচনের পথে আসতে তাদের প্রতি অনুরোধ জানাবো।
বিএনপি বলছে ভিসানীতি নিয়ে তাদের ভাবনার কিছু নেই, আন্দোলন করেই সরকারের পতন ঘটানো হবে এ বিষয়ে মন্ত্রীর মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আরও একটি কথা বলেছেন, ‘আমাদের কোলে করে কেউ ক্ষমতায় বসাবে না’। এতদিন পর তার সেই উপলব্ধি হয়েছে। তারা বুঝতে পেরেছে কেউ তাদের মুখে ফিডার দিয়ে ক্ষমতায় বসাবে না।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, যারা নির্বাচনে বাধা দেবে, তাদের সবার ওপর ভিসানীতি প্রয়োগ করা হবে। সেটিও অনুধাবন করতে পেরেছে বিএনপি। এ জন্য কর্মীদের আন্দোলন করতে বলছে তারা। তাদের অনুরোধ করবো, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার পথ পরিহার করে নির্বাচনে আসার জন্য। তিনি বলেন, বিএনপি ভেবেছিল তাদের কেউ ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। ফখরুলের সেই উপলব্ধি ছিল হয়ত। এ জন্য তার খুব উৎফুল্ল ভাব ছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে তার চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে যাচ্ছে। তারা বুঝতে পেরেছে, যথা সময়ে নির্বাচন হবে এবং অনেক রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। বিএনপিরও অনেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। ইতোমধ্যে তৃণমূল বিএনপিতে কয়েকজন বিএনপি নেতা জয়েন করেছে। তাদেরকে অনুরোধ জানাবো বাস্তবতা বিবর্জিত না হওয়ার জন্য। বাস্তবতা মেনে নিয়ে নির্বাচনের পথে আসতে তাদের প্রতি অনুরোধ জানাবো।