এবার পশ্চিম আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ‘এক হাজারের বেশি’ হয়েছে বলে জানিয়েছেন আফগান সরকারের এক মুখপাত্র। গতকাল শনিবার ৭ অক্টোবর স্থানীয় সময় সকাল ১১টার দিকে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে আঘাত হানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার এই ভূমিকম্প।
এদিকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল হেরাত শহর থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তরপশ্চিমে। এরপর আরও চারটি আফটারশক আঘাত হানে এলাকাটিতে। রিখটার স্কেলে সেগুলোর মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৫ দশমিক ৫, ৪ দশমিক ৭, ৬ দশমিক ৩ ও ৫ দশমিক ৯।
এদিকে প্রাথমিকভাবে আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, এই ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছে ৫০০ জনেরও বেশি। জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সমন্বয় কার্যালয়ের প্রতিবেদন অবশ্য বলছে, অনিশ্চিত সূত্রের হিসাবে, আফগানিস্তানে শনিবারের ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৩২০ জন হতে পারে।
তবে বিলাল করিমি নামে আফগান সরকারের ওই কর্মকর্তা রোববার বার্তা সংস্থা এএফপি’কে বলেছেন, দুর্ভাগ্যবশত, হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি... মারা গেছে এক হাজারেরও বেশি মানুষ। ওসিএইচএ বলেছে, অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ধসে পড়া ভবনগুলোর নিচে বহু মানুষ আটকা থাকতে পারে। ফলে হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে ধারণা করছে অংশীদার এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষগুলো।
এদিকে ইরান সীমান্ত থেকে ১২০ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত হেরাত। আফগানিস্তানের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয় শহরটিকে। সেখানে প্রায় ১৯ লাখ মানুষ বসবাস করে। গত জুনে দেশটির পাকতিকা প্রদেশে ৫ দশমিক ৯ মাত্রার এক ভূমিকম্পে প্রাণ হারান এক হাজারের বেশি মানুষ। এটি ছিল কয়েক দশকের মধ্যে আফগানিস্তানে সবচেয়ে প্রাণঘাতী ভূমিকম্প।
এদিকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল হেরাত শহর থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তরপশ্চিমে। এরপর আরও চারটি আফটারশক আঘাত হানে এলাকাটিতে। রিখটার স্কেলে সেগুলোর মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৫ দশমিক ৫, ৪ দশমিক ৭, ৬ দশমিক ৩ ও ৫ দশমিক ৯।
এদিকে প্রাথমিকভাবে আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, এই ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছে ৫০০ জনেরও বেশি। জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সমন্বয় কার্যালয়ের প্রতিবেদন অবশ্য বলছে, অনিশ্চিত সূত্রের হিসাবে, আফগানিস্তানে শনিবারের ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৩২০ জন হতে পারে।
তবে বিলাল করিমি নামে আফগান সরকারের ওই কর্মকর্তা রোববার বার্তা সংস্থা এএফপি’কে বলেছেন, দুর্ভাগ্যবশত, হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি... মারা গেছে এক হাজারেরও বেশি মানুষ। ওসিএইচএ বলেছে, অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ধসে পড়া ভবনগুলোর নিচে বহু মানুষ আটকা থাকতে পারে। ফলে হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে ধারণা করছে অংশীদার এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষগুলো।
এদিকে ইরান সীমান্ত থেকে ১২০ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত হেরাত। আফগানিস্তানের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয় শহরটিকে। সেখানে প্রায় ১৯ লাখ মানুষ বসবাস করে। গত জুনে দেশটির পাকতিকা প্রদেশে ৫ দশমিক ৯ মাত্রার এক ভূমিকম্পে প্রাণ হারান এক হাজারের বেশি মানুষ। এটি ছিল কয়েক দশকের মধ্যে আফগানিস্তানে সবচেয়ে প্রাণঘাতী ভূমিকম্প।