এবার মেজর জেনারেল নিমরোদ আলোনিকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইসরায়েলে গতকাল শনিবার ৭ অক্টোবর অতর্কিত হামলা চালিয়ে বেশ কয়েকজন বেসামরিক মানুষ ও সেনাকে ধরে নিয়ে গেছে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস।
আর ধরে নিয়ে যাওয়াদের মধ্যে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাবেক কমান্ডার মেজর জেনারেল নিমরোদ আলোনি রয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গাজা ডিভিশনের কমান্ডার ছিলেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, খালি পায়ে, অর্ধ উলঙ্গ ও আন্ডারওয়্যার পরা অবস্থায় নিমরোদ আলোনিকে টি-শার্টের কলার ধরে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তবে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বিভাগ (আইডিএফ) মেজর জেনারেলকে ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
ইসরায়েলের সংবামাধ্যম এন১২ নেটওয়ার্ক জানিয়েছে, হামাসের সশস্ত্র যোদ্ধারা অন্তত ৫০ বেসামরিককে নিজেদের জিম্মায় নিয়েছে। এসব মানুষকে জিম্মি করা হয়েছে কিবুতজ বে’ঈরি থেকে। এই অঞ্চলটি গাজা উপত্যকার সীমান্তের উত্তর দিকে অবস্থিত।
অপর সংবাদমাধ্যম রিসাত ১৩ টিভি জানিয়েছে, হামাস ওফাকিম শহরে অনেক মানুষকে জিম্মি করেছে। হামাস জানিয়েছে, কিছু ইসরায়েলিকে ধরে গাজা উপত্যকায় নিয়ে আসা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বাকিদের ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলেই জিম্মি করে রাখা হয়েছে।
এদিকে সেনা ও বেসামরিকদের জিম্মি ও আটক করে গাজায় নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বিভাগ। তবে ঠিক কতজনকে আটক করা হয়েছে সে ব্যাপারে কোনো তথ্য দেয়নি তারা।
অপরদিকে হামাসের রাজনৈতিক উইংয়ের উপপ্রধান সালেহ আল-অরোরি কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে জানিয়েছেন, ইসরায়েলের কয়েকজন ‘জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তাকে’ আটক করে নিজেদের জিম্মায় নিয়েছেন তারা।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের হাতে যে কজন ইসরায়েলি আছেন তাদের মাধ্যমে আমাদের সব বন্দিকে মুক্ত করা যাবে। আমরা দখলদার সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের আটক করেছি। অনেক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন; সঙ্গে ইসরায়েলিও নিহত হয়েছেন এবং অনেকে বন্দি আছেন। আর যুদ্ধ এখনো সর্বোচ্চ পর্যায়ে আছে।’
এদিকে ইসরায়েলের যে মেজর জেনারেলকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি ২০২১ সালে জেরুজালেমে রকেট হামলার পর হামাসের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এছাড়া ২০২২ সালে ইসরায়েলের ‘অপারেশন ব্রেকিং ডন’ নামক সামরিক অভিযানের কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি।
গত বছরের আগস্টে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী প্যালিস্টিনিয়ান ইসলামিক জিহাদের (পিআইজে) অবস্থান লক্ষ্য করে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েল। ওই অভিযানের পর মেজর জেনারেল নিমরোদ আলোনি বলেছিলেন, মাটির নিচে থাকা হামাসের টানেল পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। সূত্র: দ্য টেলিগ্রাফ
আর ধরে নিয়ে যাওয়াদের মধ্যে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাবেক কমান্ডার মেজর জেনারেল নিমরোদ আলোনি রয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গাজা ডিভিশনের কমান্ডার ছিলেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, খালি পায়ে, অর্ধ উলঙ্গ ও আন্ডারওয়্যার পরা অবস্থায় নিমরোদ আলোনিকে টি-শার্টের কলার ধরে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তবে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বিভাগ (আইডিএফ) মেজর জেনারেলকে ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
ইসরায়েলের সংবামাধ্যম এন১২ নেটওয়ার্ক জানিয়েছে, হামাসের সশস্ত্র যোদ্ধারা অন্তত ৫০ বেসামরিককে নিজেদের জিম্মায় নিয়েছে। এসব মানুষকে জিম্মি করা হয়েছে কিবুতজ বে’ঈরি থেকে। এই অঞ্চলটি গাজা উপত্যকার সীমান্তের উত্তর দিকে অবস্থিত।
অপর সংবাদমাধ্যম রিসাত ১৩ টিভি জানিয়েছে, হামাস ওফাকিম শহরে অনেক মানুষকে জিম্মি করেছে। হামাস জানিয়েছে, কিছু ইসরায়েলিকে ধরে গাজা উপত্যকায় নিয়ে আসা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বাকিদের ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলেই জিম্মি করে রাখা হয়েছে।
এদিকে সেনা ও বেসামরিকদের জিম্মি ও আটক করে গাজায় নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বিভাগ। তবে ঠিক কতজনকে আটক করা হয়েছে সে ব্যাপারে কোনো তথ্য দেয়নি তারা।
অপরদিকে হামাসের রাজনৈতিক উইংয়ের উপপ্রধান সালেহ আল-অরোরি কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে জানিয়েছেন, ইসরায়েলের কয়েকজন ‘জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তাকে’ আটক করে নিজেদের জিম্মায় নিয়েছেন তারা।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের হাতে যে কজন ইসরায়েলি আছেন তাদের মাধ্যমে আমাদের সব বন্দিকে মুক্ত করা যাবে। আমরা দখলদার সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের আটক করেছি। অনেক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন; সঙ্গে ইসরায়েলিও নিহত হয়েছেন এবং অনেকে বন্দি আছেন। আর যুদ্ধ এখনো সর্বোচ্চ পর্যায়ে আছে।’
এদিকে ইসরায়েলের যে মেজর জেনারেলকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি ২০২১ সালে জেরুজালেমে রকেট হামলার পর হামাসের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এছাড়া ২০২২ সালে ইসরায়েলের ‘অপারেশন ব্রেকিং ডন’ নামক সামরিক অভিযানের কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি।
গত বছরের আগস্টে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী প্যালিস্টিনিয়ান ইসলামিক জিহাদের (পিআইজে) অবস্থান লক্ষ্য করে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েল। ওই অভিযানের পর মেজর জেনারেল নিমরোদ আলোনি বলেছিলেন, মাটির নিচে থাকা হামাসের টানেল পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। সূত্র: দ্য টেলিগ্রাফ