বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয় পাওয়ার পর অলরাউন্ড নৈপুন্য প্রদর্শনকারী মেহেদি হাসান মিরাজ ও নাজমুল হাসান শান্তর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ভারতের ধর্মশালায় হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৬ উইকেটের জয়ে মিরাজ-শান্ত ছাড়া বড় অবদান রেখেছেন সাকিব নিজে।
আফগানদের বিপক্ষে ম্যাচে সাকিবের মতই অলরাউন্ড পারফরমেন্স দেখিয়েছেন মিরাজ। বল হাতে ২৫ রানে ৩ উইকেট নেয়ার পর ব্যাটিংয়ে ৫৭ রানের ম্যাচ জয়ী ইনিংস খেলেন মিরাজ। অপরাজিত ৫৯ রান করে দলের জয় অবদান রাখেন ইনফর্ম শান্ত।
ম্যাচ শেষে সাকিব বলেন, ‘মিরাজ ও শান্ত আমাদের ইনফর্ম খেলোয়াড়। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, সবসময় আত্মবিশ্বাসী থাকে তারা এবং দলের জন্য ভালো কিছু করতে চায়।’
মিরাজ-শান্তর পাশাপাশি দলের জয়ে অবদান রাখেন সাকিবও। বল হাতে ৩০ রানে ৩ উইকেট নেন তিনি। সূলত সাকিবের বোলিংই ম্যাচের দৃশ্যপট পাল্টে দেয়। কেননা দুর্দান্ত শুরু করা আফগানিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙ্গে বাংলাাদেশকে লড়াইয়ে ফেরার পথ দেখান সাকিব।
বাংলাদেশের পেস আক্রমনের বিরুদ্ধে স্বাচ্ছেন্দ্যে খেলে অনায়াসে রান তুলেছিলো আফগানিস্তানের দুই ওপেনার রহমানুল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান। প্রথম জাদরানকে শিকার করে দলের অন্যান্য বোলারদের আত্মবিশ^সী করে তুলেন সাকিব। এতে ঘুড়ে দাঁড়িয়ে নিজেদের সেরা রুপে ফিরতে পারে বাংলাদেশের বোলাররা। পরবর্তীতে লড়াইয়ে ফিরে দ্রুতই আাফগানিস্তানের উইকেট শিকারে মুন্সিয়ানা দেখিয়েছে তারা।
সাকিব বলেন, ‘আমাদের শুরুটা প্রত্যাশানুযায়ী হয়নি। তবে একবার উইকেট পাওয়া শুরু করলে সেটা একবার উইকেট পাওয়া শুরু করলে আমরা আরও (দ্রুত) পেতে থাকবো- এমন বিশ^াস সকলের মধ্যেই ছিল। বিষয়টা সহজ ছিল না, তারপরও আমরা যেভাবে বোলিং করেছি তাতে আমি খুব খুশি। সত্যিই গত কয়েকদিন কঠোর অনুশীলন করছি এবং মাঠটি খেলার মত আদর্শ না হবার পরও আমরা কোনও অজুহাত দিতে চাইনি। ড্রেসিংরুমে এটি নিয়ে (এমন পরিস্থিতি সত্ত্বেও আমাদের মানিয়ে নিতে হবে এবং ভাল খেলতে হবে) কথা বলেছিলাম আমরা।’
নিজের বোলিং নিয়ে সাকিব বলেন, ‘দলের জয়ে বল হাতে অবদান রাখতে পেরে আমি খুশি। যেমনটা আমি বলেছিলাম আমাদের পাঁচজন বোলারই ভালো করেছে ও অবদান রেখেছে। স্পিনাররা অনেক বড় ভূমিকা পালন করেছে। কিন্তু এটি অনেক বড় টুর্নামেন্ট। আমি নিশ্চিত, পেসাররা আরও অবদান রাখতে পারবে।’
আফগানদের বিপক্ষে ম্যাচে সাকিবের মতই অলরাউন্ড পারফরমেন্স দেখিয়েছেন মিরাজ। বল হাতে ২৫ রানে ৩ উইকেট নেয়ার পর ব্যাটিংয়ে ৫৭ রানের ম্যাচ জয়ী ইনিংস খেলেন মিরাজ। অপরাজিত ৫৯ রান করে দলের জয় অবদান রাখেন ইনফর্ম শান্ত।
ম্যাচ শেষে সাকিব বলেন, ‘মিরাজ ও শান্ত আমাদের ইনফর্ম খেলোয়াড়। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, সবসময় আত্মবিশ্বাসী থাকে তারা এবং দলের জন্য ভালো কিছু করতে চায়।’
মিরাজ-শান্তর পাশাপাশি দলের জয়ে অবদান রাখেন সাকিবও। বল হাতে ৩০ রানে ৩ উইকেট নেন তিনি। সূলত সাকিবের বোলিংই ম্যাচের দৃশ্যপট পাল্টে দেয়। কেননা দুর্দান্ত শুরু করা আফগানিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙ্গে বাংলাাদেশকে লড়াইয়ে ফেরার পথ দেখান সাকিব।
বাংলাদেশের পেস আক্রমনের বিরুদ্ধে স্বাচ্ছেন্দ্যে খেলে অনায়াসে রান তুলেছিলো আফগানিস্তানের দুই ওপেনার রহমানুল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান। প্রথম জাদরানকে শিকার করে দলের অন্যান্য বোলারদের আত্মবিশ^সী করে তুলেন সাকিব। এতে ঘুড়ে দাঁড়িয়ে নিজেদের সেরা রুপে ফিরতে পারে বাংলাদেশের বোলাররা। পরবর্তীতে লড়াইয়ে ফিরে দ্রুতই আাফগানিস্তানের উইকেট শিকারে মুন্সিয়ানা দেখিয়েছে তারা।
সাকিব বলেন, ‘আমাদের শুরুটা প্রত্যাশানুযায়ী হয়নি। তবে একবার উইকেট পাওয়া শুরু করলে সেটা একবার উইকেট পাওয়া শুরু করলে আমরা আরও (দ্রুত) পেতে থাকবো- এমন বিশ^াস সকলের মধ্যেই ছিল। বিষয়টা সহজ ছিল না, তারপরও আমরা যেভাবে বোলিং করেছি তাতে আমি খুব খুশি। সত্যিই গত কয়েকদিন কঠোর অনুশীলন করছি এবং মাঠটি খেলার মত আদর্শ না হবার পরও আমরা কোনও অজুহাত দিতে চাইনি। ড্রেসিংরুমে এটি নিয়ে (এমন পরিস্থিতি সত্ত্বেও আমাদের মানিয়ে নিতে হবে এবং ভাল খেলতে হবে) কথা বলেছিলাম আমরা।’
নিজের বোলিং নিয়ে সাকিব বলেন, ‘দলের জয়ে বল হাতে অবদান রাখতে পেরে আমি খুশি। যেমনটা আমি বলেছিলাম আমাদের পাঁচজন বোলারই ভালো করেছে ও অবদান রেখেছে। স্পিনাররা অনেক বড় ভূমিকা পালন করেছে। কিন্তু এটি অনেক বড় টুর্নামেন্ট। আমি নিশ্চিত, পেসাররা আরও অবদান রাখতে পারবে।’