এবার ফিলিস্তিনের ইসলামপন্থি সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস ইসরায়েলে হাজার হাজার রকেট নিক্ষেপের পর যুদ্ধ পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে ইসরায়েল। শনিবার ভোরের দিকে ইসরায়েলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় হামলা চালিয়েছে হামাস। এতে এখন পর্যন্ত অন্তত এক ইসরায়েলি নিহত ও আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী জানিয়েছে।
এদিকে গত কয়েক মাস ধরে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত বৃদ্ধির পর শনিবার ওই হামলা শুরু করেছে হামাস। হামলার পাশাপাশি হামাসের যোদ্ধারা সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের একাধিক শহরে ঢুকে পড়েছে। গাজা উপত্যকার ক্ষমতাসীন এই গোষ্ঠীর সশস্ত্র সদস্যরা মোটরসাইকেল, এসইউভি ও প্যারাগ্লাইডার ব্যবহার করে ইসরায়েলে প্রবেশ করেছে; যা সাম্প্রতিক ইতিহাসে নজিরবিহীন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন শহরে প্রবেশ করেছে হামাসের যোদ্ধারা। এ সময় গাড়ি নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ইসরায়েলি বেসামরিকদের লক্ষ্য করে গুলি চালাতে দেখা যায় তাদের।
এদিকে ইসরায়েলের দেরত শহরের একজন বাসিন্দার ধারণ করা একটি ভিডিওতে দেখা যায়, রাস্তায় চলন্ত বেসামরিক একটি গাড়িতে গুলি ছুড়ছেন হামাসের যোদ্ধারা। নিজের বাসার বারান্দা থেকে ভিডিওটি ধারণ করেছে ওই বাসিন্দা। এ সময় একজন বন্দুকধারী ওই বাসিন্দার দিকেও বন্দুক তাক করে। পরে আত্মরক্ষার জন্য বাসার ভেতরে চলে যান তিনি।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসা গাজা উপত্যকার কিছু ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েকজন ইসরায়েলি সেনার মরদেহ রাস্তায় টেনে নিয়ে যাচ্ছে হামাসের যোদ্ধারা। এ সময় ইসরায়েলি সৈন্যদের মরদেহ ঘিরে উল্লাসও করতে দেখা যায় তাদের।
গাজা শাসনকারী গোষ্ঠী হামাস ‘জনগণকে দখলদারিত্বের অবসান ঘটাতে চূড়ান্ত সীমা টেনে দিতে হবে’ বলে ঘোষণার দেওয়ার একদিন পর ইসরায়েলের সাথে হামাসের এই যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। হামাস বলছে, ফিলিস্তিনি ভূমি— বিশেষ করে ইসলামের পবিত্রতম স্থান আল-আকসায় ইসরায়েল ক্রমাগত অপরাধ করে চলেছে। এই অপরাধের অবসান ঘটাতে হবে।
এদিকে পূর্বে-রেকর্ড করা এক বক্তৃতায় হামাস নেতা মোহামেদ দেইফ বলেছেন, ‘‘আমরা সৃষ্টিকর্তার সহায়তায় এসবের অবসান ঘটানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি; যাতে শত্রুরা বুঝতে পারে যে, জবাবদিহি ছাড়া বেপরোয়া অপরাধ সংঘটনের সময় শেষ। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন আল-আকসা স্টর্ম’ ঘোষণা করা হয়েছে এবং ইসরায়েলের প্রথম হামলার ২০ মিনিটেই ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবর্ষণ করা হয়েছে।’’ সূত্র: এনডিটিভি, আলজাজিরা।
এদিকে গত কয়েক মাস ধরে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত বৃদ্ধির পর শনিবার ওই হামলা শুরু করেছে হামাস। হামলার পাশাপাশি হামাসের যোদ্ধারা সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের একাধিক শহরে ঢুকে পড়েছে। গাজা উপত্যকার ক্ষমতাসীন এই গোষ্ঠীর সশস্ত্র সদস্যরা মোটরসাইকেল, এসইউভি ও প্যারাগ্লাইডার ব্যবহার করে ইসরায়েলে প্রবেশ করেছে; যা সাম্প্রতিক ইতিহাসে নজিরবিহীন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন শহরে প্রবেশ করেছে হামাসের যোদ্ধারা। এ সময় গাড়ি নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ইসরায়েলি বেসামরিকদের লক্ষ্য করে গুলি চালাতে দেখা যায় তাদের।
এদিকে ইসরায়েলের দেরত শহরের একজন বাসিন্দার ধারণ করা একটি ভিডিওতে দেখা যায়, রাস্তায় চলন্ত বেসামরিক একটি গাড়িতে গুলি ছুড়ছেন হামাসের যোদ্ধারা। নিজের বাসার বারান্দা থেকে ভিডিওটি ধারণ করেছে ওই বাসিন্দা। এ সময় একজন বন্দুকধারী ওই বাসিন্দার দিকেও বন্দুক তাক করে। পরে আত্মরক্ষার জন্য বাসার ভেতরে চলে যান তিনি।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসা গাজা উপত্যকার কিছু ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েকজন ইসরায়েলি সেনার মরদেহ রাস্তায় টেনে নিয়ে যাচ্ছে হামাসের যোদ্ধারা। এ সময় ইসরায়েলি সৈন্যদের মরদেহ ঘিরে উল্লাসও করতে দেখা যায় তাদের।
গাজা শাসনকারী গোষ্ঠী হামাস ‘জনগণকে দখলদারিত্বের অবসান ঘটাতে চূড়ান্ত সীমা টেনে দিতে হবে’ বলে ঘোষণার দেওয়ার একদিন পর ইসরায়েলের সাথে হামাসের এই যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। হামাস বলছে, ফিলিস্তিনি ভূমি— বিশেষ করে ইসলামের পবিত্রতম স্থান আল-আকসায় ইসরায়েল ক্রমাগত অপরাধ করে চলেছে। এই অপরাধের অবসান ঘটাতে হবে।
এদিকে পূর্বে-রেকর্ড করা এক বক্তৃতায় হামাস নেতা মোহামেদ দেইফ বলেছেন, ‘‘আমরা সৃষ্টিকর্তার সহায়তায় এসবের অবসান ঘটানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি; যাতে শত্রুরা বুঝতে পারে যে, জবাবদিহি ছাড়া বেপরোয়া অপরাধ সংঘটনের সময় শেষ। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন আল-আকসা স্টর্ম’ ঘোষণা করা হয়েছে এবং ইসরায়েলের প্রথম হামলার ২০ মিনিটেই ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবর্ষণ করা হয়েছে।’’ সূত্র: এনডিটিভি, আলজাজিরা।