আজ আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে বাংলাদেশ। এবারের দলটিকে অন্যতম সেরা দল হিসেবে। সবারই প্রত্যাশা, টাইগাররা এবার ভালো কিছু করে দেখাতে পারবে? সত্যিই কতটা যেতে পারবে?
বিশ্বকাপ দলে সুযোগ না পাওয়া জাতীয় দলের উইকেটরক্ষক ব্যাটার নুরুল হাসান সোহান আশাবাদী, দল এবার বেশ ভালো করবে। আর দলের মধ্যে সেই আত্মবিশ্বাসটা থাকতে হবে যে বিশ্বকাপও জেতা সম্ভব, সেটি নিয়ে যত হাসাহাসি বা ব্যঙ্গ-বিদ্রুপই হোক না কেন।
এক গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাতকারে সোহান বলেন, আমার প্রত্যাশার ধরনটা ভিন্ন। খুব স্বাভাবিক যে একেকজন একেকরকম ভাবেন। চিন্তাভাবনাটা একেকজনের একেকরকম। তবে আমাদের দলে অনেক সিনিয়র আর জুনিয়র ক্রিকেটার আছে। এবার অনেকের শেষ বিশ্বকাপ। আবার কয়েকজনের প্রথম বিশ্বকাপ। টোটাল যে কম্বিনেশনটা হয়েছে, সেটা ভালোই আছে। সবাই ভালো করছেন।
তবে বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায়, আমাদের লক্ষ্যটা থাকে ব্যক্তিকেন্দ্রিক। আমার মনে হয়, আমরা সে সময়টা পিছনে ফেলে এসেছি। এখন আমাদের সময় হয়েছে দল হিসেবে ভালো খেলার। দলগতভাবে কিছু করার। এটা সত্য যে, কোনো দলের সবাই একসঙ্গে ভালো করেন না। সবার পারফরম্যান্স একত্রে ভালো হয়ও না।
তবে আমার মনে হয় দল হিসেবে ভালো করাটা খুব জরুরি। এবার সে ধারার ব্যত্যয় ঘটিয়ে আমাদের বিশ্বকাপের মত বড় আসরে ভালো খেলা ও কিছু করে দেখানোর সময় এসেছে। আমি আসলে সেটাই চাই।
কিছু চটকদার ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে চোখ ধাঁধালো, ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে মাঠ আলোকিত হলো, কিন্তু দল জিতলো না, তা যেন না হয়। আমার মনে হয় অনেকদিক থেকে হিসেব করলেই দেখা যাবে, এবার আমাদের একটা ভালো সুযোগ। নিজেদের যে টিম কালচার সেটাও দিনকে দিন পাল্টেছে। এখন সবাই জিততে শিখেছে।
এদিকে বাংলাদেশের সম্ভাবনা নিয়ে সোহান বলেন, আমাদের বলতে হবে, আমরা বিশ্বকাপ জিতবো। হয়তো তা নিয়ে হাসাহাসি হবে। কিন্তু আমার মনে হয় এখন সময় ওই পরিবেশ তৈরির। সেটা শুধু প্লেয়ার, বোর্ড আর মিডিয়া নয় , দর্শক ও ভক্ত সবার মাঝেই একটা চিন্তা আসবে আমরা বিশ্বকাপ জিতবো। আমাদের বলার অভ্যাস করতে হবে। সেই অভ্যাসটাই একদিন বিশ্বকাপ জয়ের রসদ হয়ে দেখা দেবে।
বিশ্বকাপ দলে সুযোগ না পাওয়া জাতীয় দলের উইকেটরক্ষক ব্যাটার নুরুল হাসান সোহান আশাবাদী, দল এবার বেশ ভালো করবে। আর দলের মধ্যে সেই আত্মবিশ্বাসটা থাকতে হবে যে বিশ্বকাপও জেতা সম্ভব, সেটি নিয়ে যত হাসাহাসি বা ব্যঙ্গ-বিদ্রুপই হোক না কেন।
এক গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাতকারে সোহান বলেন, আমার প্রত্যাশার ধরনটা ভিন্ন। খুব স্বাভাবিক যে একেকজন একেকরকম ভাবেন। চিন্তাভাবনাটা একেকজনের একেকরকম। তবে আমাদের দলে অনেক সিনিয়র আর জুনিয়র ক্রিকেটার আছে। এবার অনেকের শেষ বিশ্বকাপ। আবার কয়েকজনের প্রথম বিশ্বকাপ। টোটাল যে কম্বিনেশনটা হয়েছে, সেটা ভালোই আছে। সবাই ভালো করছেন।
তবে বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায়, আমাদের লক্ষ্যটা থাকে ব্যক্তিকেন্দ্রিক। আমার মনে হয়, আমরা সে সময়টা পিছনে ফেলে এসেছি। এখন আমাদের সময় হয়েছে দল হিসেবে ভালো খেলার। দলগতভাবে কিছু করার। এটা সত্য যে, কোনো দলের সবাই একসঙ্গে ভালো করেন না। সবার পারফরম্যান্স একত্রে ভালো হয়ও না।
তবে আমার মনে হয় দল হিসেবে ভালো করাটা খুব জরুরি। এবার সে ধারার ব্যত্যয় ঘটিয়ে আমাদের বিশ্বকাপের মত বড় আসরে ভালো খেলা ও কিছু করে দেখানোর সময় এসেছে। আমি আসলে সেটাই চাই।
কিছু চটকদার ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে চোখ ধাঁধালো, ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে মাঠ আলোকিত হলো, কিন্তু দল জিতলো না, তা যেন না হয়। আমার মনে হয় অনেকদিক থেকে হিসেব করলেই দেখা যাবে, এবার আমাদের একটা ভালো সুযোগ। নিজেদের যে টিম কালচার সেটাও দিনকে দিন পাল্টেছে। এখন সবাই জিততে শিখেছে।
এদিকে বাংলাদেশের সম্ভাবনা নিয়ে সোহান বলেন, আমাদের বলতে হবে, আমরা বিশ্বকাপ জিতবো। হয়তো তা নিয়ে হাসাহাসি হবে। কিন্তু আমার মনে হয় এখন সময় ওই পরিবেশ তৈরির। সেটা শুধু প্লেয়ার, বোর্ড আর মিডিয়া নয় , দর্শক ও ভক্ত সবার মাঝেই একটা চিন্তা আসবে আমরা বিশ্বকাপ জিতবো। আমাদের বলার অভ্যাস করতে হবে। সেই অভ্যাসটাই একদিন বিশ্বকাপ জয়ের রসদ হয়ে দেখা দেবে।