বিএনপির রোডমার্চে অংশ নেয়া বাবার ছবি দেখে নিরব ইমন (২২) নামে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার এক ছাত্রলীগ নেতা বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছে ।বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলার পোমরা ইউনিয়নের মালিরহাট আলকাজ পন্ডিত বাড়ির নিজ বসতঘরে এ ঘটনা ঘটে। ইমন পোমরা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং তার বাবা মোহাম্মদ জহির (৪৫) পোমরা ইউনিয়ন যুবদলের সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পোমরা ইউনিয়নে রোডমার্চ উপলক্ষে বিএনপির নেতারা জড়ো হন। এ খবরে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। ওই ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে ইমনও ছিল। এ সময় চট্টগ্রাম নগরীতে অনুষ্ঠিত বিএনপির রোডমার্চ কর্মসূচিতে তার বাবার অংশ নেওয়ার একটি ছবি দেখতে পেয়ে তাকে ফেসবুক ম্যাসাঞ্জারে লাল চিহ্ন দিয়ে পাঠান তার সহকর্মী অন্য এক ছাত্রলীগ নেতা। ছাত্রলীগ নেতা নীরব ইমন বাবার ছবিটি দেখে ক্ষুব্ধ হয়ে বাড়িতে ছুটে যান এবং এই নিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে রাগারাগি করেন। একপর্যায়ে ক্ষুব্ধ হয়ে বিষপান করে সে। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দায়িত্বরত চিকিৎসক জয়দিপ নন্দী বলেন, নীরব ইমন নামে একজনকে বিষপান করা অবস্থায় আনা হয়েছিল। তাকে প্রাথমিক ওয়াশ করে চট্টগ্রাম মেডিকেলে প্রেরণ করা হয়। এ প্রসঙ্গে তার (ইমন) বাবা জহির বলেন, আমি ছিলাম শহরে। ঘরে কি হয়েছে জানি না। তবে আমি বিএনপির প্রোগ্রামে এসেছি শুনে ইমন বিষপান করেছে বলে জেনেছি।
পোমরা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মো. মহিউদ্দিন বলেন, ইমনের বাবা সম্পর্কে আমার ফুফাতো ভাই। সে বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত থাকায় আমার সঙ্গে তার কথাবার্তা হতো না। তবে ইমন তার বাবাকে প্রায় সময় বিএনপির রাজনীতি থেকে বিরত থাকতে বলতেন। এরপরও তার বাবা বিএনপির রোডমার্চ কর্মসূচিতে যাওয়ায় ক্ষোভে ইমন এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে জেনেছি।
ইমনকে চট্টগ্রাম মেডিকেলে নেওয়া তার (ইমন) চাচা মো. পারভেজ বলেন, মেডিকেলে আনার পর তাকে ওয়াশ করা হয়েছে। চিকিৎসকরা তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পোমরা ইউনিয়নে রোডমার্চ উপলক্ষে বিএনপির নেতারা জড়ো হন। এ খবরে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। ওই ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে ইমনও ছিল। এ সময় চট্টগ্রাম নগরীতে অনুষ্ঠিত বিএনপির রোডমার্চ কর্মসূচিতে তার বাবার অংশ নেওয়ার একটি ছবি দেখতে পেয়ে তাকে ফেসবুক ম্যাসাঞ্জারে লাল চিহ্ন দিয়ে পাঠান তার সহকর্মী অন্য এক ছাত্রলীগ নেতা। ছাত্রলীগ নেতা নীরব ইমন বাবার ছবিটি দেখে ক্ষুব্ধ হয়ে বাড়িতে ছুটে যান এবং এই নিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে রাগারাগি করেন। একপর্যায়ে ক্ষুব্ধ হয়ে বিষপান করে সে। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দায়িত্বরত চিকিৎসক জয়দিপ নন্দী বলেন, নীরব ইমন নামে একজনকে বিষপান করা অবস্থায় আনা হয়েছিল। তাকে প্রাথমিক ওয়াশ করে চট্টগ্রাম মেডিকেলে প্রেরণ করা হয়। এ প্রসঙ্গে তার (ইমন) বাবা জহির বলেন, আমি ছিলাম শহরে। ঘরে কি হয়েছে জানি না। তবে আমি বিএনপির প্রোগ্রামে এসেছি শুনে ইমন বিষপান করেছে বলে জেনেছি।
পোমরা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মো. মহিউদ্দিন বলেন, ইমনের বাবা সম্পর্কে আমার ফুফাতো ভাই। সে বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত থাকায় আমার সঙ্গে তার কথাবার্তা হতো না। তবে ইমন তার বাবাকে প্রায় সময় বিএনপির রাজনীতি থেকে বিরত থাকতে বলতেন। এরপরও তার বাবা বিএনপির রোডমার্চ কর্মসূচিতে যাওয়ায় ক্ষোভে ইমন এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে জেনেছি।
ইমনকে চট্টগ্রাম মেডিকেলে নেওয়া তার (ইমন) চাচা মো. পারভেজ বলেন, মেডিকেলে আনার পর তাকে ওয়াশ করা হয়েছে। চিকিৎসকরা তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।