এবার নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় তিস্তা নদীতে ভেসে আসা ভারতীয় এক সেনা সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বিজিবি। গতকাল বৃহস্পতিবার ৫ অক্টোবর দুপুরে বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার সঞ্জয় কুমার দাসের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল এবং নীলফামারীর ডিমলা থানার ওসি লাইছুর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে মরদেহটি বিএসএফের হাতে হস্তান্তর করে।
এদিকে ভারতের উত্তর সিকিমে তিস্তা নদীর চুংথাং বাধ (ড্যাম) ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে নীলফামারীর ডিমলায় অবিরাম বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বন্যা দেখা দেয়। বুধবার (৪ অক্টোবর) থেকে টানা বৃষ্টির ফলে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় বিপৎসীমার ৫১ দশমিক ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে তিস্তার পানি প্রবাহিত হয়। পানি কমতে থাকায় তিস্তা তীরবর্তী কিছু কিছু এলাকায় চর জাগে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে ডিমলা উপজেলার খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের তিস্তা নদীবেষ্টিত এলাকা কিসামত ছাতনাই চরে এলাকাবাসী একটি মরদেহ দেখতে পেয়ে বিজিবিকে খবর দেন। তারপর বিজিবি ও বিএসএফ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়।
এ সময় বিএসএফ দল মরদেহটি চলমান বন্যায় ভেসে আসা নিখোঁজ ভারতীয় সেনা সদস্যের বলে শনাক্ত করেন। এদিকে বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার সঞ্জয় কুমার দাস বলেন, ভারতীয় উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য সিকিমে প্রবল বৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যায় ৭১ জন নিখোঁজ সেনাসদস্যের মধ্যে একজনের মরদেহ পাওয়া গেলো বাংলাদেশের নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলায়।
এ বিষয়ে ডিমলা থানার ওসি জানান, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের চর থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের (৩৮) মরদেহ দেখতে পেয়ে বিজিবিকে সংবাদ দেন স্থানীয়রা। পরে বিজিবি ডিমলা থানা পুলিশকে খবর দেয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ, বিজিবি, বিএসএফ ও ভারতীয় পুলিশ পতাকা বৈঠকের পর দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে মরদেহটি বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে।
এদিকে ভারতের উত্তর সিকিমে তিস্তা নদীর চুংথাং বাধ (ড্যাম) ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে নীলফামারীর ডিমলায় অবিরাম বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বন্যা দেখা দেয়। বুধবার (৪ অক্টোবর) থেকে টানা বৃষ্টির ফলে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় বিপৎসীমার ৫১ দশমিক ৫০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে তিস্তার পানি প্রবাহিত হয়। পানি কমতে থাকায় তিস্তা তীরবর্তী কিছু কিছু এলাকায় চর জাগে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে ডিমলা উপজেলার খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের তিস্তা নদীবেষ্টিত এলাকা কিসামত ছাতনাই চরে এলাকাবাসী একটি মরদেহ দেখতে পেয়ে বিজিবিকে খবর দেন। তারপর বিজিবি ও বিএসএফ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়।
এ সময় বিএসএফ দল মরদেহটি চলমান বন্যায় ভেসে আসা নিখোঁজ ভারতীয় সেনা সদস্যের বলে শনাক্ত করেন। এদিকে বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার সঞ্জয় কুমার দাস বলেন, ভারতীয় উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য সিকিমে প্রবল বৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যায় ৭১ জন নিখোঁজ সেনাসদস্যের মধ্যে একজনের মরদেহ পাওয়া গেলো বাংলাদেশের নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলায়।
এ বিষয়ে ডিমলা থানার ওসি জানান, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের চর থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের (৩৮) মরদেহ দেখতে পেয়ে বিজিবিকে সংবাদ দেন স্থানীয়রা। পরে বিজিবি ডিমলা থানা পুলিশকে খবর দেয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ, বিজিবি, বিএসএফ ও ভারতীয় পুলিশ পতাকা বৈঠকের পর দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে মরদেহটি বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে।