শফিকুল আলম রংপুর প্রতিনিধি: টানা দুই দিনের প্রবল বর্ষণের ফলে রংপুরের কাউনিয়া এলাকায় এবং তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় বন্যার পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ডালিয়া ব্রিজের পানির কয়েকটি গেইট খুলে দেয়া হয়েছে এবং পানির যে প্রচন্ড বেগ তা শো শো শব্দে নিম্নদিকে ধাবিত হচ্ছে এর ফলে তিস্তা পাড়ের মানুষের দুঃখ দুর্দশা বেড়েই চলেছে। ভারতের সিকিম থেকে গড়িয়ে আসা এ পানি রংপুরের কাউনিয়া ও পীরগাছা এলাকায় প্রবেশ করছে এবং নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়ে ধানি জমির বিশাল ক্ষতি হচ্ছে।
কাউনিয়ার তালতলা এলাকার কৃষক মঞ্জুরুল বলেন, তিস্তা পাড়ে আমার কিছু ধানি জমি আছে। অতিরিক্ত বর্ষণের ফলে আমার ধানি জমি গুলো পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ধান এমনিতেই এখন থোর তার ওপর অতিবৃষ্টি। এখন তো আর ধান রোপন করার সময় নেই। এবার ভাতের বড় অভাব হবে তাই দুশ্চিন্তায় আছি। এছাড়া তিস্তা নদীর পাড়ে কিছু চর এলাকা যেমন গনাই আরাজি ,ভূত ছড়া ,বিশ্বনাথ, প্রাণনাথ চর, খোসবারচর, হরনাথ খাঁ চর গুলোর সমতলে পানি প্রবেশ করেছে। ফলে এলাকাবাসীর চলাচলেও বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছে।
কাউনিয়া বাস স্ট্যান্ড এলাকার নিজ পাড়া গ্রামের অধিবাসী বদিয়ার রহমান বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে আমাদের দুঃখ দুর্দশা দূর হবে এবং আমরা উন্নত জীবন যাপন করার সুযোগ পাবো। এই প্রকল্প যাতে দ্রুত বাস্তবায়ন হয় সেজন্য তিনি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
বন্যার সার্বক্ষণিক খবরাখবর নেয়ার জন্য কাউনিয়া উপজেলা প্রশাসন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ডালিয়া ব্রিজের পানির কয়েকটি গেইট খুলে দেয়া হয়েছে এবং পানির যে প্রচন্ড বেগ তা শো শো শব্দে নিম্নদিকে ধাবিত হচ্ছে এর ফলে তিস্তা পাড়ের মানুষের দুঃখ দুর্দশা বেড়েই চলেছে। ভারতের সিকিম থেকে গড়িয়ে আসা এ পানি রংপুরের কাউনিয়া ও পীরগাছা এলাকায় প্রবেশ করছে এবং নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়ে ধানি জমির বিশাল ক্ষতি হচ্ছে।
কাউনিয়ার তালতলা এলাকার কৃষক মঞ্জুরুল বলেন, তিস্তা পাড়ে আমার কিছু ধানি জমি আছে। অতিরিক্ত বর্ষণের ফলে আমার ধানি জমি গুলো পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ধান এমনিতেই এখন থোর তার ওপর অতিবৃষ্টি। এখন তো আর ধান রোপন করার সময় নেই। এবার ভাতের বড় অভাব হবে তাই দুশ্চিন্তায় আছি। এছাড়া তিস্তা নদীর পাড়ে কিছু চর এলাকা যেমন গনাই আরাজি ,ভূত ছড়া ,বিশ্বনাথ, প্রাণনাথ চর, খোসবারচর, হরনাথ খাঁ চর গুলোর সমতলে পানি প্রবেশ করেছে। ফলে এলাকাবাসীর চলাচলেও বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছে।
কাউনিয়া বাস স্ট্যান্ড এলাকার নিজ পাড়া গ্রামের অধিবাসী বদিয়ার রহমান বলেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে আমাদের দুঃখ দুর্দশা দূর হবে এবং আমরা উন্নত জীবন যাপন করার সুযোগ পাবো। এই প্রকল্প যাতে দ্রুত বাস্তবায়ন হয় সেজন্য তিনি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
বন্যার সার্বক্ষণিক খবরাখবর নেয়ার জন্য কাউনিয়া উপজেলা প্রশাসন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে।