এবার ভারতের সিকিমের একটি বাঁধ ভেঙে গেছে। ফলে প্রবল বেগে উজান থেকে ভয়ঙ্কর রূপে পানি তিস্তা নদী বেয়ে বাংলাদেশে ধেয়ে আসছে। এতে দেশের গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় তিস্তা নদীর পানি হু হু করে বাড়ছে; আতঙ্ক রয়েছেন এলাকাবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার ৫ অক্টোবর সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা নদীর পানি ৯০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ভারতীয় সেন্ট্রাল ওয়াটার কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ভারতের উত্তর সিকিমে তিস্তা নদীর চুংথাং ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে প্রবল বেগে উজান থেকে বিপুল পরিমাণে পানি তিস্তা নদী দিয়ে দ্রুত বাংলাদেশে নেমে আসছে। এতে গাইবান্ধা জেলার তিস্তা নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের এলাকাসমূহ বিকালের পর থেকে প্লাবিত হতে পারে।
সেই সঙ্গে আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত ভারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকায় তিস্তা নদীর বন্যা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। তিস্তা নদী পাড়ের হরিপুর গ্রামের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম জানান, ৪ অক্টোবর বিকালের পর থেকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছে। মাইকিং শোনার পর থেকে গবাদি পশুসহ প্রয়োজনীয় সবকিছু কাছাকাছি এনে রেখেছি। যাতে যে কোনো মুহূর্তে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে পারি।
একই এলাকার আসমা বেগম জানান, কাল থেকে খুব আতঙ্কে আছি। কোন সময় যে পানি এসে সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে যায়। কষ্ট করে আবাদ করছিলাম সেটি বুঝি আর থাকছে না।
এদিকে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তরিকুল ইসলাম জানান, ভারতের সিকিমের একটি বাঁধ ভেঙে গেছে। ফলে প্রবল বেগে উজান থেকে বিপুল পরিমাণে পানি তিস্তা নদী দিয়ে দ্রুত নেমে আসছে। সম্ভাব্য বন্যার হাত থেকে তিস্তা নদী বেষ্টিত ৭টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বাসিন্দাদের নিরাপদে থাকতে মাইকিং করা হচ্ছে। এছাড়া রাতেই দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ৫ অক্টোবর সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা নদীর পানি ৯০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ভারতীয় সেন্ট্রাল ওয়াটার কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ভারতের উত্তর সিকিমে তিস্তা নদীর চুংথাং ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে প্রবল বেগে উজান থেকে বিপুল পরিমাণে পানি তিস্তা নদী দিয়ে দ্রুত বাংলাদেশে নেমে আসছে। এতে গাইবান্ধা জেলার তিস্তা নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের এলাকাসমূহ বিকালের পর থেকে প্লাবিত হতে পারে।
সেই সঙ্গে আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত ভারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকায় তিস্তা নদীর বন্যা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। তিস্তা নদী পাড়ের হরিপুর গ্রামের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম জানান, ৪ অক্টোবর বিকালের পর থেকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছে। মাইকিং শোনার পর থেকে গবাদি পশুসহ প্রয়োজনীয় সবকিছু কাছাকাছি এনে রেখেছি। যাতে যে কোনো মুহূর্তে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে পারি।
একই এলাকার আসমা বেগম জানান, কাল থেকে খুব আতঙ্কে আছি। কোন সময় যে পানি এসে সবকিছু ভাসিয়ে নিয়ে যায়। কষ্ট করে আবাদ করছিলাম সেটি বুঝি আর থাকছে না।
এদিকে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তরিকুল ইসলাম জানান, ভারতের সিকিমের একটি বাঁধ ভেঙে গেছে। ফলে প্রবল বেগে উজান থেকে বিপুল পরিমাণে পানি তিস্তা নদী দিয়ে দ্রুত নেমে আসছে। সম্ভাব্য বন্যার হাত থেকে তিস্তা নদী বেষ্টিত ৭টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বাসিন্দাদের নিরাপদে থাকতে মাইকিং করা হচ্ছে। এছাড়া রাতেই দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা করা হয়েছে।