সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে ৯ মাসের অন্ত:স্বত্বার গর্ভ নষ্ট করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে ভাতিজার হাত ধরে পালালেন ৯ বছরের এক সন্তানের জননী।
সুনামগঞ্জ জেলার মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের গড়াকাটা গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে।
ভাতিজা ও স্ত্রীর এমন প্রতারণায় পাগলপ্রায় ওই স্ত্রীর স্বামী। এই ঘটনায় ধর্মপাশা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ৩ জনকে আসামি করে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১০ বছর পূর্বে বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের গড়াকাটা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে নুর মোহাম্মদের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী উপজেলা ধর্মপাশার পাইকুরাটি ইউনিয়নের সুনই গ্রামে বসবাস করা হেলাল মিয়ার মেয়ে শিখা আক্তারের বিবাহ হয়। তাদের ৯ বছরের একটি স্কুল পড়ুয়া ছেলে সন্তান রয়েছে। জীবিকা নির্বাহের জন্য বিভিন্ন সময় বাড়ির বাহিরে থাকার সুবাদে পাশের বাড়ির ভাতিজা মজিবুর রহমানের ছেলে জসিম উদ্দিনের (২২) সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে চাচী শিখা আক্তার।
বিষয়টি চাচা নুর মোহাম্মদ ও পাড়া প্রতিবেশীদের নজরে পরলে তা নিয়ে প্রতিবাদ করেন নুর মোহাম্মদ। এতে অভিযুক্তরা আক্রোষমূলক মনোভাব পোষণ করে গর্ভে থাকা ৯ মাসের বাচ্চা নষ্ট করার জন্য উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামিকেল জাতীয় ঔষধ সেবন করায়। এতে রক্ত পাত শুরু হইলে পাশ্ববর্তী কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। সেখানে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত মেয়ে বাচ্চা প্রসব করান।
কিছুটা সুস্থ হয়ে বাড়িতে এসে ঘটনার তারিখ ২১/০৯/২৩ ইং তারিখ সকাল ১০ ঘটিকার সময় অভিযুক্ত আসামিরা ৯ বছরের ছেলেকে ফেলে রেখে তার ঘরে অনাধিকারভাবে প্রবেশ করে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, মোবাইর নিয়ে যায়। এছাড়াও ঘটনার সত্যতা নিশ্চিতের জন্য অভিযোগ পত্রের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজ পথ দাখিল করা হয়।
এদিকে এ ঘটনার পর পুরো গ্রামজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। এরকম কর্মকান্ডে এলাকায় ক্ষোভ বিরাজমান। এলাকাবাসী এরকম ঘটনার পূনরাবৃত্তি যাতে না হয় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছেন।
ভুক্তভোগী নুর মোহাম্মদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আমার ছেলে সন্তান রেখে আমার ৯ মাসের বাচ্চা খুন করে তারা পালিয়েছে, গচ্ছিত টাকা, স্বর্ণালংকার, মোবাইল ফোন এমনকি আমার ও ছেলের জামাকাপড় সহ সবকিছু নিয়ে আমাকে নি:শ্ব করে ফেলেছে। আমি আইনের আশ্রয় নিয়েছি বলে আমি ও আমার পরিবারসহ সাক্ষীদের গালিগালাজ ও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার হুমকি দামকি দিয়ে আসছে। আমি এদের বিচার চাই।
মধ্যনগর থানার অফিসার ইনচার্জ এমরান হোসেন বলেন, আমাদের এখানে এখনো অভিযোগ পত্র আসেনি। অভিযোগ পত্র হাতে পেয়ে ঘটনা তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
সুনামগঞ্জ জেলার মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের গড়াকাটা গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে।
ভাতিজা ও স্ত্রীর এমন প্রতারণায় পাগলপ্রায় ওই স্ত্রীর স্বামী। এই ঘটনায় ধর্মপাশা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ৩ জনকে আসামি করে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১০ বছর পূর্বে বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের গড়াকাটা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে নুর মোহাম্মদের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী উপজেলা ধর্মপাশার পাইকুরাটি ইউনিয়নের সুনই গ্রামে বসবাস করা হেলাল মিয়ার মেয়ে শিখা আক্তারের বিবাহ হয়। তাদের ৯ বছরের একটি স্কুল পড়ুয়া ছেলে সন্তান রয়েছে। জীবিকা নির্বাহের জন্য বিভিন্ন সময় বাড়ির বাহিরে থাকার সুবাদে পাশের বাড়ির ভাতিজা মজিবুর রহমানের ছেলে জসিম উদ্দিনের (২২) সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে চাচী শিখা আক্তার।
বিষয়টি চাচা নুর মোহাম্মদ ও পাড়া প্রতিবেশীদের নজরে পরলে তা নিয়ে প্রতিবাদ করেন নুর মোহাম্মদ। এতে অভিযুক্তরা আক্রোষমূলক মনোভাব পোষণ করে গর্ভে থাকা ৯ মাসের বাচ্চা নষ্ট করার জন্য উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামিকেল জাতীয় ঔষধ সেবন করায়। এতে রক্ত পাত শুরু হইলে পাশ্ববর্তী কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন। সেখানে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত মেয়ে বাচ্চা প্রসব করান।
কিছুটা সুস্থ হয়ে বাড়িতে এসে ঘটনার তারিখ ২১/০৯/২৩ ইং তারিখ সকাল ১০ ঘটিকার সময় অভিযুক্ত আসামিরা ৯ বছরের ছেলেকে ফেলে রেখে তার ঘরে অনাধিকারভাবে প্রবেশ করে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, মোবাইর নিয়ে যায়। এছাড়াও ঘটনার সত্যতা নিশ্চিতের জন্য অভিযোগ পত্রের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজ পথ দাখিল করা হয়।
এদিকে এ ঘটনার পর পুরো গ্রামজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। এরকম কর্মকান্ডে এলাকায় ক্ষোভ বিরাজমান। এলাকাবাসী এরকম ঘটনার পূনরাবৃত্তি যাতে না হয় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছেন।
ভুক্তভোগী নুর মোহাম্মদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আমার ছেলে সন্তান রেখে আমার ৯ মাসের বাচ্চা খুন করে তারা পালিয়েছে, গচ্ছিত টাকা, স্বর্ণালংকার, মোবাইল ফোন এমনকি আমার ও ছেলের জামাকাপড় সহ সবকিছু নিয়ে আমাকে নি:শ্ব করে ফেলেছে। আমি আইনের আশ্রয় নিয়েছি বলে আমি ও আমার পরিবারসহ সাক্ষীদের গালিগালাজ ও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার হুমকি দামকি দিয়ে আসছে। আমি এদের বিচার চাই।
মধ্যনগর থানার অফিসার ইনচার্জ এমরান হোসেন বলেন, আমাদের এখানে এখনো অভিযোগ পত্র আসেনি। অভিযোগ পত্র হাতে পেয়ে ঘটনা তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।