যশোরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন তহমিনা খাতুন (২৪) নামে এক গৃহবধূ। বুধবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যম সন্তানদের জন্ম দেন তিনি।
নবজাতকদের মধ্যে দুজন ছেলে এবং দুজন মেয়ে। মাসহ নবজাতকরা সবাই সুস্থ আছেন।
তহমিনা খাতুন চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলার সুটিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তার স্বামী জিয়াউর রহমান (২৯) পেশায় একজন কৃষক। একসঙ্গে চার সন্তান পেয়ে খুশির জোয়ার বইছে এই কৃষকের পরিবারে।
নবজাতকদের বাবা জিয়াউর রহমান জানান, ২০১৫ সালে তহমিনা খাতুনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। বিয়ের পর ৮ বছর তারা নিঃসন্তান ছিলেন। দশ মাস আগে সন্তান সম্ভবা হন তার স্ত্রী। আজ সকালে স্ত্রীকে নিয়ে জীবননগর থেকে যশোরে আসেন জিয়াউর রহমান। তাহমিনা খাতুনকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করান তিনি। আজ বিকেল ৩টার দিকে অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে তহমিনা খাতুন চার সন্তানের জন্ম দেন। নবজাতকে নাম রাখা হয়েছে- জুম্মান, জুবায়ের, জুনিয়া ও জিনিয়া।
হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. শীলা পোদ্দার বলেন, একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এক মা। মা ও নবজাতকরা সবাই সুস্থ আছেন। তবে জন্মের পর নবজাতকদের ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা কম হওয়ায় তাদের এনআইসিতে রাখা হয়েছে।
নবজাতকদের মধ্যে দুজন ছেলে এবং দুজন মেয়ে। মাসহ নবজাতকরা সবাই সুস্থ আছেন।
তহমিনা খাতুন চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলার সুটিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তার স্বামী জিয়াউর রহমান (২৯) পেশায় একজন কৃষক। একসঙ্গে চার সন্তান পেয়ে খুশির জোয়ার বইছে এই কৃষকের পরিবারে।
নবজাতকদের বাবা জিয়াউর রহমান জানান, ২০১৫ সালে তহমিনা খাতুনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। বিয়ের পর ৮ বছর তারা নিঃসন্তান ছিলেন। দশ মাস আগে সন্তান সম্ভবা হন তার স্ত্রী। আজ সকালে স্ত্রীকে নিয়ে জীবননগর থেকে যশোরে আসেন জিয়াউর রহমান। তাহমিনা খাতুনকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করান তিনি। আজ বিকেল ৩টার দিকে অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে তহমিনা খাতুন চার সন্তানের জন্ম দেন। নবজাতকে নাম রাখা হয়েছে- জুম্মান, জুবায়ের, জুনিয়া ও জিনিয়া।
হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক ডা. শীলা পোদ্দার বলেন, একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এক মা। মা ও নবজাতকরা সবাই সুস্থ আছেন। তবে জন্মের পর নবজাতকদের ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা কম হওয়ায় তাদের এনআইসিতে রাখা হয়েছে।