আজ পর্দা উঠছে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের। তবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান না থাকলেও টুর্নামেন্টের ঐতিহ্য মেনে বিশ্বকাপ শুরুর আগের দিন বুধবার আহমেদাবাদে হয়ে গেল ‘ক্যাপ্টেন্স ডে’র আয়োজন। এক মঞ্চে একসঙ্গে হাজির হলেন টুর্নামেন্টের ১০ দলের ১০ অধিনায়ক।
উদ্বোধনী ম্যাচের ভেন্যু নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ট্রফি নিয়ে ফটোসেশনের আগে সঞ্চালক ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে বিশ্বকাপে নিজেদের লক্ষ্য ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেছেন তারা। উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন ভারত ও ইংল্যান্ডের দুই সাবেক তারকা রবি শাস্ত্রী ও এউইন মরগান।
সাকিব আল হাসানের জন্য ‘ক্যাপ্টেন্স ডে’ নতুন কিছু নয়। ২০১১ বিশ্বকাপেও বাংলাদেশের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। পঞ্চম ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া এই চ্যাম্পিয়ন অলরাউন্ডার ক্রিকেটের সব বৈশ্বিক আসরেই বাংলাদেশের সেরা পারফরমার।
২০১৯ বিশ্বকাপে ছয়শর বেশি রান করেছিলেন সাকিব। তারপরও নয় ম্যাচের ছয়টিতেই হেরেছিল বাংলাদেশ। এবার দল হিসাবে বিশ্বকাপে নিজেদের প্রমাণ করতে চান সাকিব। তিনি মনে করেন, গত আসরের চেয়ে এবার আরও ভালো কিছু আশা করছেন সমর্থকরা। বাংলাদেশের বিশ্বকাপ প্রস্তুতি নিয়ে সাবেক ইংল্যান্ড অধিনায়ক মরগানের প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, ‘আমি মনে করি, প্রস্তুতি ভালো হয়েছে।
গত বিশ্বকাপের পর থেকে ওয়ানডে সুপার লিগে আমরা তিন বা চার নম্বরে ছিলাম ধারাবাহিকভাবে। দল হিসাবে আমরা সত্যিই ভালো করেছি। এখন বিশ্বকাপে ভালো কিছু করে দেখানোর সময় এসেছে। আমাদের দল প্রস্তুত। দেশের মানুষও হয়তো প্রত্যাশা করছে আমরা এমন কিছু করব যা আগে করিনি।’
প্রায় এক যুগ ধরে সব সংস্করণেই বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার সাকিব। বিশ্বকাপ শুরু করতে যাচ্ছেন তিনি ওয়ানডের এক নম্বর অলরাউন্ডার হিসাবে। শীর্ষ অলরাউন্ডার হিসাবে বিশ্বকাপে দলকে নেতৃত্ব দেওয়া কতটা চাপের?
রবি শাস্ত্রীর এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, ‘সত্যি বলতে, আমি কোনো চাপ অনুভব করি না। বরং এটা আমাকে সব সময় আরও ভালো করতে অনুপ্রাণিত করে। ব্যক্তিগতভাবে যতক্ষণ দলের জন্য অবদান রাখতে পারছি, পরিসংখ্যান নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা নেই। আমার কাছে দলই আগে। ক্যারিয়ারজুড়ে এটাই আমার লক্ষ্য ছিল।’
এদিকে ‘ক্যাপ্টেন্স ডে’র আয়োজন শেষে কাল রাতেই নিজেদের প্রথম ম্যাচের ভেন্যু শহরে ফিরে গেছেন অধিনায়করা। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ৭ অক্টোবর ধর্মশালায়। প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান।
উদ্বোধনী ম্যাচের ভেন্যু নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ট্রফি নিয়ে ফটোসেশনের আগে সঞ্চালক ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে বিশ্বকাপে নিজেদের লক্ষ্য ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেছেন তারা। উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন ভারত ও ইংল্যান্ডের দুই সাবেক তারকা রবি শাস্ত্রী ও এউইন মরগান।
সাকিব আল হাসানের জন্য ‘ক্যাপ্টেন্স ডে’ নতুন কিছু নয়। ২০১১ বিশ্বকাপেও বাংলাদেশের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। পঞ্চম ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া এই চ্যাম্পিয়ন অলরাউন্ডার ক্রিকেটের সব বৈশ্বিক আসরেই বাংলাদেশের সেরা পারফরমার।
২০১৯ বিশ্বকাপে ছয়শর বেশি রান করেছিলেন সাকিব। তারপরও নয় ম্যাচের ছয়টিতেই হেরেছিল বাংলাদেশ। এবার দল হিসাবে বিশ্বকাপে নিজেদের প্রমাণ করতে চান সাকিব। তিনি মনে করেন, গত আসরের চেয়ে এবার আরও ভালো কিছু আশা করছেন সমর্থকরা। বাংলাদেশের বিশ্বকাপ প্রস্তুতি নিয়ে সাবেক ইংল্যান্ড অধিনায়ক মরগানের প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, ‘আমি মনে করি, প্রস্তুতি ভালো হয়েছে।
গত বিশ্বকাপের পর থেকে ওয়ানডে সুপার লিগে আমরা তিন বা চার নম্বরে ছিলাম ধারাবাহিকভাবে। দল হিসাবে আমরা সত্যিই ভালো করেছি। এখন বিশ্বকাপে ভালো কিছু করে দেখানোর সময় এসেছে। আমাদের দল প্রস্তুত। দেশের মানুষও হয়তো প্রত্যাশা করছে আমরা এমন কিছু করব যা আগে করিনি।’
প্রায় এক যুগ ধরে সব সংস্করণেই বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার সাকিব। বিশ্বকাপ শুরু করতে যাচ্ছেন তিনি ওয়ানডের এক নম্বর অলরাউন্ডার হিসাবে। শীর্ষ অলরাউন্ডার হিসাবে বিশ্বকাপে দলকে নেতৃত্ব দেওয়া কতটা চাপের?
রবি শাস্ত্রীর এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, ‘সত্যি বলতে, আমি কোনো চাপ অনুভব করি না। বরং এটা আমাকে সব সময় আরও ভালো করতে অনুপ্রাণিত করে। ব্যক্তিগতভাবে যতক্ষণ দলের জন্য অবদান রাখতে পারছি, পরিসংখ্যান নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা নেই। আমার কাছে দলই আগে। ক্যারিয়ারজুড়ে এটাই আমার লক্ষ্য ছিল।’
এদিকে ‘ক্যাপ্টেন্স ডে’র আয়োজন শেষে কাল রাতেই নিজেদের প্রথম ম্যাচের ভেন্যু শহরে ফিরে গেছেন অধিনায়করা। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ৭ অক্টোবর ধর্মশালায়। প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান।