ওয়ানডে ক্রিকেটের বড় আসর আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে আজ। টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই অনেকেই জানিয়েছেন তাদের চোখে সম্ভাবনাময় দলের কথা। ব্যক্ত করেছেন নিজেদের প্রত্যাশার কথা। ফেবারিট কে, ডার্কহর্স কে, এসব নিয়ে আলোচনা চলছে নিয়মিত। তবে এসবের মাঝেই আচমকা এই চমক জাগানিয়া তথ্য নিয়ে হাজির ভারতের জ্যোতিষী গ্রিনস্টোন লোবো।
বিশ্বকাপ কে জিতবে তা নিয়ে এখনই তথ্য দিয়ে ফেলেছেন তিনি। আর তার গণনা অনুযায়ী এবারের বিশ্বকাপ জিতবেন ১৯৮৭ সালে জন্ম নেওয়া কোন অধিনায়ক। যার সুবাদে কিছুটা হলেও খুশি হতেই পারে বাংলাদেশ। টাইগার দলপতি সাকিব আল হাসানের জন্মও যে ১৯৮৭ সালেই। তবে, এখানেও বাধা আছে। সাকিবের মতই ১৯৮৭ সালে জন্মেছেন ভারতের রোহিত শর্মা। লোবোর গণনা তাই ভারতকেও দেখাচ্ছে শিরোপার আশা।
এদিকে বিশ্বকাপের মত বড় আসরে ভবিষ্যদ্বাণী করার প্রথা নতুন কিছু না। ফুটবল বিশ্বকাপের অক্টোপাস পল তো রীতিমত কিংবদন্তি বনে গিয়েছিল ২০১০ সালে। এরপর উট, ডলফিন, টিয়াপাখিসহ অনেকেই হাজির হয়েছে। তবে কেউই শতভাগ নির্ভুল কিছু দেখাতে পারেনি। তবে গ্রিনস্টোন লোবো হয়ত সেই তালিকায় যুক্ত হতেই পারেন। ভারতের এই জ্যোতিষীর কথা একেবারেই ফেলে দেওয়ার মত না।
বৈজ্ঞানিক জ্যোতিষী হিসেবে বেশ সুনাম রয়েছে গ্রিনস্টোন লোবোর। ক্রিকেট বিশ্বকাপে তার ভবিষ্যদ্বাণী গত তিনবারই সবার নজরে এসেছে। বিশ্বকাপের গত তিন আসরেই তার ভবিষ্যদ্বাণী করা দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এবারেও তাই নজর লোবোর দিকে। বিশ্বকাপ সম্পর্কে নিখুঁত ভবিষ্যদ্বাণী করা এই জ্যোতিষীর এবারের গবেষণা অনুযায়ী বাংলাদেশেরও সম্ভাবনা রয়েছে বিশ্বকাপ জয়ের।
তার মতে, ১৯৮৭ সালে জন্ম নেয়া কোনো অধিনায়ক এবারের বিশ্বকাপ জিতবেন। ১৯৮৬ সালে জন্ম নেয়া হুগো লরিস ছিলেন ফ্রান্সের শিরোপাজয়ী অধিনায়ক। এক আসর পরে বিশ্বকাপ জেতা আর্জেন্টাইন লিওনেল মেসির জন্ম ১৯৮৭ সালে। ফুটবলের এই বিষয়টি ক্রিকেটের ক্ষেত্রেও ঘটবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন লোবো। সর্বশেষ ক্রিকেট বিশ্বকাপে শিরোপাজয়ী অধিনায়ক এউইন মরগানের জন্মসাল ছিল ১৯৮৬।
তাই লোবোর গবেষণা অনুযায়ী, এবারের বিশ্বকাপ ট্রফি উঁচিয়ে ধরবেন ১৯৮৭ সালে জন্ম নেয়া অধিনায়ক। বিশ্বকাপে অংশ নেয়া ১০ দলের অধিনায়কের মধ্যে ১৯৮৭ সালে জন্ম নেয়া অধিনায়ক দুজন। একজন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা, অন্যজন বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান। তবে ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী সম্ভাবনা থাকলেও বাংলাদেশের তেমন একটা সুযোগ দেখছেন না লোবো।
বিশ্বকাপ কে জিতবে তা নিয়ে এখনই তথ্য দিয়ে ফেলেছেন তিনি। আর তার গণনা অনুযায়ী এবারের বিশ্বকাপ জিতবেন ১৯৮৭ সালে জন্ম নেওয়া কোন অধিনায়ক। যার সুবাদে কিছুটা হলেও খুশি হতেই পারে বাংলাদেশ। টাইগার দলপতি সাকিব আল হাসানের জন্মও যে ১৯৮৭ সালেই। তবে, এখানেও বাধা আছে। সাকিবের মতই ১৯৮৭ সালে জন্মেছেন ভারতের রোহিত শর্মা। লোবোর গণনা তাই ভারতকেও দেখাচ্ছে শিরোপার আশা।
এদিকে বিশ্বকাপের মত বড় আসরে ভবিষ্যদ্বাণী করার প্রথা নতুন কিছু না। ফুটবল বিশ্বকাপের অক্টোপাস পল তো রীতিমত কিংবদন্তি বনে গিয়েছিল ২০১০ সালে। এরপর উট, ডলফিন, টিয়াপাখিসহ অনেকেই হাজির হয়েছে। তবে কেউই শতভাগ নির্ভুল কিছু দেখাতে পারেনি। তবে গ্রিনস্টোন লোবো হয়ত সেই তালিকায় যুক্ত হতেই পারেন। ভারতের এই জ্যোতিষীর কথা একেবারেই ফেলে দেওয়ার মত না।
বৈজ্ঞানিক জ্যোতিষী হিসেবে বেশ সুনাম রয়েছে গ্রিনস্টোন লোবোর। ক্রিকেট বিশ্বকাপে তার ভবিষ্যদ্বাণী গত তিনবারই সবার নজরে এসেছে। বিশ্বকাপের গত তিন আসরেই তার ভবিষ্যদ্বাণী করা দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এবারেও তাই নজর লোবোর দিকে। বিশ্বকাপ সম্পর্কে নিখুঁত ভবিষ্যদ্বাণী করা এই জ্যোতিষীর এবারের গবেষণা অনুযায়ী বাংলাদেশেরও সম্ভাবনা রয়েছে বিশ্বকাপ জয়ের।
তার মতে, ১৯৮৭ সালে জন্ম নেয়া কোনো অধিনায়ক এবারের বিশ্বকাপ জিতবেন। ১৯৮৬ সালে জন্ম নেয়া হুগো লরিস ছিলেন ফ্রান্সের শিরোপাজয়ী অধিনায়ক। এক আসর পরে বিশ্বকাপ জেতা আর্জেন্টাইন লিওনেল মেসির জন্ম ১৯৮৭ সালে। ফুটবলের এই বিষয়টি ক্রিকেটের ক্ষেত্রেও ঘটবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন লোবো। সর্বশেষ ক্রিকেট বিশ্বকাপে শিরোপাজয়ী অধিনায়ক এউইন মরগানের জন্মসাল ছিল ১৯৮৬।
তাই লোবোর গবেষণা অনুযায়ী, এবারের বিশ্বকাপ ট্রফি উঁচিয়ে ধরবেন ১৯৮৭ সালে জন্ম নেয়া অধিনায়ক। বিশ্বকাপে অংশ নেয়া ১০ দলের অধিনায়কের মধ্যে ১৯৮৭ সালে জন্ম নেয়া অধিনায়ক দুজন। একজন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা, অন্যজন বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান। তবে ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী সম্ভাবনা থাকলেও বাংলাদেশের তেমন একটা সুযোগ দেখছেন না লোবো।