শিক্ষা, শান্তি ও মুক্তি মূলনীতি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেনেরে নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করেছে নির্দলীয় ছাত্র সংগঠন 'গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি'। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু ভবনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নাম ঘোষণা করেন আখতার হোসেন।
এর আগে সকাল ১১ টায় মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলনের কথা থাকলেও সেখানে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের অবস্থানের কারণে সংবাদ সম্মেলন করতে পারেননি তারা। সংবাদ সম্মেলনে ১ বছর মেয়াদী ২১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির ঘোষণা করা হয়।
এতে সদস্য সচিব করা হয় নাহিদ হাসানকে। এসময় সংগঠনটির ৩ মাস মেয়াদী ঢাবি শাখার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। ঢাবি কমিটির আহ্বায়ক আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, সদস্যসচিব আবু বাকের মজুমদার।
সংবাদ সম্মেলনে গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলো উল্লেখ করা হয়।
এগুলো হলো- শিক্ষা ব্যবস্থায় পুনর্গঠন: চিন্তা বিনির্মাণ, জাতীয় চৈতন্য নির্মাণ, জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, গবেষণাভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা গঠনের লক্ষ্যকে সামনে রেখে প্রয়োজনীয় প্রস্তাবনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য সংগঠন কাজ করা; রাজনৈতিক ব্যক্তি, পরিসর ও সংস্কৃতি নির্মাণ: দেশের রাজনৈতিক পরিসর ও সংস্কৃতি অকার্যকর হয়ে পড়েছে যার ফলস্বরূপ দেশে নেমে এসেছে রাজনৈতিক দুঃশাসন আর ক্ষমতার ব্যবহার। রাজনৈতিক পরিসর ও সংস্কৃতি নির্মাণের মাধ্যমে রাজনৈতিক ব্যক্তি ও নেতৃত্ব তৈরিতে কাজ করা; শিক্ষার্থী কল্যাণ: ছাত্রসংগঠন হিসেবে সর্বদা ছাত্র কল্যাণমুখী চিন্তা এবং কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়, শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করা, আর্থিক, সামাজিক ও কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা দূর করতে কাজ করা; ছাত্র-নাগরিক রাজনীতি নির্মাণ: নাগরিক সমাজের সাথে ছাত্রসমাজের রাজনৈতিক সংযোগ স্থাপন করা। নাগরিক ও ছাত্রসমাজের স্বার্থ ও মুক্তি চিন্তার অভিন্নতা ও পারস্পরিকতাকে সংরক্ষণ করা; রাষ্ট্র-রাজনৈতিক ব্যবস্থা পুনর্গঠন: সভ্যতাগত রাষ্ট্র বিনির্মাণ, সমন্বয়সুখী জাতীয়তাবাদের প্রসার ও জাতীয় সংহতি রক্ষা করা, রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী তৈরি করা, কমিউনিটি কেন্দ্রীক চিন্তা ও পরিকল্পনা গ্রহণ করা, জাতীয় প্রতিষ্ঠান ও ক্ষমতার গণতন্ত্রায়ন নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র-রাজনৈতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনে ছাত্র সমাজের আশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সংগঠন কাজ করা।
সংবাদ সম্মেলন শেষে সংগঠনের কর্মীরা একটি র্যালি বের করেন যা ডাকসু হয়ে আইবিএ, কলাভবন, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ঘুরে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অবস্থান নেয়।
এর আগে সকাল ১১ টায় মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলনের কথা থাকলেও সেখানে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের অবস্থানের কারণে সংবাদ সম্মেলন করতে পারেননি তারা। সংবাদ সম্মেলনে ১ বছর মেয়াদী ২১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির ঘোষণা করা হয়।
এতে সদস্য সচিব করা হয় নাহিদ হাসানকে। এসময় সংগঠনটির ৩ মাস মেয়াদী ঢাবি শাখার আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। ঢাবি কমিটির আহ্বায়ক আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, সদস্যসচিব আবু বাকের মজুমদার।
সংবাদ সম্মেলনে গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলো উল্লেখ করা হয়।
এগুলো হলো- শিক্ষা ব্যবস্থায় পুনর্গঠন: চিন্তা বিনির্মাণ, জাতীয় চৈতন্য নির্মাণ, জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠন, মানবসম্পদ উন্নয়ন, গবেষণাভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা গঠনের লক্ষ্যকে সামনে রেখে প্রয়োজনীয় প্রস্তাবনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য সংগঠন কাজ করা; রাজনৈতিক ব্যক্তি, পরিসর ও সংস্কৃতি নির্মাণ: দেশের রাজনৈতিক পরিসর ও সংস্কৃতি অকার্যকর হয়ে পড়েছে যার ফলস্বরূপ দেশে নেমে এসেছে রাজনৈতিক দুঃশাসন আর ক্ষমতার ব্যবহার। রাজনৈতিক পরিসর ও সংস্কৃতি নির্মাণের মাধ্যমে রাজনৈতিক ব্যক্তি ও নেতৃত্ব তৈরিতে কাজ করা; শিক্ষার্থী কল্যাণ: ছাত্রসংগঠন হিসেবে সর্বদা ছাত্র কল্যাণমুখী চিন্তা এবং কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়, শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করা, আর্থিক, সামাজিক ও কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা দূর করতে কাজ করা; ছাত্র-নাগরিক রাজনীতি নির্মাণ: নাগরিক সমাজের সাথে ছাত্রসমাজের রাজনৈতিক সংযোগ স্থাপন করা। নাগরিক ও ছাত্রসমাজের স্বার্থ ও মুক্তি চিন্তার অভিন্নতা ও পারস্পরিকতাকে সংরক্ষণ করা; রাষ্ট্র-রাজনৈতিক ব্যবস্থা পুনর্গঠন: সভ্যতাগত রাষ্ট্র বিনির্মাণ, সমন্বয়সুখী জাতীয়তাবাদের প্রসার ও জাতীয় সংহতি রক্ষা করা, রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী তৈরি করা, কমিউনিটি কেন্দ্রীক চিন্তা ও পরিকল্পনা গ্রহণ করা, জাতীয় প্রতিষ্ঠান ও ক্ষমতার গণতন্ত্রায়ন নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র-রাজনৈতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনে ছাত্র সমাজের আশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সংগঠন কাজ করা।
সংবাদ সম্মেলন শেষে সংগঠনের কর্মীরা একটি র্যালি বের করেন যা ডাকসু হয়ে আইবিএ, কলাভবন, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ঘুরে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অবস্থান নেয়।