কমিটিতে কাঙ্খিত পদ না পাওয়া ও কমিটি গঠনে নানা অনিয়মের অভিযোগে শেরপুরের নকলা উপজেলার টালকি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দুই সহ-সভাপতি ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকসহ ২০ নেতা পদত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) উপজেলার টালকি ইউনিয়নের জামতলি বাজারে ওই ঘোষণা দেন বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা। এর আগে গত ৩ সেপ্টেম্বর কমিটি ঘোষণা করে উপজেলা আওয়ামী লীগ।
জানা গেছে, চলতি বছরের ১৯ মার্চ স্থানীয় নয়াবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে টালকি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানুসহ নকলা উপজেলার আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থেকে সম্মেলনে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোর নাম ঘোষণা করেন। কিন্তু পরবর্তীতে ঘোষিত কমিটির অনেককেই বাদ দিয়ে ৫১ সদস্যের নতুন কমিটি ঘোষণা করেন নকলা উপজেলা আওয়ামী লীগ। তখন থেকেই ক্ষোভ দানা বাঁধতে শুরু করে ইউনিয়নের নেতা কর্মীদের মাঝে।
পদত্যাগ করা নেতাকর্মীরা জানান, এক সময়ের বিএনপি কর্মীকে নতুন কমিটির সাধারণ সম্পাদক পদ দেয়া হয়েছে। কাউন্সিলের দিন যাদের নাম ঘোষণা করা হয়, তাদের অনেকের নাম বাদ দিয়ে নকলা উপজেলার নেতারা নিজেদের মনগড়া লোকদের নাম কমিটিতে অর্ন্তভুক্ত করেন। এছাড়াও দলে ত্যাগীদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে।
এদিকে নকলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ বলেন, আমরা যাচাই-বাছাই করে ত্যাগী নেতাকর্মীদেরকেই কমিটিতে রেখেছি। আর এক মাস আগে কমিটি গঠন হয়েছে। তখন তো কেউ প্রতিবাদ করেনি। ওই কমিটির কেউ পদত্যাগ করেছেন কিনা আমার জানা নেই। কারও কোন পদত্যাগপত্রও আমি পাইনি। পদত্যাগ পত্র পেলে জানা যাবে কে কে পদত্যাগ করেছেন বা কি কারণে পদত্যাগ করেছেন।
জানা গেছে, চলতি বছরের ১৯ মার্চ স্থানীয় নয়াবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে টালকি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানুসহ নকলা উপজেলার আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থেকে সম্মেলনে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোর নাম ঘোষণা করেন। কিন্তু পরবর্তীতে ঘোষিত কমিটির অনেককেই বাদ দিয়ে ৫১ সদস্যের নতুন কমিটি ঘোষণা করেন নকলা উপজেলা আওয়ামী লীগ। তখন থেকেই ক্ষোভ দানা বাঁধতে শুরু করে ইউনিয়নের নেতা কর্মীদের মাঝে।
পদত্যাগ করা নেতাকর্মীরা জানান, এক সময়ের বিএনপি কর্মীকে নতুন কমিটির সাধারণ সম্পাদক পদ দেয়া হয়েছে। কাউন্সিলের দিন যাদের নাম ঘোষণা করা হয়, তাদের অনেকের নাম বাদ দিয়ে নকলা উপজেলার নেতারা নিজেদের মনগড়া লোকদের নাম কমিটিতে অর্ন্তভুক্ত করেন। এছাড়াও দলে ত্যাগীদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে।
এদিকে নকলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ বলেন, আমরা যাচাই-বাছাই করে ত্যাগী নেতাকর্মীদেরকেই কমিটিতে রেখেছি। আর এক মাস আগে কমিটি গঠন হয়েছে। তখন তো কেউ প্রতিবাদ করেনি। ওই কমিটির কেউ পদত্যাগ করেছেন কিনা আমার জানা নেই। কারও কোন পদত্যাগপত্রও আমি পাইনি। পদত্যাগ পত্র পেলে জানা যাবে কে কে পদত্যাগ করেছেন বা কি কারণে পদত্যাগ করেছেন।