এখন ঋণ মানুষের জীবনে অনেক বড় প্রভাব ফেলে। ঋণের কারণে মানুষে নিঃস্ব হয়ে যায়। ঋণ সাজানো একটি পরিবারকে ধ্বংস করতে পারে। গোছানো একটি মানুষকে অসহায় করতে পারে। একবার এক লোক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ঋণ থেকে রক্ষা পেতে দোয়া করতে দেখলেন। ওই লোক বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আপনি ঋণ থেকে খুব বেশি বেশি আশ্রয় প্রার্থনা করে থাকেন!’ নবী সা. বলেন, ‘মানুষ ঋণী হলে, কথা বলতে গিয়ে মিথ্যা বলে, অঙ্গীকার করলে, রক্ষা করে না।’ (বুখারি, হাদিস নং: ২৩৯৭)
এজন্যই রাসুল সা. উম্মতকে এ ঋণ থেকে মুক্তি পেতে দোয়া শিখিয়ে দিয়েছেন। হাদিসে এসেছে, একবার হজরত আলী রা. কাছে এক ব্যক্তি তার ঋণ পরিশোধের জন্য কিছু সাহায্য চান। এ সময় আলী রা. তাকে বলেন, আমি কি তোমাকে কয়েকটি শব্দ শিক্ষা দেব, যা আমাকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিক্ষা দিয়েছেন? যদি তুমি এটা পাঠ করো, তাহলে আল্লাহই তোমার ঋণমুক্তির ব্যাপারে দায়িত্ব নেবেন, যদি তোমার ঋণ পর্বত সমানও হয়।
اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكِ عَمَّنْ سِوَاكَ
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মাকফিনী বিহালা-লিকা ‘আন হারা-মিকা ওয়া আগনিনী বিফাদ্বলিকা ‘আম্মান সিওয়া-ক।
অনুবাদ: ‘হে আল্লাহ! হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট কর। আর তোমাকে ছাড়া আমাকে কারো মুখাপেক্ষী করো না এবং স্বীয় অনুগ্রহ দ্বারা আমাকে স্বচ্ছলতা দান কর।’ (তিরমিজি, হাদিস নং ৩৫৬৩)
রাসুল সা. আবু বকর রা.কে ঋণ থেকে মুক্তি পেতে একটি দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন। দোয়াটি তিনি নিজেও পড়তেন। এর ওপর অতি গুরুত্বারোপ করেছেন (মুস্তাদরাক হাকিম ১ম খণ্ড)
رَبِّ إِنِّى لِمَآ أَنزَلْتَ إِلَىَّ مِنْ خَيْرٍۢ فَقِيرٌۭ
উচ্চারণ: রব্বি ইন্নি লিমা আন যালতা ইলাইয়্যা মিন খাইরিন ফকিরিন।
অনুবাদ: হে আমার প্রভু! নিশ্চয়ই আপনি আমার প্রতি যে অনুগ্রহই নাজিল করবেন; আমি তার মুখাপেক্ষী। (সুরা: কাসাস, আয়াত ২৪)
রাসুল সা. উম্মতকে আরও একটি দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন যা তিনি নিজেও বেশি পরতেন। এই দোয়া পড়লে যাবতীয় ঋণের বোঝা এবং দুঃশ্চিন্তা থেকে আল্লাহ মুক্তি দেবেন।
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ، وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আউজু বিকা মিনাল হাম্মে ওয়াল হুজনি ওয়াল আজযি ওয়াল কাসালি ওয়াল বুখলি ওয়াল জুবুনি ওয়া দালায়িদ দাইনি ওয়া গলাবাতির রিজালি।
অনুবাদ: হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট দুঃখ ও দুশ্চিন্তা থেকে, অপারগতা-অলসতা থেকে, কৃপণতা এবং কাপুরুষতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। অধিক ঋণ থেকে ও খারাপ লোকের জবরদস্তি থেকেও আশ্রয় চাচ্ছি। (বুখারি, হাদিস নং ২৮৯৩)
এজন্যই রাসুল সা. উম্মতকে এ ঋণ থেকে মুক্তি পেতে দোয়া শিখিয়ে দিয়েছেন। হাদিসে এসেছে, একবার হজরত আলী রা. কাছে এক ব্যক্তি তার ঋণ পরিশোধের জন্য কিছু সাহায্য চান। এ সময় আলী রা. তাকে বলেন, আমি কি তোমাকে কয়েকটি শব্দ শিক্ষা দেব, যা আমাকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিক্ষা দিয়েছেন? যদি তুমি এটা পাঠ করো, তাহলে আল্লাহই তোমার ঋণমুক্তির ব্যাপারে দায়িত্ব নেবেন, যদি তোমার ঋণ পর্বত সমানও হয়।
اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكِ عَمَّنْ سِوَاكَ
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মাকফিনী বিহালা-লিকা ‘আন হারা-মিকা ওয়া আগনিনী বিফাদ্বলিকা ‘আম্মান সিওয়া-ক।
অনুবাদ: ‘হে আল্লাহ! হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট কর। আর তোমাকে ছাড়া আমাকে কারো মুখাপেক্ষী করো না এবং স্বীয় অনুগ্রহ দ্বারা আমাকে স্বচ্ছলতা দান কর।’ (তিরমিজি, হাদিস নং ৩৫৬৩)
রাসুল সা. আবু বকর রা.কে ঋণ থেকে মুক্তি পেতে একটি দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন। দোয়াটি তিনি নিজেও পড়তেন। এর ওপর অতি গুরুত্বারোপ করেছেন (মুস্তাদরাক হাকিম ১ম খণ্ড)
رَبِّ إِنِّى لِمَآ أَنزَلْتَ إِلَىَّ مِنْ خَيْرٍۢ فَقِيرٌۭ
উচ্চারণ: রব্বি ইন্নি লিমা আন যালতা ইলাইয়্যা মিন খাইরিন ফকিরিন।
অনুবাদ: হে আমার প্রভু! নিশ্চয়ই আপনি আমার প্রতি যে অনুগ্রহই নাজিল করবেন; আমি তার মুখাপেক্ষী। (সুরা: কাসাস, আয়াত ২৪)
রাসুল সা. উম্মতকে আরও একটি দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন যা তিনি নিজেও বেশি পরতেন। এই দোয়া পড়লে যাবতীয় ঋণের বোঝা এবং দুঃশ্চিন্তা থেকে আল্লাহ মুক্তি দেবেন।
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ، وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আউজু বিকা মিনাল হাম্মে ওয়াল হুজনি ওয়াল আজযি ওয়াল কাসালি ওয়াল বুখলি ওয়াল জুবুনি ওয়া দালায়িদ দাইনি ওয়া গলাবাতির রিজালি।
অনুবাদ: হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট দুঃখ ও দুশ্চিন্তা থেকে, অপারগতা-অলসতা থেকে, কৃপণতা এবং কাপুরুষতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। অধিক ঋণ থেকে ও খারাপ লোকের জবরদস্তি থেকেও আশ্রয় চাচ্ছি। (বুখারি, হাদিস নং ২৮৯৩)