অবশেষে আল হিলালের জার্সিতে জালের দেখা পেলেন নেইমার। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে ইরানের ক্লাব নাসাজি মাজান্দারানের বিপক্ষে ৩-০ গোলের জয়ের পথে দারুণ এক গোল করেন ব্রাজিলের তারকা এ ফরোয়ার্ড। আল হিলালে যোগ দেওয়ার পর নানা বিতর্কে জড়িয়েছেন নেইমার।
এমনকি কয়েক দিন আগে ব্রাজিল তারকার আল হিলাল কোচের ছাঁটাই দাবি করার খবরও সামনে এসেছে। যদিও নেইমার নিজেই সে খবর মিথ্যা দাবি করেছিলেন। যে মাঠে আল হিলালের হয়ে প্রথম গোল করলেন, সেই মাঠ নিয়ে ম্যাচের আগে ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য করেছিলেন তিনি। ক্লাবটির হয়ে ৫ম ম্যাচে জাল খুঁজে পেয়েছেন তিনি।
দলের হয়ে বাকি দুটি গোল এসেছে আলেক্সসান্দার মিতরোভিচ ও সালেহ আল সেহেরির কাছ থেকে। এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে এই মৌসুমে এটি নেইমারদের প্রথম জয়। টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে উজবেকিস্তানের ক্লাব নাভবাহোরের বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে তারা।
এদিকে মাঠের একটি ভিডিওতে নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছিলেন, ‘এটা সম্ভব নয়।’ এর সঙ্গে হতাশায় মুখ ঢাকার এবং অট্টহাসির ইমোজিও জুড়ে দিয়েছিলেন ব্রাজিল তারকা। তবে গতকালের গোলের পর সৌদি ক্লাবটির সঙ্গে তাঁর রসায়ন কিছুটা হলেও বাড়িয়ে দেবে।
ম্যাচের ১৮ মিনিটেই লিড পেয়ে যায় আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকা আল-হিলাল। মোহাম্মদ আল বুরায়েকের বাড়ানো বলে জাল খুঁজে নেন আলেক্সসান্দার মিতরোভিচ। ৩৮ মিনিটে তর্কে জড়িয়ে দুই দলের একজন করে ফুটবলার লাল কার্ড দেখেন। ফলে উভয় দলই পরিণত হয় দশ জনে।
ইরানি ক্লাবটির আমির মোহাম্মদ হাউসম্যান্ড এবং নেইমারের সতীর্থ সালমান আল-ফারাজকে মাঠ ছাড়তে হয়। এরপর ১-০ গোলের লিড নিয়ে বিরতিতে যায় আল-হিলাল। দ্বিতীয়ার্ধে একইভাবে দাপট ধরে রাখে সৌদি ক্লাবটি। সেই ধারাবাহিকতায় ৫৮ মিনিটে বাঁ পায়ের জোরালো শটে কাঙ্ক্ষিত গোল পেয়ে যান নেইমার। নাসের আল দাওয়াসারির সঙ্গে দারুণ এক বোঝাপড়ায় তিনি ডি-বক্সে ঢুকে পড়েন।
এরপর হালকা সময় নিয়ে নিজের ‘দুর্বল’ বাম পায়েই দ্রুতগতির শট নেন, যা রুখে দেওয়ার সাধ্য ছিল না প্রতিপক্ষ গোলরক্ষকের। ম্যাচটি ২-০ তেই শেষ হতে যাচ্ছিল, তবে নির্ধারিত সময়ের পর অতিরিক্ত তৃতীয় মিনিটে আল-হিলালের হয়ে ব্যবধান বাড়িয়ে দেন সালেহ আল সেহেরি। দুই ম্যাচে চার পয়েন্ট নিয়ে ডি গ্রুপের শীর্ষে অবস্থান করছে আল-হিলাল। সমান পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে নাভবাহোর।
এমনকি কয়েক দিন আগে ব্রাজিল তারকার আল হিলাল কোচের ছাঁটাই দাবি করার খবরও সামনে এসেছে। যদিও নেইমার নিজেই সে খবর মিথ্যা দাবি করেছিলেন। যে মাঠে আল হিলালের হয়ে প্রথম গোল করলেন, সেই মাঠ নিয়ে ম্যাচের আগে ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য করেছিলেন তিনি। ক্লাবটির হয়ে ৫ম ম্যাচে জাল খুঁজে পেয়েছেন তিনি।
দলের হয়ে বাকি দুটি গোল এসেছে আলেক্সসান্দার মিতরোভিচ ও সালেহ আল সেহেরির কাছ থেকে। এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে এই মৌসুমে এটি নেইমারদের প্রথম জয়। টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে উজবেকিস্তানের ক্লাব নাভবাহোরের বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে তারা।
এদিকে মাঠের একটি ভিডিওতে নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছিলেন, ‘এটা সম্ভব নয়।’ এর সঙ্গে হতাশায় মুখ ঢাকার এবং অট্টহাসির ইমোজিও জুড়ে দিয়েছিলেন ব্রাজিল তারকা। তবে গতকালের গোলের পর সৌদি ক্লাবটির সঙ্গে তাঁর রসায়ন কিছুটা হলেও বাড়িয়ে দেবে।
ম্যাচের ১৮ মিনিটেই লিড পেয়ে যায় আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকা আল-হিলাল। মোহাম্মদ আল বুরায়েকের বাড়ানো বলে জাল খুঁজে নেন আলেক্সসান্দার মিতরোভিচ। ৩৮ মিনিটে তর্কে জড়িয়ে দুই দলের একজন করে ফুটবলার লাল কার্ড দেখেন। ফলে উভয় দলই পরিণত হয় দশ জনে।
ইরানি ক্লাবটির আমির মোহাম্মদ হাউসম্যান্ড এবং নেইমারের সতীর্থ সালমান আল-ফারাজকে মাঠ ছাড়তে হয়। এরপর ১-০ গোলের লিড নিয়ে বিরতিতে যায় আল-হিলাল। দ্বিতীয়ার্ধে একইভাবে দাপট ধরে রাখে সৌদি ক্লাবটি। সেই ধারাবাহিকতায় ৫৮ মিনিটে বাঁ পায়ের জোরালো শটে কাঙ্ক্ষিত গোল পেয়ে যান নেইমার। নাসের আল দাওয়াসারির সঙ্গে দারুণ এক বোঝাপড়ায় তিনি ডি-বক্সে ঢুকে পড়েন।
এরপর হালকা সময় নিয়ে নিজের ‘দুর্বল’ বাম পায়েই দ্রুতগতির শট নেন, যা রুখে দেওয়ার সাধ্য ছিল না প্রতিপক্ষ গোলরক্ষকের। ম্যাচটি ২-০ তেই শেষ হতে যাচ্ছিল, তবে নির্ধারিত সময়ের পর অতিরিক্ত তৃতীয় মিনিটে আল-হিলালের হয়ে ব্যবধান বাড়িয়ে দেন সালেহ আল সেহেরি। দুই ম্যাচে চার পয়েন্ট নিয়ে ডি গ্রুপের শীর্ষে অবস্থান করছে আল-হিলাল। সমান পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে নাভবাহোর।