এবার ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ আরও শক্তিশালী হয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে উপকূলের দিকে। তবে আগামীকাল শনিবার (১৩ মে) বিকাল নাগাদ দিক পরিবর্তন করে কক্সবাজার উপকূলের দিকে ধাবিত হতে পারে। আবহাওয়া অধিদফতর জানায়, রাত ৩টায় কক্সবাজার থেকে প্রায় ১ হাজার ৫৫ ও পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ১ হাজার ৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল ‘মোখা’।
এটি উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে আরও ঘনীভূত হতে পারে। প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ৯০ কিলোমিটার। যা দমকা ও ঝড়ো হাওয়া আকারে ১১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সাগর উত্তাল থাকায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ২ নং দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা হয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অফিস জানায়, ঘূর্ণিঝড় মোখা রোববার বিকেল বা সন্ধ্যা নাগাদ আঘাত হানতে পারে স্থলভাগে। তবে ঘূর্ণিঝড়টি মিয়ানমারে আঘাত হানার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
এটি উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে আরও ঘনীভূত হতে পারে। প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ৯০ কিলোমিটার। যা দমকা ও ঝড়ো হাওয়া আকারে ১১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সাগর উত্তাল থাকায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ২ নং দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা হয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অফিস জানায়, ঘূর্ণিঝড় মোখা রোববার বিকেল বা সন্ধ্যা নাগাদ আঘাত হানতে পারে স্থলভাগে। তবে ঘূর্ণিঝড়টি মিয়ানমারে আঘাত হানার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।