আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে।
তিনি বলেন, কোথায় নিষেধাজ্ঞা? কোথায় ভিসানীতি? তলে তলে আপস হয়ে গেছে। দিল্লিকে আমেরিকার প্রয়োজন। আমরা আছি দিল্লি আছে, দিল্লি আছে আমরাও আছি। শেখ হাসিনা সব ভারসাম্য করে ফেলেছেন। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব। আর কোনো চিন্তা নাই। নির্বাচন হবে, খেলা হবে।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দিশেহারা বিএনপি আন্দোলনের নামে ঘুরে বেড়ায়। এতে কোনো কাজ হবে না। বাংলাদেশের জনগণ এই মুহূর্তে নির্বাচন ছাড়া আর কিছু চায় না। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রাখুন। নিষেধাজ্ঞা, ভিসানীতির পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ। ভিসানীতির পরোয়া করি না। নিষেধাজ্ঞার হুমকিধামকি শেষ।
তিনি বলেন, বিএনপির নেতারা এখন পথ হারিয়ে দিশেহারা, দুই সেলফিতেই বাজিমাত। অক্টোবর থেকে খেলা শুরু। তারা যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। আগামী মাসে সেমিফাইনাল, জানুয়ারিতে ফাইনাল। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির কারণেই খালেদা জিয়ার মামলার নিষ্পত্তি হয়নি। খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।
সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।
দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।
তিনি বলেন, কোথায় নিষেধাজ্ঞা? কোথায় ভিসানীতি? তলে তলে আপস হয়ে গেছে। দিল্লিকে আমেরিকার প্রয়োজন। আমরা আছি দিল্লি আছে, দিল্লি আছে আমরাও আছি। শেখ হাসিনা সব ভারসাম্য করে ফেলেছেন। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব। আর কোনো চিন্তা নাই। নির্বাচন হবে, খেলা হবে।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দিশেহারা বিএনপি আন্দোলনের নামে ঘুরে বেড়ায়। এতে কোনো কাজ হবে না। বাংলাদেশের জনগণ এই মুহূর্তে নির্বাচন ছাড়া আর কিছু চায় না। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রাখুন। নিষেধাজ্ঞা, ভিসানীতির পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ। ভিসানীতির পরোয়া করি না। নিষেধাজ্ঞার হুমকিধামকি শেষ।
তিনি বলেন, বিএনপির নেতারা এখন পথ হারিয়ে দিশেহারা, দুই সেলফিতেই বাজিমাত। অক্টোবর থেকে খেলা শুরু। তারা যতই ষড়যন্ত্র করুক বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, এটা সঠিক সময় অনুষ্ঠিত হবে। আগামী মাসে সেমিফাইনাল, জানুয়ারিতে ফাইনাল। বিএনপি কোনো কারণে ফাউল করলে লাল কার্ড। তারা আন্দোলনের হেরে গেছে, নির্বাচনেও হেরে যাবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির কারণেই খালেদা জিয়ার মামলার নিষ্পত্তি হয়নি। খালেদা জিয়া ছাড়া ইলেকশনে না যাওয়ার হুমকি বিএনপি আর কত দেবে? বিএনপি খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন করবে না, এ কথা একেবারেই মিথ্যা। তাদের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার জন্য একটি আন্দোলনও করতে পারলেন না।
সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি আবারও ক্ষমতায় গেলে দেশের সম্পদ চুরি, লুটপাট, ষড়যন্ত্র সন্ত্রাস করবে। গণতন্ত্রকেও গিলে খাবে। আবারও এই দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানাবে। তাদের নেতা কাপুরুষের মতো লন্ডনে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেন, সাহস থাকলে ঢাকায় আসুক।
দেশের জনগণকে শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ছাড়া জনপ্রিয়, বিশ্বস্ত এবং সাহসী নেতা আর নেই। জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার রাতের ঘুম হারাম।