রাজধানীর পল্লবী থানা সংলগ্ন এলাকায় একটি ৬ তলা ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ে তায়েবাতুন জুঁই (২০) নামের এক কলেজ শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
সোমবার (২ অক্টোবর) রাতে পল্লবীর ২০ নম্বর রোডের ডি ব্লকের ৬ নম্বর সেকশনের একটি বাসার ছাদ থেকে লাফ দেন জুঁই।
পুলিশ জানিয়েছে, নিহত শিক্ষার্থী তার বয়ফ্রেন্ডকে লুকিয়ে স্বর্ণ দিয়েছিল। বিষয়টি তার বাবা জানতে পেরে মেয়েকে বকাবকি করেন ও চড়-থাপ্পড় দেন। এ ঘটনায় রাগ করে ওই শিক্ষার্থী আত্মহত্যার ঘটনা ঘটায়।
জানা গেছে, পাঁচ ভরি স্বর্ণ না দিলে জুঁইয়ের আপত্তিকর ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয় তার বয়ফ্রেন্ড হিমেল। উপায় না পেয়ে চাচার ঘর থেকে স্বর্ণ চুরি করে বয়ফ্রেন্ডের হাতে তুলে দেয় এই শিক্ষার্থী। কিন্তু ঘটনাটি জানাজানি হওয়ায় লজ্জায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় জুঁই।
পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, কিশোর গ্যাং লিডার ও মাদক বিক্রেতা হিমেলের ব্ল্যাকমেইলের কারণেই আত্মহত্যা পথ বেছে নেয় জুঁই।
নিহতের বাবা জুলহাস খান বলেন, আমার মেয়ে যে প্রেম করত আমি জানতাম না। ওকে ব্ল্যাকমেইল করে স্বর্ণগুলো নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় বিচার চান তিনি।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহফুজুর রহমান জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে।
সোমবার (২ অক্টোবর) রাতে পল্লবীর ২০ নম্বর রোডের ডি ব্লকের ৬ নম্বর সেকশনের একটি বাসার ছাদ থেকে লাফ দেন জুঁই।
পুলিশ জানিয়েছে, নিহত শিক্ষার্থী তার বয়ফ্রেন্ডকে লুকিয়ে স্বর্ণ দিয়েছিল। বিষয়টি তার বাবা জানতে পেরে মেয়েকে বকাবকি করেন ও চড়-থাপ্পড় দেন। এ ঘটনায় রাগ করে ওই শিক্ষার্থী আত্মহত্যার ঘটনা ঘটায়।
জানা গেছে, পাঁচ ভরি স্বর্ণ না দিলে জুঁইয়ের আপত্তিকর ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয় তার বয়ফ্রেন্ড হিমেল। উপায় না পেয়ে চাচার ঘর থেকে স্বর্ণ চুরি করে বয়ফ্রেন্ডের হাতে তুলে দেয় এই শিক্ষার্থী। কিন্তু ঘটনাটি জানাজানি হওয়ায় লজ্জায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় জুঁই।
পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, কিশোর গ্যাং লিডার ও মাদক বিক্রেতা হিমেলের ব্ল্যাকমেইলের কারণেই আত্মহত্যা পথ বেছে নেয় জুঁই।
নিহতের বাবা জুলহাস খান বলেন, আমার মেয়ে যে প্রেম করত আমি জানতাম না। ওকে ব্ল্যাকমেইল করে স্বর্ণগুলো নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় বিচার চান তিনি।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহফুজুর রহমান জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে।