আগামী ৫ অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে এবারের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। আয়োজক ভারত। তবে এর আগে ৪ অক্টোবর জমকালো এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম জানিয়েছে, এবারের বিশ্বকাপে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হচ্ছে না।
এদিকে ভারতের আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বর্ণাঢ্য এক আয়োজন করার কথা ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের। সেই সঙ্গে বিশ্বকাপের উদ্বোধনীতে বিভিন্ন পরিবেশনায় থাকার কথা ছিল বেশ কয়েকজন বলিউড অভিনেতা-অভিনেত্রী ও গায়ক-গায়িকার।
যাদের মধ্যে ছিলেন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী আশা ভোসলে, গায়ক ও সংগীত পরিচালক শঙ্কর মহাদেভান, কণ্ঠশিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল ও অরিজিত সিং। তবে নিজেদের সিদ্ধান্ত থেকে এবার সরে এসেছে বিসিসিআই। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নয়, জমকালোভাবে সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করার কথা পরিকল্পনা করছে রোহিত শর্মাদের বোর্ড।
এদিকে বিসিসিআইয়ের এমন সিদ্ধান্তে হতাশ হয়েছেন ভক্তরা। সর্বশেষ জানা গিয়েছে ১০ অধিনায়কের উপস্থিতিতে একটি লেজার শোর আয়োজন করতে পারে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড।
শেষ পর্যন্ত এমনটা হয়ে থাকলে ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার কোনো ধরনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছাড়া বিশ্বকাপ আয়োজন দেখবে ভক্তরা। ইতিমধ্যে সমর্থক থেকে শুরু করে সাংবাদিক- সকলেই বিসিসিআইয়ের এমন সিদ্ধান্তে হতবাক হয়েছেন। এমনকি কেউ কেউ বিশ্বকাপ বয়কটেরও হুমকি দিয়েছেন।
এদিকে ভারতের আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বর্ণাঢ্য এক আয়োজন করার কথা ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের। সেই সঙ্গে বিশ্বকাপের উদ্বোধনীতে বিভিন্ন পরিবেশনায় থাকার কথা ছিল বেশ কয়েকজন বলিউড অভিনেতা-অভিনেত্রী ও গায়ক-গায়িকার।
যাদের মধ্যে ছিলেন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী আশা ভোসলে, গায়ক ও সংগীত পরিচালক শঙ্কর মহাদেভান, কণ্ঠশিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল ও অরিজিত সিং। তবে নিজেদের সিদ্ধান্ত থেকে এবার সরে এসেছে বিসিসিআই। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নয়, জমকালোভাবে সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করার কথা পরিকল্পনা করছে রোহিত শর্মাদের বোর্ড।
এদিকে বিসিসিআইয়ের এমন সিদ্ধান্তে হতাশ হয়েছেন ভক্তরা। সর্বশেষ জানা গিয়েছে ১০ অধিনায়কের উপস্থিতিতে একটি লেজার শোর আয়োজন করতে পারে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড।
শেষ পর্যন্ত এমনটা হয়ে থাকলে ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার কোনো ধরনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছাড়া বিশ্বকাপ আয়োজন দেখবে ভক্তরা। ইতিমধ্যে সমর্থক থেকে শুরু করে সাংবাদিক- সকলেই বিসিসিআইয়ের এমন সিদ্ধান্তে হতবাক হয়েছেন। এমনকি কেউ কেউ বিশ্বকাপ বয়কটেরও হুমকি দিয়েছেন।