চাঁদপুর থেকে ডিবিসি টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারকালে (লাইভ) ‘বালুখেকো’ সেলিমের নেতৃত্বে হামলা চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে সাংবাদিকসহ ২০ জন আহত হয়েছেন বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। হামলার কারণে সাময়িক বন্ধ হয়ে যায় সরাসরি সম্প্রচার।
চাঁদপুর সদরের লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয়নে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ডিবিসির ‘ইলেকশন এক্সপ্রেস’ অনুষ্ঠান চলাকালে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম খান ও তার অনুসারীরা এ হামলা চালান।
চাঁদপুর-৩ আসনের নৌকার মনোনয়নপ্রত্যাশী মৎস্যজীবী লীগ নেতা রেদওয়ান খান বোরহান অভিযোগ করেন, রবিবার সকালে ৮৫ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে ইলেকশন এক্সপ্রেস অনুষ্ঠানে লাইভে কথা বলছিলেন তিনি। এ সময় বালুখেকো সেলিম ও তার অনুসারীরা হামলা চালায়।
তিনি আরও বলেন, এসময় গণসংযোগের জন্য ব্যবহৃত তার ৪টি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ হামলার বিচার চেয়েছেন রেদওয়ান খান।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, লাইভ অনুষ্ঠান চলাকালে বালুখেকো সেলিমের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী হামলা চালায়। শুরুতে তারা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে চেয়ার ও অনুষ্ঠানের মঞ্চ ভাঙচুর করে। এসময় ডিবিসি নিউজ চ্যানেলের ক্যামেরা পারসন সবুজ, স্থানীয় দৈনিক চাঁদপুর প্রবাহের স্টাফ রিপোর্টার গাজী মহসিনসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাদের চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ডিবিসির সিনিয়র রিপোর্টার হিমেল মাহবুব জানান, ‘ইলেকশন এক্সপ্রেস’ অনুষ্ঠানের আড়াই মিনিটের মাথায় ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি সন্ত্রাসী দল হামলা চালায়। শুরুতে ইট ছুঁড়তে থাকে, পরে চেয়ার ভাঙচুর করে। সেজন্য সম্প্রচার বন্ধ করতে বাধ্য হই আমরা। এসময় আমাদের ক্যামেরা পারসন আনোয়ার হোসেন সবুজ আহত হয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, রিভলবার, রামদা, হকিস্টিক নিয়ে হামলা করে সেলিম চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা।
এই বিষয়ে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশের ওসি শেখ মুহসীন আলম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনার স্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় কেউ এখনও অভিযোগ করেনি। অভিযোগ করলে আমরা আইনি ব্যবস্থা নেবো।
চাঁদপুর সদরের লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয়নে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ডিবিসির ‘ইলেকশন এক্সপ্রেস’ অনুষ্ঠান চলাকালে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম খান ও তার অনুসারীরা এ হামলা চালান।
চাঁদপুর-৩ আসনের নৌকার মনোনয়নপ্রত্যাশী মৎস্যজীবী লীগ নেতা রেদওয়ান খান বোরহান অভিযোগ করেন, রবিবার সকালে ৮৫ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে ইলেকশন এক্সপ্রেস অনুষ্ঠানে লাইভে কথা বলছিলেন তিনি। এ সময় বালুখেকো সেলিম ও তার অনুসারীরা হামলা চালায়।
তিনি আরও বলেন, এসময় গণসংযোগের জন্য ব্যবহৃত তার ৪টি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ হামলার বিচার চেয়েছেন রেদওয়ান খান।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, লাইভ অনুষ্ঠান চলাকালে বালুখেকো সেলিমের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী হামলা চালায়। শুরুতে তারা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে চেয়ার ও অনুষ্ঠানের মঞ্চ ভাঙচুর করে। এসময় ডিবিসি নিউজ চ্যানেলের ক্যামেরা পারসন সবুজ, স্থানীয় দৈনিক চাঁদপুর প্রবাহের স্টাফ রিপোর্টার গাজী মহসিনসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাদের চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ডিবিসির সিনিয়র রিপোর্টার হিমেল মাহবুব জানান, ‘ইলেকশন এক্সপ্রেস’ অনুষ্ঠানের আড়াই মিনিটের মাথায় ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি সন্ত্রাসী দল হামলা চালায়। শুরুতে ইট ছুঁড়তে থাকে, পরে চেয়ার ভাঙচুর করে। সেজন্য সম্প্রচার বন্ধ করতে বাধ্য হই আমরা। এসময় আমাদের ক্যামেরা পারসন আনোয়ার হোসেন সবুজ আহত হয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, রিভলবার, রামদা, হকিস্টিক নিয়ে হামলা করে সেলিম চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা।
এই বিষয়ে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশের ওসি শেখ মুহসীন আলম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনার স্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় কেউ এখনও অভিযোগ করেনি। অভিযোগ করলে আমরা আইনি ব্যবস্থা নেবো।