বেনাপোল প্রতিনিধি: তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যশোরের বেনাপোলের পল্লীতে আওয়ামীলীগের এমপি ও মেয়র গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সন্ধ্যার দিকে বেনাপোল পোর্ট থানার বালুন্ডা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উভয় গ্রুপের ৭ জন আহত হয়েছে। আহতদেরকে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও যশোর ২৫০ শষ্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতরা হলেন, এমপি গ্রপের আলতাফ হোসেনের ছেলে ছলেমান (৩৫), আফিল উদ্দিনের ছেলে আরব আলী (৩৬) ও আজু মিয়ার ছেলে গোলাম হোসেন (৫০)।
মেয়র গ্রুপের আকবর বিশ্বাসের ছেলে কোরবান বিশ্বাস (৩৮), শাহাজান আলীর ছেলে লিটন (২৯) ও আব্দুল কাদের ছেলে আব্দুল গনি (৩০)। আহত আর একজনের নাম পাওয়া যায়নি। সকলেই বালুন্ডা গ্রামের বাসিন্দা।
এলাকার লোকজন জানান, রবিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় রিপনের শ্বশুর আলিম উদ্দিন বালুন্ডা বাজারে রিপনের চায়ের দোকানে এসে রিপন ও তার বাবা ইমান আলীকে গালিগালাজ করেন। পরে আলিম উদ্দিন বালুন্ডা বাজারে থাকা মেয়র গ্রপের লোকজনকে খবর দেয়। এক পর্যায়ে ইমান আলীর সাথে আলিম উদ্দিনের কথাকাটাকাটি হয়।
এসময় রিপনের চাচা এমপি গ্রপের আরব আলীর সাথে সাবেক মেয়র গ্রুপের কোরবান আলীর দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক বিরোধ ছিল। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে তাদের নিজ নিজ সমর্থকদের বাজারে জড়ো করে।
পরবর্তীতে লিটন, কোরবান বিশ্বাস মিলিত হয়ে এমপি গ্রুপের ছলেমানকে লাইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে। এরপর ছলেমান লিটনকে পাল্টা আঘাত করলে আশেপাশের লোকজন চলে আসে এবং দু‘গ্রুপে বিভক্ত হয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সংঘর্ষে দু‘গ্রুপের সদস্যরাই আহত হন।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভুঁইয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, বউ ছাড়াছাড়ি নিয়ে শালিসে তুচ্ছ ঘটনায় দু‘গ্রুপে সংঘর্ষে ৬/৭ জন আহত হয়েছে। ঘটনা শোনার সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বাজারে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে এখনো কোন পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি।
আহতরা হলেন, এমপি গ্রপের আলতাফ হোসেনের ছেলে ছলেমান (৩৫), আফিল উদ্দিনের ছেলে আরব আলী (৩৬) ও আজু মিয়ার ছেলে গোলাম হোসেন (৫০)।
মেয়র গ্রুপের আকবর বিশ্বাসের ছেলে কোরবান বিশ্বাস (৩৮), শাহাজান আলীর ছেলে লিটন (২৯) ও আব্দুল কাদের ছেলে আব্দুল গনি (৩০)। আহত আর একজনের নাম পাওয়া যায়নি। সকলেই বালুন্ডা গ্রামের বাসিন্দা।
এলাকার লোকজন জানান, রবিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় রিপনের শ্বশুর আলিম উদ্দিন বালুন্ডা বাজারে রিপনের চায়ের দোকানে এসে রিপন ও তার বাবা ইমান আলীকে গালিগালাজ করেন। পরে আলিম উদ্দিন বালুন্ডা বাজারে থাকা মেয়র গ্রপের লোকজনকে খবর দেয়। এক পর্যায়ে ইমান আলীর সাথে আলিম উদ্দিনের কথাকাটাকাটি হয়।
এসময় রিপনের চাচা এমপি গ্রপের আরব আলীর সাথে সাবেক মেয়র গ্রুপের কোরবান আলীর দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক বিরোধ ছিল। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে তাদের নিজ নিজ সমর্থকদের বাজারে জড়ো করে।
পরবর্তীতে লিটন, কোরবান বিশ্বাস মিলিত হয়ে এমপি গ্রুপের ছলেমানকে লাইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে। এরপর ছলেমান লিটনকে পাল্টা আঘাত করলে আশেপাশের লোকজন চলে আসে এবং দু‘গ্রুপে বিভক্ত হয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সংঘর্ষে দু‘গ্রুপের সদস্যরাই আহত হন।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভুঁইয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, বউ ছাড়াছাড়ি নিয়ে শালিসে তুচ্ছ ঘটনায় দু‘গ্রুপে সংঘর্ষে ৬/৭ জন আহত হয়েছে। ঘটনা শোনার সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বাজারে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে এখনো কোন পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি।