এবার বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বোচ্চ উদারতা দেখিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ রবিবার ১ অক্টোবর রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ে ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চলের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যদের যৌথসভা শেষে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা খালেদা জিয়ার বিষয়ে সংবেদনশীল। তিনি (শেখ হাসিনা) খালেদা জিয়ার বিষয়ে সর্বোচ্চ উদারতা দেখিয়েছেন। তিনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।’ ভয়েস অব আমেরিকায় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া সাক্ষাৎকারে খালেদার চিকিৎসার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য তুলে ধরে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী যে কথা বলেছেন তাতে খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়টি পরিষ্কার হয়েছে।’
বিএনপি প্রধানের চিকিৎসার বিষয়ে প্রচলিত আইনে সরকারের কিছু করার নেই জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আইন অনুযায়ী আদালতের দ্বারস্থ হয়ে নির্দেশে মেনে তাকে চিকিৎসা করাতে হবে। একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে যেসব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে তা মানবিকতার দৃষ্টান্তে পৃথিবীতে বিরল। খালেদা জিয়ার বিষয়ে সকল সিদ্ধান্ত আইন সম্মতভাবেই হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যারা জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ও ২১ আগস্ট শেখ হাসিনার হত্যার পরিকল্পনাকারী তাদের প্রতি আওয়ামী লীগের উচিত ছিল তেমন ব্যবহার করা। খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে আ স ম আব্দুর রব উদাহরণ হতে পারে না উল্লেখ আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, হাজী সেলিমও কিন্তু আইনের বাইরে যাওয়ার সুযোগ পাননি।
বিএনপির উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ অবৈধ দল হলে তাহলে কেন খালেদা জিয়ার মুক্তির কিংবা বিদেশে পাঠানোর জন্য অনুমতি চাওয়া হয়। রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপিকে কথা সীমারেখা মানা উচিত। রাজনীতিবিদদের বেফাঁস কথা বলা থেকে দূরে থাকা, বেফাঁস কথা না বলার পরামর্শও দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
এদিকে রাজনীতির মাঠে বিএনপিকে মোকাবিলায় নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনীতিতে কঠিন এক চ্যালেঞ্জে আছি। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতেই যৌথসভার আয়োজন।’
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা খালেদা জিয়ার বিষয়ে সংবেদনশীল। তিনি (শেখ হাসিনা) খালেদা জিয়ার বিষয়ে সর্বোচ্চ উদারতা দেখিয়েছেন। তিনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।’ ভয়েস অব আমেরিকায় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া সাক্ষাৎকারে খালেদার চিকিৎসার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য তুলে ধরে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী যে কথা বলেছেন তাতে খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়টি পরিষ্কার হয়েছে।’
বিএনপি প্রধানের চিকিৎসার বিষয়ে প্রচলিত আইনে সরকারের কিছু করার নেই জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আইন অনুযায়ী আদালতের দ্বারস্থ হয়ে নির্দেশে মেনে তাকে চিকিৎসা করাতে হবে। একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে যেসব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে তা মানবিকতার দৃষ্টান্তে পৃথিবীতে বিরল। খালেদা জিয়ার বিষয়ে সকল সিদ্ধান্ত আইন সম্মতভাবেই হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যারা জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ও ২১ আগস্ট শেখ হাসিনার হত্যার পরিকল্পনাকারী তাদের প্রতি আওয়ামী লীগের উচিত ছিল তেমন ব্যবহার করা। খালেদা জিয়া প্রসঙ্গে আ স ম আব্দুর রব উদাহরণ হতে পারে না উল্লেখ আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, হাজী সেলিমও কিন্তু আইনের বাইরে যাওয়ার সুযোগ পাননি।
বিএনপির উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ অবৈধ দল হলে তাহলে কেন খালেদা জিয়ার মুক্তির কিংবা বিদেশে পাঠানোর জন্য অনুমতি চাওয়া হয়। রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপিকে কথা সীমারেখা মানা উচিত। রাজনীতিবিদদের বেফাঁস কথা বলা থেকে দূরে থাকা, বেফাঁস কথা না বলার পরামর্শও দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
এদিকে রাজনীতির মাঠে বিএনপিকে মোকাবিলায় নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনীতিতে কঠিন এক চ্যালেঞ্জে আছি। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতেই যৌথসভার আয়োজন।’