পাঁচ বছরের প্রেম। শেষ পর্যন্ত বেকারত্বের অজুহাতে চলে যান প্রেমিকা। বিষয়টি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না সুরমান মোল্লা (২২)। শোকে আত্মহননের সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন তিনি। বিষয়টি বন্ধুদের জানালে তারা তাকে আত্মহননের সিদ্ধান্ত থেকে সরে পরামর্শ দেন।
অবশেষে দুধ দিয়ে গোসল করে প্রেমের ব্যর্থতা ভোলার চেষ্টা করেছেন গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার এই তরুণ। বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে টেংরাখোলা গ্রামের শত শত মানুষকে সাক্ষী রেখে ২০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল করেন সুরমান।
ঘটনা এখানেই শেষ হলে পারত। কিন্তু সুরমান গোসল শেষে গ্রামবাসীর মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করেন। এ সময় বন্ধুরা গলায় ফুলের মালা দিয়ে তাকে অভিনন্দন জানান।
সুরমানের এ সিদ্ধান্তকে বন্ধু, স্বজন, আত্মীয় ও গ্রামবাসী স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি ফরিদপুর সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।
গ্রামের বাসিন্দা ফোরকান মোল্লা বলেন, “ট্যাংরাখোলা গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে টানা ৫ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সুরমান মোল্লার। সুরমান বেকার তাই গত ২২ সেপ্টেম্বর তার প্রেমিকা সম্পর্কের ইতি টানেন। এতে সুরমান মুষড়ে পড়েন।”
“বন্ধুদের পরামর্শে প্রেমে ব্যর্থতার গ্লানি ঘোঁচাতে গ্রামের ৩ শতাধিক মানুষের সামনে ২০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল করেন। শুধু তাই নয় গ্রামবাসীকে মিষ্টি খাইয়েছেন ও বিতরণ করেছেন। তার এ সিদ্ধান্তকে আমি স্বাগত জানাই। প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যার যৌক্তিকতা নেই।”
এ বিষয়ে সুরমান মোল্লা বলেন, “আমার সঙ্গে ওই মেয়ের পাঁচ বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সে আমার বেকারত্ব, অসহায়ত্ব সবকিছুই জানত। আমাকে অভয় দিত, ‘আমার কিছু থাকা লাগবে না। শুধু ভালোবাসা দিলেই চলবে।’ কিন্তু কয়েকদিন আগে আমি বেকার, সেই অজুহাতে আমার সে সম্পর্কে ছেদ টানে।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘বিষয়টি আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলাম না। ভেবেছিলাম আত্মহত্যা করব। বন্ধুরা আমাকে অনেক বুঝিয়ে আত্মহত্যার পথ থেকে ফিরিয়ে আনে। তারা দুধ দিয়ে গোসল করে প্রেমের ব্যর্থতা ভোলার পরামর্শ দেয়। সে কারণে আজ বৃহস্পতিবার আমি ২০ লিটার দুধ দিয়ে ৩০০ মানুষের সামনে গোসল করেছি। শুধু তাই নয়, গ্রামবাসীর মধ্যে মিষ্টিও বিতরণ করেছি। জীবনে আর কোনোদিন প্রেম করব না বলে ওয়াদা করেছি। সৃজনশীল কাজ করে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হব। এটি এখন আমার সবচেয়ে বড় লক্ষ্য।
অবশেষে দুধ দিয়ে গোসল করে প্রেমের ব্যর্থতা ভোলার চেষ্টা করেছেন গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার এই তরুণ। বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে টেংরাখোলা গ্রামের শত শত মানুষকে সাক্ষী রেখে ২০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল করেন সুরমান।
ঘটনা এখানেই শেষ হলে পারত। কিন্তু সুরমান গোসল শেষে গ্রামবাসীর মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করেন। এ সময় বন্ধুরা গলায় ফুলের মালা দিয়ে তাকে অভিনন্দন জানান।
সুরমানের এ সিদ্ধান্তকে বন্ধু, স্বজন, আত্মীয় ও গ্রামবাসী স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি ফরিদপুর সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।
গ্রামের বাসিন্দা ফোরকান মোল্লা বলেন, “ট্যাংরাখোলা গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে টানা ৫ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সুরমান মোল্লার। সুরমান বেকার তাই গত ২২ সেপ্টেম্বর তার প্রেমিকা সম্পর্কের ইতি টানেন। এতে সুরমান মুষড়ে পড়েন।”
“বন্ধুদের পরামর্শে প্রেমে ব্যর্থতার গ্লানি ঘোঁচাতে গ্রামের ৩ শতাধিক মানুষের সামনে ২০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল করেন। শুধু তাই নয় গ্রামবাসীকে মিষ্টি খাইয়েছেন ও বিতরণ করেছেন। তার এ সিদ্ধান্তকে আমি স্বাগত জানাই। প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যার যৌক্তিকতা নেই।”
এ বিষয়ে সুরমান মোল্লা বলেন, “আমার সঙ্গে ওই মেয়ের পাঁচ বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সে আমার বেকারত্ব, অসহায়ত্ব সবকিছুই জানত। আমাকে অভয় দিত, ‘আমার কিছু থাকা লাগবে না। শুধু ভালোবাসা দিলেই চলবে।’ কিন্তু কয়েকদিন আগে আমি বেকার, সেই অজুহাতে আমার সে সম্পর্কে ছেদ টানে।’’
তিনি আরও বলেন, ‘‘বিষয়টি আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলাম না। ভেবেছিলাম আত্মহত্যা করব। বন্ধুরা আমাকে অনেক বুঝিয়ে আত্মহত্যার পথ থেকে ফিরিয়ে আনে। তারা দুধ দিয়ে গোসল করে প্রেমের ব্যর্থতা ভোলার পরামর্শ দেয়। সে কারণে আজ বৃহস্পতিবার আমি ২০ লিটার দুধ দিয়ে ৩০০ মানুষের সামনে গোসল করেছি। শুধু তাই নয়, গ্রামবাসীর মধ্যে মিষ্টিও বিতরণ করেছি। জীবনে আর কোনোদিন প্রেম করব না বলে ওয়াদা করেছি। সৃজনশীল কাজ করে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হব। এটি এখন আমার সবচেয়ে বড় লক্ষ্য।