এবার আমেরিকার নৌবাহিনী পরিচালিত জয়েন্ট টাইফুন ওয়ার্নিং সেন্টারের সর্বশেষ পূর্বাভাস অনুসারে ঘূর্ণিঝড় মোখা ঘণ্টায় প্রায় ১৭৭ কিলোমিটার বেগে উপকূলীয় এলাকায় আঘাত করতে পারে। তবে জয়েন্ট টাইফুন ওয়ার্নিং সেন্টার অনুসারে কক্সবাজার জেলার উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ের যে অংশটি অতিক্রম করতে পারে সেই অংশটি অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী থাকবে, ঘণ্টায় প্রায় ১০০ কিলোমিটার বেগে অতিক্রম করবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ মে) বিকেল ৫টায় এ পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। এর আগে দুপুরে যখন ঘূর্ণিঝড়টি সৃষ্টি হয় তখন জয়েন্ট টাইফুন ওয়ার্নিং সেন্টার ঘূর্ণিঝড়টির স্থলভাগে আঘাতের সময় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ পূর্বাভাস করেছিল ৯০ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ১৬৭ কিলোমিটার)। ৪ ঘণ্টা পরে ঘূর্ণিঝড় মোখার শক্তি বৃদ্ধি করে বলছে ৯৫ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ১৭৭ কিলোমিটার প্রতিঘণ্টায়)।
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস অনুসারে ঘূর্ণিঝড় মোখা ১৪ মে দুপুরে কক্সবাজার জেলা অতিক্রম করার সময় বাতাসের গড় গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় গড়ে ১৪০ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ও দমকা হাওয়াসহ ঘণ্টায় ১৬৫ কিলোমিটার।
এদিকে বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস বলছে, ঘূর্ণিঝড় মোখা সিডরের চেয়েও শক্তিশালী হতে পারে। বৃহস্পতিবার (১১ মে) আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক আজিজুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা আজ রাতের মধ্যে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হবে। বর্তমান গতিপ্রকৃতি অনুযায়ী সিডরের চেয়েও শক্তিশালী হতে পারে ঘূর্ণিঝড় মোখা।
আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক বলেন, আরো উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘূর্ণিঝড় মোখা বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করেছে। বর্তমানে ঘূর্ণিঝড় মোখা চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ১২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার থেকে ১১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছে। ১৩ মে থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এলাকায় দমকা বাতাস ও বৃষ্টি শুরু হবে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা দু’ভাগে ভাগ হয়ে একটি অংশ কক্সবাজার দিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করবে। সবচেয়ে শক্তিশালী অংশ মিয়ানমারের ওপর দিয়ে অতিক্রম করবে। কক্সবাজার, বরগুনা, নোয়াখালীসহ উপকূলীয় এলাকা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ মে) বিকেল ৫টায় এ পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। এর আগে দুপুরে যখন ঘূর্ণিঝড়টি সৃষ্টি হয় তখন জয়েন্ট টাইফুন ওয়ার্নিং সেন্টার ঘূর্ণিঝড়টির স্থলভাগে আঘাতের সময় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ পূর্বাভাস করেছিল ৯০ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ১৬৭ কিলোমিটার)। ৪ ঘণ্টা পরে ঘূর্ণিঝড় মোখার শক্তি বৃদ্ধি করে বলছে ৯৫ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ১৭৭ কিলোমিটার প্রতিঘণ্টায়)।
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস অনুসারে ঘূর্ণিঝড় মোখা ১৪ মে দুপুরে কক্সবাজার জেলা অতিক্রম করার সময় বাতাসের গড় গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় গড়ে ১৪০ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ও দমকা হাওয়াসহ ঘণ্টায় ১৬৫ কিলোমিটার।
এদিকে বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস বলছে, ঘূর্ণিঝড় মোখা সিডরের চেয়েও শক্তিশালী হতে পারে। বৃহস্পতিবার (১১ মে) আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক আজিজুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা আজ রাতের মধ্যে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হবে। বর্তমান গতিপ্রকৃতি অনুযায়ী সিডরের চেয়েও শক্তিশালী হতে পারে ঘূর্ণিঝড় মোখা।
আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক বলেন, আরো উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘূর্ণিঝড় মোখা বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করেছে। বর্তমানে ঘূর্ণিঝড় মোখা চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ১২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার থেকে ১১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছে। ১৩ মে থেকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এলাকায় দমকা বাতাস ও বৃষ্টি শুরু হবে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা দু’ভাগে ভাগ হয়ে একটি অংশ কক্সবাজার দিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করবে। সবচেয়ে শক্তিশালী অংশ মিয়ানমারের ওপর দিয়ে অতিক্রম করবে। কক্সবাজার, বরগুনা, নোয়াখালীসহ উপকূলীয় এলাকা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।